
ইউক্রেনের সঙ্গে বৈঠকে নিজে উপস্থিত থাকছেন না রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন। রুশ প্রেসিডেন্টের পরিবর্তে আলোচনায় প্রতিনিধিত্ব করবেন তার উপদেষ্টা ভ্লাদিমির মেদিনস্কি। আলোচনায় যোগ দিচ্ছেন না মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পও। যদিও আগে বৈঠকে যোগ দেয়ার ইঙ্গিত দিয়েছিলেন তিনি।এদিকে ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট জেলেনস্কি সাফ জানিয়েছেন, ইস্তাম্বুলের আলোচনায় রাশিয়ার কে কে আসবেন তার ওপর নির্ভর করবে কিয়েভের পরবর্তী পদক্ষেপ।
প্রায় তিন বছর ধরে যুদ্ধ বন্ধে সম্প্রতি ইউক্রেনের সঙ্গে সরাসরি আলোচনার প্রস্তাব দেন রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন। ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট এ প্রস্তাবে রাজি হলে আলোচনার স্থান হিসেবে বেছে নেয়া হয় তুরস্কের ইস্তাম্বুল। আজ বৃহস্পতিবার (১৫ মে) কাঙ্ক্ষিত বৈঠকটি হওয়ার কথা। তবে নিজে প্রস্তাব দিয়ে নিজেই আলোচনায় থাকছেন না রুশ প্রেসিডেন্ট।স্থানীয় সময় বুধবার (১৪ মে) ইস্তাম্বুলের আলোচনার জন্য প্রতিনিধি দলের তালিকা প্রকাশ করে ক্রেমলিন। সে তালিকায় নেই পুতিনের নাম। রুশ প্রেসিডেন্টের পরিবর্তে আলোচনায় প্রতিনিধিত্ব করবেন তারই প্রতিনিধি ভ্লাদিমির মেদিনস্কি।
এর আগে ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট আলোচনায় বসার জন্য শর্ত হিসেবে পুতিনের উপস্থিতির আহবান জানান। ক্রেমলিনের এমন সিদ্ধান্তে জেলেনস্কির আলোচনায় অংশগ্রহণ নিয়ে তৈরি হয়েছে সন্দেহ। যদিও তুরস্কের প্রেসিডেন্ট রিসেপ তায়েপ এরদোয়ানের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে আংকারায় যাবেন জেলেনস্কি, কিন্তু বৈঠকে অংশ নেবেন কিনা তা এখনো নিশ্চিত নয়।
বুধবার (১৪ মে) এক সান্ধ্যকালীন ভাষণে জেলেনস্কি জানান, গণমাধ্যমে পুতিনের বৈঠকে অংশ নেয়া নিয়ে যেসব তথ্য পাওয়া যাচ্ছে, সেগুলো ইতিবাচক নয়। তিনি আবারও বলেন, বৈঠকের আগে রাশিয়ার গড়িমসি প্রমাণ করে দেয় যে তারা শান্তি চায় না।জেলেনস্কির ভাষ্যে, ‘এই যুদ্ধ কেন শুরু, কেন চলছেই সব উত্তর মস্কোর কাছে আছে। আর এর শেষ কোথায়, তা নির্ভর করছে বিশ্বনেতাদের ওপর। আলোচনায় প্রস্তুত ইউক্রেন,মুখোমুখি হতে কোনো ভয় নেই।’
এ আলোচনায় অংশ নেয়ার বিষয়ে আগ্রহ প্রকাশ করেছিলেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। তুরস্কের বৈঠক তার উদ্যোগেই হচ্ছে বলে দাবি করেন তিনি। তবে অবশেষে হোয়াইট হাউস থেকে জানানো হয়েছে, আলোচনায় যোগ দিতে তুরস্কে যাবেন না ট্রাম্প। বরং পররাষ্ট্রমন্ত্রী মার্কো রুবিওর নেতৃত্বে উচ্চপর্যায়ের একটি প্রতিনিধি দল বৈঠকে যোগ দেবে।
