
মিয়ানমারের সাগাইং অঞ্চলে জান্তা বাহিনীর বিমান হামলায় এক স্কুলে প্রাণ হারিয়েছেন অন্তত ১৭ জন, যাদের মধ্যে অধিকাংশই শিক্ষার্থী। সোমবার (১২ মে) ইউরো নিউজের এক প্রতিবেদনে এই মর্মান্তিক ঘটনার তথ্য প্রকাশ করা হয়।
প্রতিবেদনে বলা হয়, দেপায়িন টাউনশিপের একটি গ্রামে অবস্থিত স্কুলটিতে প্রায় ১০০ জন শিক্ষার্থী পড়াশোনা করত। সেখানে একটি যুদ্ধবিমান থেকে ৫০০ পাউন্ড ওজনের একটি বোমা ফেলা হয়। ওই সময় শিক্ষার্থীরা প্রাথমিক থেকে উচ্চ বিদ্যালয় পর্যায়ের ক্লাসে অংশ নিচ্ছিল।
স্থানীয় প্রতিরোধ সংগঠন ‘হোয়াইট ডেপায়িন পিপলস ডিফেন্স ফোর্স’-এর এক সদস্য জানান, হামলাটি সরাসরি স্কুলকে লক্ষ্য করে করা হয়। এতে ঘটনাস্থলেই অনেক প্রাণহানি ঘটে।
একটি স্থানীয় শিক্ষা সহায়তা সংগঠন জানায়, নিহত ১৭ জনের মধ্যে বেশিরভাগই শিশু-কিশোর শিক্ষার্থী। আহত হয়েছেন অন্তত ৩০ জন। তাদের মধ্যে কয়েকজনের অবস্থা আশঙ্কাজনক হলেও এলাকায় পর্যাপ্ত চিকিৎসা সুবিধা নেই বলে জানানো হয়েছে।
উল্লেখ্য, ২০২১ সালের ফেব্রুয়ারিতে সেনাবাহিনী নির্বাচিত সরকারকে উৎখাত করে ক্ষমতা দখল করার পর থেকেই মিয়ানমারে সহিংসতা বেড়েছে। সাগাইং অঞ্চলটি গণতন্ত্রপন্থী প্রতিরোধ যোদ্ধাদের অন্যতম ঘাঁটি হিসেবে পরিচিত, যার জের ধরে সেখানে জান্তা বাহিনীর হামলা ঘন ঘন ঘটছে। আন্তর্জাতিক মহল বারবার মিয়ানমার সেনাবাহিনীর এমন বেসামরিক-নিধনমূলক হামলার নিন্দা জানিয়েছে।
প্রতিবেদনে বলা হয়, দেপায়িন টাউনশিপের একটি গ্রামে অবস্থিত স্কুলটিতে প্রায় ১০০ জন শিক্ষার্থী পড়াশোনা করত। সেখানে একটি যুদ্ধবিমান থেকে ৫০০ পাউন্ড ওজনের একটি বোমা ফেলা হয়। ওই সময় শিক্ষার্থীরা প্রাথমিক থেকে উচ্চ বিদ্যালয় পর্যায়ের ক্লাসে অংশ নিচ্ছিল।
স্থানীয় প্রতিরোধ সংগঠন ‘হোয়াইট ডেপায়িন পিপলস ডিফেন্স ফোর্স’-এর এক সদস্য জানান, হামলাটি সরাসরি স্কুলকে লক্ষ্য করে করা হয়। এতে ঘটনাস্থলেই অনেক প্রাণহানি ঘটে।
একটি স্থানীয় শিক্ষা সহায়তা সংগঠন জানায়, নিহত ১৭ জনের মধ্যে বেশিরভাগই শিশু-কিশোর শিক্ষার্থী। আহত হয়েছেন অন্তত ৩০ জন। তাদের মধ্যে কয়েকজনের অবস্থা আশঙ্কাজনক হলেও এলাকায় পর্যাপ্ত চিকিৎসা সুবিধা নেই বলে জানানো হয়েছে।
উল্লেখ্য, ২০২১ সালের ফেব্রুয়ারিতে সেনাবাহিনী নির্বাচিত সরকারকে উৎখাত করে ক্ষমতা দখল করার পর থেকেই মিয়ানমারে সহিংসতা বেড়েছে। সাগাইং অঞ্চলটি গণতন্ত্রপন্থী প্রতিরোধ যোদ্ধাদের অন্যতম ঘাঁটি হিসেবে পরিচিত, যার জের ধরে সেখানে জান্তা বাহিনীর হামলা ঘন ঘন ঘটছে। আন্তর্জাতিক মহল বারবার মিয়ানমার সেনাবাহিনীর এমন বেসামরিক-নিধনমূলক হামলার নিন্দা জানিয়েছে।