
মার্কিন জিম্মি আলেক্সান্ডার মুক্তি পাওয়ার এক সপ্তাহ পার হলেও গাজায় ত্রাণ প্রবেশ বা যুদ্ধবিরতির কোনো উদ্যোগ নেয়নি যুক্তরাষ্ট্র—এমনই অভিযোগ জানিয়েছে ফিলিস্তিনের ইসলামপন্থী সংগঠন হামাস। সংগঠনটির শীর্ষ নেতা বাসেম নাইম দাবি করেছেন, হামাসকে দেওয়া প্রতিশ্রুতি থেকে সরে এসেছে যুক্তরাষ্ট্র।
মার্কিন গণমাধ্যম ড্রপ সাইট-এ দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে হামাসের রাজনৈতিক ব্যুরোর এই সদস্য বলেন, সাবেক মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের মধ্যপ্রাচ্যবিষয়ক প্রতিনিধি স্টিভ উইটকফ সরাসরি প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন—জিম্মি আলেক্সান্ডারকে মুক্তি দিলে, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে গাজায় ত্রাণ প্রবেশে বাধা দূর করবে যুক্তরাষ্ট্র এবং অবরোধ শিথিল করতে ইসরায়েলকে চাপ দেবে।
বাসেম নাইমের অভিযোগ, “আমরা আলেক্সান্ডারকে মুক্তি দিয়েছি। কিন্তু এক সপ্তাহ পেরিয়ে গেলেও কোনো প্রতিশ্রুতি বাস্তবায়ন হয়নি। ট্রাম্প প্রশাসনের পক্ষ থেকে একটি কথাও শোনা যাচ্ছে না। শুধু প্রতিশ্রুতি ভঙ্গ নয়, তারা যেন পুরো বিষয়টিকে ডাস্টবিনে ছুড়ে ফেলেছে।”
তিনি আরও বলেন, “উইটকফ আশ্বাস দিয়েছিলেন, মুক্তির পরই যুক্তরাষ্ট্র যুদ্ধবিরতির আহ্বান জানাবে এবং স্থায়ী শান্তি প্রতিষ্ঠার উদ্যোগ নেবে। কিন্তু তার কিছুই হয়নি।”
এদিকে গাজা সংকটের সমাধানে দেড় বছর ধরে চলে আসা পরোক্ষ আলোচনার চেষ্টাও বারবার ভেস্তে যাচ্ছে ইসরায়েলের হামলার কারণে। সর্বশেষ জানুয়ারিতে যুদ্ধবিরতির পর ১৮ মার্চ চুক্তি ভেঙে আবারও হামলা শুরু করে তেলআবিব। এরই মাঝে কাতারে ফের নতুন করে হামাস ও ইসরায়েলের মধ্যে পরোক্ষ আলোচনা শুরু হলেও যুক্তরাষ্ট্রের প্রতি হামাসের অনাস্থা স্পষ্ট হয়ে উঠেছে।
মার্কিন গণমাধ্যম ড্রপ সাইট-এ দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে হামাসের রাজনৈতিক ব্যুরোর এই সদস্য বলেন, সাবেক মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের মধ্যপ্রাচ্যবিষয়ক প্রতিনিধি স্টিভ উইটকফ সরাসরি প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন—জিম্মি আলেক্সান্ডারকে মুক্তি দিলে, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে গাজায় ত্রাণ প্রবেশে বাধা দূর করবে যুক্তরাষ্ট্র এবং অবরোধ শিথিল করতে ইসরায়েলকে চাপ দেবে।
বাসেম নাইমের অভিযোগ, “আমরা আলেক্সান্ডারকে মুক্তি দিয়েছি। কিন্তু এক সপ্তাহ পেরিয়ে গেলেও কোনো প্রতিশ্রুতি বাস্তবায়ন হয়নি। ট্রাম্প প্রশাসনের পক্ষ থেকে একটি কথাও শোনা যাচ্ছে না। শুধু প্রতিশ্রুতি ভঙ্গ নয়, তারা যেন পুরো বিষয়টিকে ডাস্টবিনে ছুড়ে ফেলেছে।”
তিনি আরও বলেন, “উইটকফ আশ্বাস দিয়েছিলেন, মুক্তির পরই যুক্তরাষ্ট্র যুদ্ধবিরতির আহ্বান জানাবে এবং স্থায়ী শান্তি প্রতিষ্ঠার উদ্যোগ নেবে। কিন্তু তার কিছুই হয়নি।”
এদিকে গাজা সংকটের সমাধানে দেড় বছর ধরে চলে আসা পরোক্ষ আলোচনার চেষ্টাও বারবার ভেস্তে যাচ্ছে ইসরায়েলের হামলার কারণে। সর্বশেষ জানুয়ারিতে যুদ্ধবিরতির পর ১৮ মার্চ চুক্তি ভেঙে আবারও হামলা শুরু করে তেলআবিব। এরই মাঝে কাতারে ফের নতুন করে হামাস ও ইসরায়েলের মধ্যে পরোক্ষ আলোচনা শুরু হলেও যুক্তরাষ্ট্রের প্রতি হামাসের অনাস্থা স্পষ্ট হয়ে উঠেছে।