এদিকে আগামী মাসে নেদারল্যান্ডসে অনুষ্ঠেয় ন্যাটো সামিটে ইউক্রেনের সদস্যপদ এজেন্ডায় না থাকার ইঙ্গিত মিলেছে। মার্কিন আপত্তির কারণেই জেলেনস্কিকে এবারের সম্মেলনে আমন্ত্রণ জানানো হয়নি বলে খবর প্রকাশ করেছে আন্তর্জাতিক গণমাধ্যম। জানা গেছে, কিয়েভকে এ মুহূর্তে ন্যাটোর সদস্যপদ দিতে আগ্রহী নয় ওয়াশিংটন।
প্রায় তিন বছর ধরে যুদ্ধ বন্ধে সম্প্রতি ইউক্রেনের সঙ্গে সরাসরি আলোচনার প্রস্তাব দেন রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন। ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট এ প্রস্তাবে রাজি হলে আলোচনার স্থান হিসেবে বেছে নেয়া হয় তুরস্কের ইস্তাম্বুল। আজ বৃহস্পতিবার (১৫ মে) কাঙ্ক্ষিত বৈঠকটি হওয়ার কথা। তবে নিজে প্রস্তাব দিয়ে নিজেই আলোচনায় থাকছেন না রুশ প্রেসিডেন্ট।স্থানীয় সময় বুধবার (১৪ মে) ইস্তাম্বুলের আলোচনার জন্য প্রতিনিধি দলের তালিকা প্রকাশ করে ক্রেমলিন। সে তালিকায় নেই পুতিনের নাম। রুশ প্রেসিডেন্টের পরিবর্তে আলোচনায় প্রতিনিধিত্ব করবেন তারই প্রতিনিধি ভ্লাদিমির মেদিনস্কি।
এর আগে ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট আলোচনায় বসার জন্য শর্ত হিসেবে পুতিনের উপস্থিতির আহবান জানান। ক্রেমলিনের এমন সিদ্ধান্তে জেলেনস্কির আলোচনায় অংশগ্রহণ নিয়ে তৈরি হয়েছে সন্দেহ। যদিও তুরস্কের প্রেসিডেন্ট রিসেপ তায়েপ এরদোয়ানের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে আংকারায় যাবেন জেলেনস্কি, কিন্তু বৈঠকে অংশ নেবেন কিনা তা এখনো নিশ্চিত নয়।
বুধবার (১৪ মে) এক সান্ধ্যকালীন ভাষণে জেলেনস্কি জানান, গণমাধ্যমে পুতিনের বৈঠকে অংশ নেয়া নিয়ে যেসব তথ্য পাওয়া যাচ্ছে, সেগুলো ইতিবাচক নয়। তিনি আবারও বলেন, বৈঠকের আগে রাশিয়ার গড়িমসি প্রমাণ করে দেয় যে তারা শান্তি চায় না।জেলেনস্কির ভাষ্যে, ‘এই যুদ্ধ কেন শুরু, কেন চলছেই সব উত্তর মস্কোর কাছে আছে। আর এর শেষ কোথায়, তা নির্ভর করছে বিশ্বনেতাদের ওপর। আলোচনায় প্রস্তুত ইউক্রেন,মুখোমুখি হতে কোনো ভয় নেই।’
এ আলোচনায় অংশ নেয়ার বিষয়ে আগ্রহ প্রকাশ করেছিলেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। তুরস্কের বৈঠক তার উদ্যোগেই হচ্ছে বলে দাবি করেন তিনি। তবে অবশেষে হোয়াইট হাউস থেকে জানানো হয়েছে, আলোচনায় যোগ দিতে তুরস্কে যাবেন না ট্রাম্প। বরং পররাষ্ট্রমন্ত্রী মার্কো রুবিওর নেতৃত্বে উচ্চপর্যায়ের একটি প্রতিনিধি দল বৈঠকে যোগ দেবে।
এদিকে আগামী মাসে নেদারল্যান্ডসে অনুষ্ঠেয় ন্যাটো সামিটে ইউক্রেনের সদস্যপদ এজেন্ডায় না থাকার ইঙ্গিত মিলেছে। মার্কিন আপত্তির কারণেই জেলেনস্কিকে এবারের সম্মেলনে আমন্ত্রণ জানানো হয়নি বলে খবর প্রকাশ করেছে আন্তর্জাতিক গণমাধ্যম। জানা গেছে, কিয়েভকে এ মুহূর্তে ন্যাটোর সদস্যপদ দিতে আগ্রহী নয় ওয়াশিংটন।