
যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প একই সময়ে শান্তির কথা বলেন আবার আধুনিক অস্ত্র দিয়ে হত্যার হুমকিও দেন— এমন মন্তব্য করেছেন ইরানের প্রেসিডেন্ট মাসুদ পেজেশকিয়ান। শুক্রবার (১৬ মে) তেহরানে এক অনুষ্ঠানে তিনি এ মন্তব্য করেন।
পেজেশকিয়ান বলেন, “তিনি একই সময়ে, একই সঙ্গে শান্তির পক্ষে কথা বলেন, আবার সবচেয়ে আধুনিক অস্ত্র দিয়ে বহু মানুষকে হত্যার হুমকি দেন। আমরা কোনটা বিশ্বাস করব?”
তিনি জানান, যুক্তরাষ্ট্রের হুমকি ইরান ভয় পায় না। তবে শান্তি প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে পরমাণু প্রকল্প নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে সংলাপ চালিয়ে যেতে ইচ্ছুক তেহরান।
পেজেশকিয়ান বলেন, “আমরা যুদ্ধ চাই না এবং এ কারণেই যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে সংলাপ চালিয়ে যেতে চাই।”
এর আগে যুক্তরাষ্ট্র বহুবার দাবি করেছে, ইরান পরমাণু প্রকল্পের আড়ালে পারমাণবিক বোমা তৈরির চেষ্টা করছে। এ নিয়ে দীর্ঘদিন ধরেই দুই দেশের মধ্যে উত্তেজনা চলছে।
২০১৫ সালে বারাক ওবামা প্রশাসনের সময়ে পরমাণু চুক্তি (জ্যাকোপা) স্বাক্ষরিত হলেও ২০১৭ সালে প্রেসিডেন্ট হওয়ার পর ডোনাল্ড ট্রাম্প সেই চুক্তি থেকে যুক্তরাষ্ট্রকে প্রত্যাহার করে নেন। এরপর চুক্তিটি কার্যকারিতা হারায় এবং ইরানও নিজ পরমাণু কর্মসূচিতে গতি আনে।
২০২৪ সালের ফেব্রুয়ারির শেষ দিকে আন্তর্জাতিক পরমাণু শক্তি সংস্থা আইএইএ জানায়, ইরান ৬০ শতাংশ বিশুদ্ধ ইউরেনিয়াম মজুত করছে। বিশুদ্ধতা যদি ৯০ শতাংশে উন্নীত করা হয়, তাহলে তা দিয়ে ছয়টি পরমাণু বোমা তৈরি করা সম্ভব।
এই তথ্য জানার পর ট্রাম্প প্রশাসন আরও সক্রিয় হয়। ট্রাম্প নিজেই ইরানের সর্বোচ্চ ধর্মীয় নেতা আয়াতুল্লাহ আলী খামেনিকে চিঠি পাঠিয়ে সরাসরি সংলাপের আহ্বান জানান। ইরানও তাতে সাড়া দেয়।
বর্তমানে ওমানের মধ্যস্থতায় ইরান ও যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে সংলাপ শুরু হয়েছে। শুক্রবার সাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময়ের সময় ট্রাম্প বলেন, “আমি আশা করছি সংলাপ সফল হবে। কারণ তারা জানে, যদি এটি সফল না হয়, তাহলে খুব, খুব খারাপ কিছু ঘটবে।”
পেজেশকিয়ান বলেন, “তিনি একই সময়ে, একই সঙ্গে শান্তির পক্ষে কথা বলেন, আবার সবচেয়ে আধুনিক অস্ত্র দিয়ে বহু মানুষকে হত্যার হুমকি দেন। আমরা কোনটা বিশ্বাস করব?”
তিনি জানান, যুক্তরাষ্ট্রের হুমকি ইরান ভয় পায় না। তবে শান্তি প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে পরমাণু প্রকল্প নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে সংলাপ চালিয়ে যেতে ইচ্ছুক তেহরান।
পেজেশকিয়ান বলেন, “আমরা যুদ্ধ চাই না এবং এ কারণেই যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে সংলাপ চালিয়ে যেতে চাই।”
এর আগে যুক্তরাষ্ট্র বহুবার দাবি করেছে, ইরান পরমাণু প্রকল্পের আড়ালে পারমাণবিক বোমা তৈরির চেষ্টা করছে। এ নিয়ে দীর্ঘদিন ধরেই দুই দেশের মধ্যে উত্তেজনা চলছে।
২০১৫ সালে বারাক ওবামা প্রশাসনের সময়ে পরমাণু চুক্তি (জ্যাকোপা) স্বাক্ষরিত হলেও ২০১৭ সালে প্রেসিডেন্ট হওয়ার পর ডোনাল্ড ট্রাম্প সেই চুক্তি থেকে যুক্তরাষ্ট্রকে প্রত্যাহার করে নেন। এরপর চুক্তিটি কার্যকারিতা হারায় এবং ইরানও নিজ পরমাণু কর্মসূচিতে গতি আনে।
২০২৪ সালের ফেব্রুয়ারির শেষ দিকে আন্তর্জাতিক পরমাণু শক্তি সংস্থা আইএইএ জানায়, ইরান ৬০ শতাংশ বিশুদ্ধ ইউরেনিয়াম মজুত করছে। বিশুদ্ধতা যদি ৯০ শতাংশে উন্নীত করা হয়, তাহলে তা দিয়ে ছয়টি পরমাণু বোমা তৈরি করা সম্ভব।
এই তথ্য জানার পর ট্রাম্প প্রশাসন আরও সক্রিয় হয়। ট্রাম্প নিজেই ইরানের সর্বোচ্চ ধর্মীয় নেতা আয়াতুল্লাহ আলী খামেনিকে চিঠি পাঠিয়ে সরাসরি সংলাপের আহ্বান জানান। ইরানও তাতে সাড়া দেয়।
বর্তমানে ওমানের মধ্যস্থতায় ইরান ও যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে সংলাপ শুরু হয়েছে। শুক্রবার সাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময়ের সময় ট্রাম্প বলেন, “আমি আশা করছি সংলাপ সফল হবে। কারণ তারা জানে, যদি এটি সফল না হয়, তাহলে খুব, খুব খারাপ কিছু ঘটবে।”