
প্রায় ১১০০ কোটি টাকা ঋণের নামে অর্থ আত্মসাতের অভিযোগে এস আলম গ্রুপের চেয়ারম্যান সাইফুল আলমের বিরুদ্ধে মামলা করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। সাবেক সরকারের মেয়াদে এস আলম গ্রুপের নিয়ন্ত্রণে থাকা ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংক থেকে এই বিপুল অর্থ লুটপাটের ঘটনায় ৪৩ জনকে আসামি করা হয়েছে।
এদিকে, স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদফতনের (এলজিইডি) প্রধান প্রকৌশলীসহ তিনজনের বিরুদ্ধেও অনুসন্ধানে নেমেছে সংস্থাটি।
দীর্ঘদিন ধরে ক্ষমতার প্রভাব খাটিয়ে ব্যাংক দখলে নেয়া ও হাজার হাজার কোটি টাকা নামসর্বস্ব প্রতিষ্ঠানের নামে ঋণ নিয়ে আত্মসাতের অভিযোগ রয়েছে এস আলম গ্রুপের বিরুদ্ধে। এসব অর্থ লোপাট করে দেশের আর্থিক খাতকে নাজুক অবস্থায় ফেলেছে বলে অভিযোগ উঠেছে।
বাংলাদেশ ফাইন্যান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিট (বিএফআইইউ)-এর তথ্যে দেখা গেছে, চারটি ব্যাংক থেকে প্রায় ১ লাখ ৭৮ হাজার কোটি টাকা সরিয়ে নিয়েছে এস আলম গ্রুপ। রাজনৈতিক পট পরিবর্তনের পর এসব লেনদেনের তথ্য সামনে আসছে, আর অনুসন্ধানে মিলছে ভয়াবহ দুর্নীতির প্রমাণ।
সোমবার (১৯ মে) দুদকের জনসংযোগ কর্মকর্তা তানজীর আহমেদ জানান, ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংক থেকে ঋণের নামে প্রায় ১১০০ কোটি টাকা আত্মসাতের ঘটনায় সাইফুল আলমসহ সংশ্লিষ্ট ৪৩ জনের বিরুদ্ধে আলাদা দুটি মামলা করা হয়েছে।
এছাড়া, এলজিইডির প্রধান প্রকৌশলী আলি আখতার হোসেন, সাবেক প্রধান প্রকৌশলী ওয়াহিদুর রহমানসহ তিনজনের বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগে তদন্ত শুরু করেছে দুদক।
এদিকে, স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদফতনের (এলজিইডি) প্রধান প্রকৌশলীসহ তিনজনের বিরুদ্ধেও অনুসন্ধানে নেমেছে সংস্থাটি।
দীর্ঘদিন ধরে ক্ষমতার প্রভাব খাটিয়ে ব্যাংক দখলে নেয়া ও হাজার হাজার কোটি টাকা নামসর্বস্ব প্রতিষ্ঠানের নামে ঋণ নিয়ে আত্মসাতের অভিযোগ রয়েছে এস আলম গ্রুপের বিরুদ্ধে। এসব অর্থ লোপাট করে দেশের আর্থিক খাতকে নাজুক অবস্থায় ফেলেছে বলে অভিযোগ উঠেছে।
বাংলাদেশ ফাইন্যান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিট (বিএফআইইউ)-এর তথ্যে দেখা গেছে, চারটি ব্যাংক থেকে প্রায় ১ লাখ ৭৮ হাজার কোটি টাকা সরিয়ে নিয়েছে এস আলম গ্রুপ। রাজনৈতিক পট পরিবর্তনের পর এসব লেনদেনের তথ্য সামনে আসছে, আর অনুসন্ধানে মিলছে ভয়াবহ দুর্নীতির প্রমাণ।
সোমবার (১৯ মে) দুদকের জনসংযোগ কর্মকর্তা তানজীর আহমেদ জানান, ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংক থেকে ঋণের নামে প্রায় ১১০০ কোটি টাকা আত্মসাতের ঘটনায় সাইফুল আলমসহ সংশ্লিষ্ট ৪৩ জনের বিরুদ্ধে আলাদা দুটি মামলা করা হয়েছে।
এছাড়া, এলজিইডির প্রধান প্রকৌশলী আলি আখতার হোসেন, সাবেক প্রধান প্রকৌশলী ওয়াহিদুর রহমানসহ তিনজনের বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগে তদন্ত শুরু করেছে দুদক।