
ভারতের সঙ্গে সামরিক সংঘাতে পাকিস্তানের সশস্ত্র বাহিনীর আরও দুই সদস্যের মৃত্যুর খবর পাওয়া গেছে। এ নিয়ে দেশটির সামরিক বাহিনীতে নিহতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়াল ১৩ জনে।বুধবার (১৪ মে) পাকিস্তানের আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদফতরের (আইএসপিআর) এক বিবৃতিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে। নিহতদের সাহস এবং অটল দেশপ্রেমের প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়েছে পাক আইএসপিআর।এর আগে মঙ্গলবার (১৩ মে) পাকিস্তান সেনাবাহিনীর পক্ষ থেকে জানানো হয়, ভারতের সাথে পাকিস্তানের সবশেষ সংঘর্ষে ১১ জন সশস্ত্র বাহিনীর সদস্য নিহত হয়েছেন এবং ৭৮ জন আহত হয়েছেন। এছাড়া ৪০ জন বেসামরিক নাগরিকও নিহত হয়েছেন এবং ১২১ জন আহত হয়েছেন।
গত ৬ মে রাতে ভারতের হামলার কথা উল্লেখ করে পাকিস্তান আইএসপিআর জানিয়েছে, অনুকরণীয় সাহস এবং অটল সংকল্পের সাথে মাতৃভূমিকে রক্ষা করার সময়, আমাদের আরও দুই বীর সন্তান আজ শাহাদাত বরণ করেছেন যারা হাসপাতালে ভর্তি ছিলেন। যার ফলে পাকিস্তান সশস্ত্র বাহিনীর মোট শহীদ সদস্যের সংখ্যা ১৩ জনে দাঁড়িয়েছে এবং কর্তব্যরত অবস্থায় ৭৮ জন আহত হয়েছেন।আরও জানানো হয়, সেনাবাহিনীর হাবিলদার মুহাম্মদ নাভিদ শহীদ এবং পাকিস্তান বিমান বাহিনীর সিনিয়র টেকনিশিয়ান মুহাম্মদ আয়াজ হলেন সশস্ত্র বাহিনীর সবশেষ সদস্য, যারা আঘাতের কারণে মারা গেছেন।
কাশ্মীরের পহেলগামে বন্দুক হামলায় ২৬ জন নিহত হওয়ার পর শুরু হয় ভারত-পাকিস্তান উত্তেজনা। হামলার সাথে পাকিস্তানের জড়িত থাকার অভিযোগ তুলে সামরিক হামলা চালায় ভারত। এরপর পাল্টা হামলা চালায় পাকিস্তানও। চারদিনের তীব্র সংঘাতের পর শনিবার (১০ মে) যুদ্ধবিরতি হয় ভারত-পাকিস্তানের।
সূত্র: আরব নিউজ
গত ৬ মে রাতে ভারতের হামলার কথা উল্লেখ করে পাকিস্তান আইএসপিআর জানিয়েছে, অনুকরণীয় সাহস এবং অটল সংকল্পের সাথে মাতৃভূমিকে রক্ষা করার সময়, আমাদের আরও দুই বীর সন্তান আজ শাহাদাত বরণ করেছেন যারা হাসপাতালে ভর্তি ছিলেন। যার ফলে পাকিস্তান সশস্ত্র বাহিনীর মোট শহীদ সদস্যের সংখ্যা ১৩ জনে দাঁড়িয়েছে এবং কর্তব্যরত অবস্থায় ৭৮ জন আহত হয়েছেন।আরও জানানো হয়, সেনাবাহিনীর হাবিলদার মুহাম্মদ নাভিদ শহীদ এবং পাকিস্তান বিমান বাহিনীর সিনিয়র টেকনিশিয়ান মুহাম্মদ আয়াজ হলেন সশস্ত্র বাহিনীর সবশেষ সদস্য, যারা আঘাতের কারণে মারা গেছেন।
কাশ্মীরের পহেলগামে বন্দুক হামলায় ২৬ জন নিহত হওয়ার পর শুরু হয় ভারত-পাকিস্তান উত্তেজনা। হামলার সাথে পাকিস্তানের জড়িত থাকার অভিযোগ তুলে সামরিক হামলা চালায় ভারত। এরপর পাল্টা হামলা চালায় পাকিস্তানও। চারদিনের তীব্র সংঘাতের পর শনিবার (১০ মে) যুদ্ধবিরতি হয় ভারত-পাকিস্তানের।
সূত্র: আরব নিউজ