
ভারতের হরিয়ানার হিসার থেকে গ্রেফতার হয়েছেন জনপ্রিয় ইউটিউবার ও সোশ্যাল মিডিয়া ইনফ্লুয়েন্সার জ্যোতি মালহোত্রা। অভিযোগ—তিনি পাকিস্তানের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তি চালিয়েছেন এবং ভারতের সংবেদনশীল তথ্য পাচার করেছেন। তাকে অফিসিয়াল সিক্রেটস অ্যাক্ট এবং ভারতীয় দণ্ডবিধির আওতায় গ্রেফতার করা হয়েছে।
হরিয়ানার হিসারের বাসিন্দা জ্যোতি মালহোত্রা ভ্রমণবিষয়ক ইউটিউব চ্যানেল “Travel with Jo” চালান, যা ২০১১ সালে শুরু করেন। তার চ্যানেলে রয়েছে ৪৮৭টি ভিডিও এবং সাড়ে ৩ লাখের বেশি সাবস্ক্রাইবার। চ্যানেলে তাকে বাংলাদেশ, ভুটানসহ বিভিন্ন দেশে ভ্রমণ করতে দেখা যায়। ইউটিউব বায়োতে তিনি নিজেকে পরিচয় দিয়েছেন ‘Nomadic Leo Girl’ এবং ‘Wanderer Haryanvi Punjabi’ হিসেবে।
তদন্তে উঠে এসেছে, পাকিস্তান হাইকমিশনের সাবেক কর্মকর্তা এহসান-উর-রহিম ওরফে দানিশের সঙ্গে তার ঘনিষ্ঠতা ছিল। এক ইফতার পার্টির ভিডিওতে দেখা যায়, জ্যোতি পাকিস্তান হাইকমিশনে ঢুকে তাকে স্বাগত জানাচ্ছেন। ভারত সরকার দানিশকে ‘persona non grata’ ঘোষণা করেছে।
২০২৩ সালে জ্যোতি মালহোত্রা দুবার পাকিস্তান সফর করেন এবং সেখানে গোয়েন্দা কর্মকর্তাদের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন বলে অভিযোগ। তার ফোনে এক পাকিস্তানি গোয়েন্দার নম্বর ‘জাট রন্ধাওয়া’ নামে সংরক্ষিত ছিল। এমনকি তিনি ইন্দোনেশিয়ার বালিতেও এক গোয়েন্দার সঙ্গে ভ্রমণ করেছেন।
২০২৪ সালের মে মাসে এক এক্স (সাবেক টুইটার) ব্যবহারকারী কপিল জৈন এনআইএ-কে ট্যাগ করে জ্যোতির কর্মকাণ্ড সম্পর্কে সতর্ক করেছিলেন। তিনি লেখেন, “তিনি পাকিস্তানি দূতাবাসে গিয়েছেন, এরপর কাশ্মীরে গেছেন। বিষয়টি তদন্ত হওয়া উচিত।”
গ্রেফতারের পর তাকে পাঁচ দিনের রিমান্ডে নিয়েছে পুলিশ। ভারতীয় গোয়েন্দা সংস্থার দাবি, রিমান্ডে তিনি পাকিস্তানি গোয়েন্দাদের সঙ্গে যোগাযোগের কথা স্বীকার করেছেন। তার সব ডিজিটাল ডিভাইস ফরেনসিক পরীক্ষার জন্য জব্দ করা হয়েছে।
হরিয়ানার হিসারের বাসিন্দা জ্যোতি মালহোত্রা ভ্রমণবিষয়ক ইউটিউব চ্যানেল “Travel with Jo” চালান, যা ২০১১ সালে শুরু করেন। তার চ্যানেলে রয়েছে ৪৮৭টি ভিডিও এবং সাড়ে ৩ লাখের বেশি সাবস্ক্রাইবার। চ্যানেলে তাকে বাংলাদেশ, ভুটানসহ বিভিন্ন দেশে ভ্রমণ করতে দেখা যায়। ইউটিউব বায়োতে তিনি নিজেকে পরিচয় দিয়েছেন ‘Nomadic Leo Girl’ এবং ‘Wanderer Haryanvi Punjabi’ হিসেবে।
তদন্তে উঠে এসেছে, পাকিস্তান হাইকমিশনের সাবেক কর্মকর্তা এহসান-উর-রহিম ওরফে দানিশের সঙ্গে তার ঘনিষ্ঠতা ছিল। এক ইফতার পার্টির ভিডিওতে দেখা যায়, জ্যোতি পাকিস্তান হাইকমিশনে ঢুকে তাকে স্বাগত জানাচ্ছেন। ভারত সরকার দানিশকে ‘persona non grata’ ঘোষণা করেছে।
২০২৩ সালে জ্যোতি মালহোত্রা দুবার পাকিস্তান সফর করেন এবং সেখানে গোয়েন্দা কর্মকর্তাদের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন বলে অভিযোগ। তার ফোনে এক পাকিস্তানি গোয়েন্দার নম্বর ‘জাট রন্ধাওয়া’ নামে সংরক্ষিত ছিল। এমনকি তিনি ইন্দোনেশিয়ার বালিতেও এক গোয়েন্দার সঙ্গে ভ্রমণ করেছেন।
২০২৪ সালের মে মাসে এক এক্স (সাবেক টুইটার) ব্যবহারকারী কপিল জৈন এনআইএ-কে ট্যাগ করে জ্যোতির কর্মকাণ্ড সম্পর্কে সতর্ক করেছিলেন। তিনি লেখেন, “তিনি পাকিস্তানি দূতাবাসে গিয়েছেন, এরপর কাশ্মীরে গেছেন। বিষয়টি তদন্ত হওয়া উচিত।”
গ্রেফতারের পর তাকে পাঁচ দিনের রিমান্ডে নিয়েছে পুলিশ। ভারতীয় গোয়েন্দা সংস্থার দাবি, রিমান্ডে তিনি পাকিস্তানি গোয়েন্দাদের সঙ্গে যোগাযোগের কথা স্বীকার করেছেন। তার সব ডিজিটাল ডিভাইস ফরেনসিক পরীক্ষার জন্য জব্দ করা হয়েছে।