যুক্তরাষ্ট্রের নিউ ইয়র্কে জাতিসংঘ সদর দপ্তরে অনুষ্ঠিত আন্তর্জাতিক সিভিল সার্ভিস কমিশনের (আইসিএসসি) সদস্য নির্বাচিত হয়েছেন জাতিসংঘে বাংলাদেশের স্থায়ী প্রতিনিধি ও রাষ্ট্রদূত মোহাম্মদ আব্দুল মুহিত।শনিবার (৯ নভেম্বর) জাতিসংঘের বাংলাদেশ স্থায়ী মিশন এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে।জানা যায়, বাংলাদেশ, চীন ও কোরিয়া প্রজাতন্ত্রের (দক্ষিণ কোরিয়া) তিনজন প্রার্থী এশিয়া-প্যাসিফিক অঞ্চলের জন্য নির্ধারিত দুটি শূন্য আসনে নির্বাচিত হওয়ার জন্য প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন। এর মধ্যে বাংলাদেশ ও চীনের প্রার্থীরা নির্বাচনে জয়লাভ করেন।
নির্বাচিত হওয়ার পর আব্দুল মুহিত বলেন, বাংলাদেশের এই জয়, প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূসের যোগ্য নেতৃত্বে বাংলাদেশ ২.০ এর প্রতি জাতিসংঘের সদস্য রাষ্ট্রগুলোর আস্থা ও বিশ্বাস এবং জাতিসংঘে বাংলাদেশের সক্রিয় ভূমিকা ও অবদানেরই স্বীকৃতি।ইন্টারন্যাশনাল সিভিল সার্ভিস কমিশন (আইসিএসসি) হলো জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদ দ্বারা প্রতিষ্ঠিত একটি স্বাধীন বিশেষজ্ঞ কমিশন, যা ১৫ সদস্যের সমন্বয়ে গঠিত। জাতিসংঘের মানবসম্পদ ব্যবস্থাপনা, ক্ষতিপূরণ প্রদান, কর্মীদের প্রাপ্যতা ইত্যাদি বিভিন্ন বিষয়ে সিদ্ধান্ত এবং সুপারিশ করার কাজ সম্পাদন করে থাকে এ কমিশন।
রাষ্ট্রদূত মুহিত ২০২২ সালের জুলাই মাসে জাতিসংঘে বাংলাদেশের স্থায়ী প্রতিনিধি হিসেবে যোগ দেন। বর্তমানে তিনি জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের দ্বিতীয় কমিটির (ইকোনমিক ও ফিন্যানশিয়াল কমিটি) চেয়ার হিসেবে দায়িত্ব পালনের পাশাপাশি ইউএনডিপি/ ইউএনএফপিএ/ ইউএনওপিএসের এক্সিকিউটিভ বোর্ডের ২০২৪ সালের জন্য সভাপতি হিসেবেও দায়িত্ব পালন করছেন।
নির্বাচিত হওয়ার পর আব্দুল মুহিত বলেন, বাংলাদেশের এই জয়, প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূসের যোগ্য নেতৃত্বে বাংলাদেশ ২.০ এর প্রতি জাতিসংঘের সদস্য রাষ্ট্রগুলোর আস্থা ও বিশ্বাস এবং জাতিসংঘে বাংলাদেশের সক্রিয় ভূমিকা ও অবদানেরই স্বীকৃতি।ইন্টারন্যাশনাল সিভিল সার্ভিস কমিশন (আইসিএসসি) হলো জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদ দ্বারা প্রতিষ্ঠিত একটি স্বাধীন বিশেষজ্ঞ কমিশন, যা ১৫ সদস্যের সমন্বয়ে গঠিত। জাতিসংঘের মানবসম্পদ ব্যবস্থাপনা, ক্ষতিপূরণ প্রদান, কর্মীদের প্রাপ্যতা ইত্যাদি বিভিন্ন বিষয়ে সিদ্ধান্ত এবং সুপারিশ করার কাজ সম্পাদন করে থাকে এ কমিশন।
রাষ্ট্রদূত মুহিত ২০২২ সালের জুলাই মাসে জাতিসংঘে বাংলাদেশের স্থায়ী প্রতিনিধি হিসেবে যোগ দেন। বর্তমানে তিনি জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের দ্বিতীয় কমিটির (ইকোনমিক ও ফিন্যানশিয়াল কমিটি) চেয়ার হিসেবে দায়িত্ব পালনের পাশাপাশি ইউএনডিপি/ ইউএনএফপিএ/ ইউএনওপিএসের এক্সিকিউটিভ বোর্ডের ২০২৪ সালের জন্য সভাপতি হিসেবেও দায়িত্ব পালন করছেন।