
পাকিস্তান সুপার লিগ (পিএসএল) খেলতে গিয়ে পাকিস্তানে অবস্থান করছিলেন বাংলাদেশের দুই তরুণ ক্রিকেটার নাহিদ রানা এবং রিশাদ হোসেন। ভারত-পাকিস্তান উত্তেজনার জেরে পিএসএলের বাকি ম্যাচগুলো স্থানান্তর করা হয় সংযুক্ত আরব আমিরাতে। তবে নতুন করে নিরাপত্তাজনিত কারণ দেখিয়ে পুরো টুর্নামেন্টই স্থগিত ঘোষণা করা হয়।
এরপরই বিশেষ ফ্লাইটে গতকাল (৯ মে) রাতে দুবাইয়ে পৌঁছান নাহিদ ও রিশাদ। আজ শনিবার (১০ মে) বিকেলে তারা ঢাকায় ফিরেছেন।
তাদের সঙ্গে পাকিস্তানে থাকা অন্যান্য বিদেশি ক্রিকেটাররাও দুবাইয়ে পৌঁছেছেন বলে নিশ্চিত করেছে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ।
এ বিষয়ে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের সভাপতি ফারুক আহমেদ বলেন, “আমি পিসিবির সভাপতিকে মেসেজ করেছি। নিয়মিত যোগাযোগ হচ্ছিল। শুধু আমাদের দেশের নয়, বিভিন্ন দেশের খেলোয়াড়রা ছিল, সবাই মিলে একটা সমাধানের চেষ্টা চলছিল। সিদ্ধান্ত হয়েছিল আজকেই সবাইকে নিরাপদ স্থানে সরিয়ে নেওয়া হবে। বাংলাদেশ হাইকমিশনের সঙ্গেও আমাদের বোর্ডের পক্ষ থেকে যোগাযোগ করা হয়েছে।”
পাকিস্তানে অবস্থান করা দুই বাংলাদেশি ক্রীড়া সাংবাদিকের বিষয়েও দায়িত্বশীল ভূমিকা নিয়েছে বিসিবি। এ প্রসঙ্গে ফারুক আহমেদ বলেন, “আমরা জানি আমাদের দুজন ক্রীড়া সাংবাদিক আছেন সেখানে। আমরা তাদের নাম পিসিবিকে জানিয়ে দিয়েছি যেন খেলোয়াড়দের সঙ্গে তাদের নিরাপদে সরিয়ে নেওয়া যায়। তারা পেশাদার দায়িত্ব পালনের জন্য গেছেন এবং আমরা মনে করি, ওদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করাও আমাদের দায়িত্ব।”
এরপরই বিশেষ ফ্লাইটে গতকাল (৯ মে) রাতে দুবাইয়ে পৌঁছান নাহিদ ও রিশাদ। আজ শনিবার (১০ মে) বিকেলে তারা ঢাকায় ফিরেছেন।
তাদের সঙ্গে পাকিস্তানে থাকা অন্যান্য বিদেশি ক্রিকেটাররাও দুবাইয়ে পৌঁছেছেন বলে নিশ্চিত করেছে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ।
এ বিষয়ে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের সভাপতি ফারুক আহমেদ বলেন, “আমি পিসিবির সভাপতিকে মেসেজ করেছি। নিয়মিত যোগাযোগ হচ্ছিল। শুধু আমাদের দেশের নয়, বিভিন্ন দেশের খেলোয়াড়রা ছিল, সবাই মিলে একটা সমাধানের চেষ্টা চলছিল। সিদ্ধান্ত হয়েছিল আজকেই সবাইকে নিরাপদ স্থানে সরিয়ে নেওয়া হবে। বাংলাদেশ হাইকমিশনের সঙ্গেও আমাদের বোর্ডের পক্ষ থেকে যোগাযোগ করা হয়েছে।”
পাকিস্তানে অবস্থান করা দুই বাংলাদেশি ক্রীড়া সাংবাদিকের বিষয়েও দায়িত্বশীল ভূমিকা নিয়েছে বিসিবি। এ প্রসঙ্গে ফারুক আহমেদ বলেন, “আমরা জানি আমাদের দুজন ক্রীড়া সাংবাদিক আছেন সেখানে। আমরা তাদের নাম পিসিবিকে জানিয়ে দিয়েছি যেন খেলোয়াড়দের সঙ্গে তাদের নিরাপদে সরিয়ে নেওয়া যায়। তারা পেশাদার দায়িত্ব পালনের জন্য গেছেন এবং আমরা মনে করি, ওদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করাও আমাদের দায়িত্ব।”