
বাংলাদেশে বিনিয়োগ বাড়ানোর পরিকল্পনা করছে ডেনমার্ক। আগামী ছয় মাসের মধ্যেই একাধিক প্রকল্পের কাজ শুরু হবে বলে আশাবাদ প্রকাশ করেছেন দেশটির পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মহাপরিচালক থমাস লুন্ড-সোরেনসেন।
সোমবার (১২ মে) সকালে ঢাকার রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন পদ্মায় অনুষ্ঠিত হয় বাংলাদেশ-ডেনমার্ক তৃতীয় রাজনৈতিক পরামর্শ বৈঠক। এতে অংশ নেন দুই দেশের উচ্চ পর্যায়ের প্রতিনিধিরা।
বৈঠকে ডেনমার্ক ৫ মিলিয়ন ডলারের অতিরিক্ত সহায়তা ঘোষণা করে। আলোচনায় উঠে আসে বাণিজ্য, জলবায়ু পরিবর্তন, উন্নয়ন সহযোগিতা, রোহিঙ্গা সংকটসহ বিভিন্ন বিষয়।
বাংলাদেশের পক্ষে বৈঠকে নেতৃত্ব দেন পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মহাপরিচালক মো. আবুল হাসান মৃধা এবং ডেনমার্কের পক্ষে নেতৃত্বে ছিলেন থমাস লুন্ড-সোরেনসেন। বৈঠকে আরও উপস্থিত ছিলেন ঢাকায় নিযুক্ত ড্যানিশ রাষ্ট্রদূত ক্রিশ্চিয়ান ব্রিক্স মোলার এবং কোপেনহেগেনে বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত এ কে এম শহিদুল করিম।
পরে সফররত ডেনিশ প্রতিনিধিদলটি পররাষ্ট্র সচিবের সঙ্গেও সাক্ষাৎ করেন।
এ সময় থমাস লুন্ড-সোরেনসেন বলেন, "বাংলাদেশ একটা গণতান্ত্রিক রূপান্তরের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে। এখানে আমরা বিনিয়োগ বাড়াতে চাই। খুব দ্রুতই কিছু প্রকল্প দৃশ্যমান হবে বলে আমরা আশাবাদী।"
সোমবার (১২ মে) সকালে ঢাকার রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন পদ্মায় অনুষ্ঠিত হয় বাংলাদেশ-ডেনমার্ক তৃতীয় রাজনৈতিক পরামর্শ বৈঠক। এতে অংশ নেন দুই দেশের উচ্চ পর্যায়ের প্রতিনিধিরা।
বৈঠকে ডেনমার্ক ৫ মিলিয়ন ডলারের অতিরিক্ত সহায়তা ঘোষণা করে। আলোচনায় উঠে আসে বাণিজ্য, জলবায়ু পরিবর্তন, উন্নয়ন সহযোগিতা, রোহিঙ্গা সংকটসহ বিভিন্ন বিষয়।
বাংলাদেশের পক্ষে বৈঠকে নেতৃত্ব দেন পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মহাপরিচালক মো. আবুল হাসান মৃধা এবং ডেনমার্কের পক্ষে নেতৃত্বে ছিলেন থমাস লুন্ড-সোরেনসেন। বৈঠকে আরও উপস্থিত ছিলেন ঢাকায় নিযুক্ত ড্যানিশ রাষ্ট্রদূত ক্রিশ্চিয়ান ব্রিক্স মোলার এবং কোপেনহেগেনে বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত এ কে এম শহিদুল করিম।
পরে সফররত ডেনিশ প্রতিনিধিদলটি পররাষ্ট্র সচিবের সঙ্গেও সাক্ষাৎ করেন।
এ সময় থমাস লুন্ড-সোরেনসেন বলেন, "বাংলাদেশ একটা গণতান্ত্রিক রূপান্তরের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে। এখানে আমরা বিনিয়োগ বাড়াতে চাই। খুব দ্রুতই কিছু প্রকল্প দৃশ্যমান হবে বলে আমরা আশাবাদী।"