
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে ভর্তি হওয়া রাজধানীর সরকারি সাত কলেজের ২০২৪ সালের অনার্স ও মাস্টার্স শেষপর্বের পরীক্ষার সম্ভাব্য সময়সূচি প্রকাশ করা হয়েছে।রোববার (১৮ মে) বিশ্ববিদ্যালয়ের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রকের অফিস থেকে সাত কলেজের অধ্যক্ষদের সুপারিশের ভিত্তিতে নির্ধারণ করা এসব তারিখ প্রকাশ করা হয়েছে।
বিশ্ববিদ্যালয়ের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক (ভারপ্রাপ্ত) ড. হিমাদ্রি শেখর চক্রবর্তীর সই করা চিঠিতে বলা হয়েছে, ২০২৪ সালের অনার্স প্রথম বর্ষের পরীক্ষা শুরু হবে আগামী ২৮ জুলাই থেকে। এ ছাড়া অনার্স দ্বিতীয় বর্ষের পরীক্ষা শুরু হবে ২৮ অক্টোবর, এরপর অনার্স তৃতীয় বর্ষের পরীক্ষা শুরু হবে ৩ ডিসেম্বর এবং অনার্স চতুর্থ বর্ষের পরীক্ষা শুরু হবে ৭ অক্টোবর। এ ছাড়া মাস্টার্স শেষপর্বের পরীক্ষা শুরু হবে ২০ নভেম্বর থেকে।চিঠিতে সংশ্লিষ্ট কলেজ কর্তৃপক্ষকে অনুরোধ করা হয়েছে, এসব সময়সূচি দ্রুত শিক্ষার্থীদের জানিয়ে দিতে এবং প্রয়োজনীয় প্রস্তুতি নিতে।
সাতটি সরকারি কলেজ হলো– ঢাকা কলেজ, ইডেন মহিলা কলেজ, বেগম বদরুন্নেসা সরকারি মহিলা কলেজ, কবি নজরুল সরকারি কলেজ, সরকারি শহীদ সোহরাওয়ার্দী কলেজ, সরকারি বাঙলা কলেজ এবং সরকারি তিতুমীর কলেজ।
চিঠিতে সম্ভাব্য তারিখ প্রকাশের কারণ হিসেবে বলা হয়েছে, নির্ধারিত সময়ের মধ্যে পরীক্ষা গ্রহণ ও ফল প্রকাশ করে শিক্ষার্থীদের শিক্ষা কার্যক্রম চালিয়ে যাওয়া। একইসঙ্গে সম্ভাব্য এসব তারিখ অনুযায়ী পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হলে একাডেমিক সেশনজট অনেকটাই দূর হবে এবং শিক্ষার্থীরা নিয়মিত শিক্ষাক্রমে ফিরে যেতে পারবে বলেও চিঠিতে উল্লেখ করা হয়েছে।
বিশ্ববিদ্যালয়ের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক (ভারপ্রাপ্ত) ড. হিমাদ্রি শেখর চক্রবর্তীর সই করা চিঠিতে বলা হয়েছে, ২০২৪ সালের অনার্স প্রথম বর্ষের পরীক্ষা শুরু হবে আগামী ২৮ জুলাই থেকে। এ ছাড়া অনার্স দ্বিতীয় বর্ষের পরীক্ষা শুরু হবে ২৮ অক্টোবর, এরপর অনার্স তৃতীয় বর্ষের পরীক্ষা শুরু হবে ৩ ডিসেম্বর এবং অনার্স চতুর্থ বর্ষের পরীক্ষা শুরু হবে ৭ অক্টোবর। এ ছাড়া মাস্টার্স শেষপর্বের পরীক্ষা শুরু হবে ২০ নভেম্বর থেকে।চিঠিতে সংশ্লিষ্ট কলেজ কর্তৃপক্ষকে অনুরোধ করা হয়েছে, এসব সময়সূচি দ্রুত শিক্ষার্থীদের জানিয়ে দিতে এবং প্রয়োজনীয় প্রস্তুতি নিতে।
সাতটি সরকারি কলেজ হলো– ঢাকা কলেজ, ইডেন মহিলা কলেজ, বেগম বদরুন্নেসা সরকারি মহিলা কলেজ, কবি নজরুল সরকারি কলেজ, সরকারি শহীদ সোহরাওয়ার্দী কলেজ, সরকারি বাঙলা কলেজ এবং সরকারি তিতুমীর কলেজ।
চিঠিতে সম্ভাব্য তারিখ প্রকাশের কারণ হিসেবে বলা হয়েছে, নির্ধারিত সময়ের মধ্যে পরীক্ষা গ্রহণ ও ফল প্রকাশ করে শিক্ষার্থীদের শিক্ষা কার্যক্রম চালিয়ে যাওয়া। একইসঙ্গে সম্ভাব্য এসব তারিখ অনুযায়ী পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হলে একাডেমিক সেশনজট অনেকটাই দূর হবে এবং শিক্ষার্থীরা নিয়মিত শিক্ষাক্রমে ফিরে যেতে পারবে বলেও চিঠিতে উল্লেখ করা হয়েছে।