
পাকিস্তান ক্রিকেটে একের পর এক ধাক্কা। পিএসএল বন্ধ হওয়ার পর এবার স্থগিত করা হলো আরও তিনটি ঘরোয়া টুর্নামেন্ট। চলমান রাজনৈতিক ও নিরাপত্তাজনিত অস্থিরতার মধ্যেই একে একে থেমে যাচ্ছে মাঠের খেলা।
এরই মধ্যে পিসিবি এক বিজ্ঞপ্তিতে জানিয়ে দিয়েছে, প্রেসিডেন্টস ট্রফি গ্রেড-২, আন্ত-জেলা চ্যালেঞ্জ কাপ ও অনূর্ধ্ব-১৯ ওয়ানডে আন্তঃজেলা টুর্নামেন্ট আপাতত স্থগিত। কারণ হিসেবে তারা বলেছে, দেশের 'বিরাজমান নিরাপত্তা পরিস্থিতি'। পিসিবির দাবি, উপযুক্ত পরিবেশ তৈরি হলেই নতুন সূচি প্রকাশ করা হবে। তবে এই ‘উপযুক্ত পরিবেশ’ কবে আসবে, সে ব্যাপারে এখনও তারা নির্দিষ্ট কিছু জানায়নি।
টুর্নামেন্টগুলোর মধ্যে প্রেসিডেন্টস ট্রফি গ্রেড-২ ছিল তিন দিনের একটি প্রথম শ্রেণির টুর্নামেন্ট, শুরু হয়েছিল এপ্রিলের মাঝামাঝি। বাকি দুটি ছিল এক মাসব্যাপী ওয়ানডে ভিত্তিক প্রতিযোগিতা। সব মিলিয়ে ঘরোয়া ক্রিকেটে এক ধরনের স্থবিরতা নেমে এসেছে।
পিএসএল স্থগিতের পর এটাই পাকিস্তানের ক্রিকেটের সবচেয়ে বড় ধাক্কা। তাও শেষ নয়। চলতি মাসের শেষে বাংলাদেশ দলের পাকিস্তান সফরের কথা ছিল, সেটিও এখন অনিশ্চিত। শোনা যাচ্ছে, দেশটির প্রধানমন্ত্রী শেহবাজ শরীফের পরবর্তী নির্দেশনা না আসা পর্যন্ত বড় কোনো ক্রিকেটীয় কর্মকাণ্ডে যাবে না পাকিস্তান।
অন্যদিকে ভারত কিছুটা এগিয়ে গেছে। তারা আইপিএল ফের শুরুর তোড়জোড় করছে। এমনকি বিদেশি খেলোয়াড়দের ফেরানোর প্রস্তুতিও চলছে বলে জানা গেছে দেশটির সংবাদমাধ্যম থেকে।
অর্থাৎ পাকিস্তান ক্রিকেটে আপাতত কবে খেলা ফিরবে, সেটাই এখন কোটি টাকার প্রশ্ন।
এরই মধ্যে পিসিবি এক বিজ্ঞপ্তিতে জানিয়ে দিয়েছে, প্রেসিডেন্টস ট্রফি গ্রেড-২, আন্ত-জেলা চ্যালেঞ্জ কাপ ও অনূর্ধ্ব-১৯ ওয়ানডে আন্তঃজেলা টুর্নামেন্ট আপাতত স্থগিত। কারণ হিসেবে তারা বলেছে, দেশের 'বিরাজমান নিরাপত্তা পরিস্থিতি'। পিসিবির দাবি, উপযুক্ত পরিবেশ তৈরি হলেই নতুন সূচি প্রকাশ করা হবে। তবে এই ‘উপযুক্ত পরিবেশ’ কবে আসবে, সে ব্যাপারে এখনও তারা নির্দিষ্ট কিছু জানায়নি।
টুর্নামেন্টগুলোর মধ্যে প্রেসিডেন্টস ট্রফি গ্রেড-২ ছিল তিন দিনের একটি প্রথম শ্রেণির টুর্নামেন্ট, শুরু হয়েছিল এপ্রিলের মাঝামাঝি। বাকি দুটি ছিল এক মাসব্যাপী ওয়ানডে ভিত্তিক প্রতিযোগিতা। সব মিলিয়ে ঘরোয়া ক্রিকেটে এক ধরনের স্থবিরতা নেমে এসেছে।
পিএসএল স্থগিতের পর এটাই পাকিস্তানের ক্রিকেটের সবচেয়ে বড় ধাক্কা। তাও শেষ নয়। চলতি মাসের শেষে বাংলাদেশ দলের পাকিস্তান সফরের কথা ছিল, সেটিও এখন অনিশ্চিত। শোনা যাচ্ছে, দেশটির প্রধানমন্ত্রী শেহবাজ শরীফের পরবর্তী নির্দেশনা না আসা পর্যন্ত বড় কোনো ক্রিকেটীয় কর্মকাণ্ডে যাবে না পাকিস্তান।
অন্যদিকে ভারত কিছুটা এগিয়ে গেছে। তারা আইপিএল ফের শুরুর তোড়জোড় করছে। এমনকি বিদেশি খেলোয়াড়দের ফেরানোর প্রস্তুতিও চলছে বলে জানা গেছে দেশটির সংবাদমাধ্যম থেকে।
অর্থাৎ পাকিস্তান ক্রিকেটে আপাতত কবে খেলা ফিরবে, সেটাই এখন কোটি টাকার প্রশ্ন।