
জামায়াতে ইসলামীর নিবন্ধন ফিরে পেতে করা আপিলের পরবর্তী শুনানি আগামীকাল অনুষ্ঠিত হবে।
মঙ্গলবার (১৩ মে) প্রধান বিচারপতি ড. সৈয়দ রেফাত আহমেদের নেতৃত্বাধীন সুপ্রিম কোর্টের চার সদস্যের আপিল বেঞ্চে এ বিষয়ে শুনানি হয়। শুনানি শেষে আদালত বুধবার (১৪ মে) দিনটি পরবর্তী শুনানির জন্য নির্ধারণ করেন।
জামায়াতের পক্ষে শুনানিতে অংশ নেন ব্যারিস্টার এহসান আবদুল্লাহ সিদ্দিক। তিনি জানান, হাইকোর্ট যে রায়ের মাধ্যমে দলটির নিবন্ধন বাতিল করেছে, সেটি ছিল উপমহাদেশের রাজনৈতিক ইতিহাসে নজিরবিহীন। তার ভাষায়, “প্রক্রিয়াটি ছিল রাজনৈতিকভাবে উদ্দেশ্যপ্রণোদিত এবং আইনগত দৃষ্টিকোণ থেকে যথাযথ হয়নি।”
এর আগে, ২০২৩ সালের ২২ অক্টোবর রাজনৈতিক দল হিসেবে বাতিল হওয়া নিবন্ধন পুনরুদ্ধারে জামায়াতের খারিজ হওয়া আপিল পুনরুজ্জীবিত করেন আপিল বিভাগ। এরপর ২০২৪ সালের ১২ মার্চ থেকে শুরু হয় নিয়মিত শুনানি। ফলে নির্বাচন কমিশনে নিবন্ধন ও দলীয় প্রতীক ‘দাঁড়িপাল্লা’ ফিরে পেতে জামায়াতের আইনি লড়াই নতুন গতি পায়।
আদালতের পরবর্তী সিদ্ধান্তের দিকে এখন তাকিয়ে আছে দলটির নেতাকর্মীরা।
মঙ্গলবার (১৩ মে) প্রধান বিচারপতি ড. সৈয়দ রেফাত আহমেদের নেতৃত্বাধীন সুপ্রিম কোর্টের চার সদস্যের আপিল বেঞ্চে এ বিষয়ে শুনানি হয়। শুনানি শেষে আদালত বুধবার (১৪ মে) দিনটি পরবর্তী শুনানির জন্য নির্ধারণ করেন।
জামায়াতের পক্ষে শুনানিতে অংশ নেন ব্যারিস্টার এহসান আবদুল্লাহ সিদ্দিক। তিনি জানান, হাইকোর্ট যে রায়ের মাধ্যমে দলটির নিবন্ধন বাতিল করেছে, সেটি ছিল উপমহাদেশের রাজনৈতিক ইতিহাসে নজিরবিহীন। তার ভাষায়, “প্রক্রিয়াটি ছিল রাজনৈতিকভাবে উদ্দেশ্যপ্রণোদিত এবং আইনগত দৃষ্টিকোণ থেকে যথাযথ হয়নি।”
এর আগে, ২০২৩ সালের ২২ অক্টোবর রাজনৈতিক দল হিসেবে বাতিল হওয়া নিবন্ধন পুনরুদ্ধারে জামায়াতের খারিজ হওয়া আপিল পুনরুজ্জীবিত করেন আপিল বিভাগ। এরপর ২০২৪ সালের ১২ মার্চ থেকে শুরু হয় নিয়মিত শুনানি। ফলে নির্বাচন কমিশনে নিবন্ধন ও দলীয় প্রতীক ‘দাঁড়িপাল্লা’ ফিরে পেতে জামায়াতের আইনি লড়াই নতুন গতি পায়।
আদালতের পরবর্তী সিদ্ধান্তের দিকে এখন তাকিয়ে আছে দলটির নেতাকর্মীরা।