মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের আর মাত্র দুসপ্তাহ বাকি, এবং এরই মধ্যে শুরু হয়েছে জমজমাট প্রতিযোগিতা। আগামী ৫ নভেম্বর বেশিরভাগ মার্কিনি সশরীরে গিয়ে ভোট দেবেন, তবে ইতিমধ্যে প্রায় আড়াই কোটি মানুষ বিভিন্ন অঙ্গরাজ্যে আগাম ভোট প্রদান করেছেন।
রয়টার্সের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, গত সেপ্টেম্বরের শেষদিকে যুক্তরাষ্ট্রের সবগুলো অঙ্গরাজ্যে শুরু হয়েছে আগাম ভোটদান প্রক্রিয়া। ভোটাররা পোস্টের মাধ্যমে বা সশরীরে গিয়ে আগাম ভোট দিতে পারছেন, পাশাপাশি নির্বাচনের দিনও ভোট দেওয়ার সুযোগ থাকবে।
ফ্লোরিডা ইউনিভার্সিটির ইলেকশন ল্যাবের ট্র্যাকিং ডেটা অনুযায়ী, এখন পর্যন্ত প্রায় আড়াই কোটি ভোটার আগাম ভোট দিয়েছেন, যা পোস্টাল ভোট বা সরাসরি ভোটের মাধ্যমে হয়েছে। বিশেষ করে উত্তর ক্যারোলাইনা ও জর্জিয়ার মতো অঙ্গরাজ্যে আগাম ভোটের প্রথম দিনেই রেকর্ড সংখ্যক ভোট পড়েছে।
অ্যারিজোনা, নর্থ ক্যারোলাইনা, জর্জিয়া, নেভাডা, এবং মিশিগানের মতো গুরুত্বপূর্ণ সুইং স্টেটগুলোতেও আগাম ভোটদান চলছে। এরই মধ্যে নর্থ ক্যারোলাইনা এবং জর্জিয়ায় রেকর্ড সংখ্যক ভোট পড়েছে।
অতীত অভিজ্ঞতা থেকে দেখা যায়, আগাম ভোটের শুরুতে উচ্চ ভোটার উপস্থিতি সাধারণত ডেমোক্র্যাটদের জন্য ইতিবাচক সংকেত হয়ে থাকে। তবে দুই দলই জয়ের আশা করছে। সর্বশেষ এক জরিপে দেখা যাচ্ছে, ডেমোক্র্যাটিক পার্টির প্রার্থী কমলা হ্যারিস জনপ্রিয়তায় রিপাবলিকান প্রার্থী ডোনাল্ড ট্রাম্পের থেকে বেশ এগিয়ে আছেন।
রয়টার্সের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, গত সেপ্টেম্বরের শেষদিকে যুক্তরাষ্ট্রের সবগুলো অঙ্গরাজ্যে শুরু হয়েছে আগাম ভোটদান প্রক্রিয়া। ভোটাররা পোস্টের মাধ্যমে বা সশরীরে গিয়ে আগাম ভোট দিতে পারছেন, পাশাপাশি নির্বাচনের দিনও ভোট দেওয়ার সুযোগ থাকবে।
ফ্লোরিডা ইউনিভার্সিটির ইলেকশন ল্যাবের ট্র্যাকিং ডেটা অনুযায়ী, এখন পর্যন্ত প্রায় আড়াই কোটি ভোটার আগাম ভোট দিয়েছেন, যা পোস্টাল ভোট বা সরাসরি ভোটের মাধ্যমে হয়েছে। বিশেষ করে উত্তর ক্যারোলাইনা ও জর্জিয়ার মতো অঙ্গরাজ্যে আগাম ভোটের প্রথম দিনেই রেকর্ড সংখ্যক ভোট পড়েছে।
অ্যারিজোনা, নর্থ ক্যারোলাইনা, জর্জিয়া, নেভাডা, এবং মিশিগানের মতো গুরুত্বপূর্ণ সুইং স্টেটগুলোতেও আগাম ভোটদান চলছে। এরই মধ্যে নর্থ ক্যারোলাইনা এবং জর্জিয়ায় রেকর্ড সংখ্যক ভোট পড়েছে।
অতীত অভিজ্ঞতা থেকে দেখা যায়, আগাম ভোটের শুরুতে উচ্চ ভোটার উপস্থিতি সাধারণত ডেমোক্র্যাটদের জন্য ইতিবাচক সংকেত হয়ে থাকে। তবে দুই দলই জয়ের আশা করছে। সর্বশেষ এক জরিপে দেখা যাচ্ছে, ডেমোক্র্যাটিক পার্টির প্রার্থী কমলা হ্যারিস জনপ্রিয়তায় রিপাবলিকান প্রার্থী ডোনাল্ড ট্রাম্পের থেকে বেশ এগিয়ে আছেন।