
চালের দাম বেড়ে যাওয়ায় বিপাকে পড়েছে জাপান। এমন সংকটময় পরিস্থিতিতে বিতর্কিত মন্তব্য করে বিপাকে পড়েছেন দেশটির কৃষিমন্ত্রী তাকু ইটো। সমর্থকদের দেওয়া উপহারের চালেই চলে যায়—এমন মন্তব্যের জেরে ব্যাপক সমালোচনার মুখে পড়ে শেষমেশ ক্ষমা চাইতে বাধ্য হয়েছেন তিনি।
স্থানীয় সময় রোববার (১৮ মে) এক রাজনৈতিক ফান্ডরেইজিং অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখতে গিয়ে ইটো বলেন, “আমাকে কখনো চাল কিনতে হয়নি। সমর্থকদের দেওয়া উপহারেই চালের সংস্থান হয়ে যায়।”
এই বক্তব্য প্রকাশ্যে আসতেই শুরু হয় সমালোচনার ঝড়। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে অনেকেই বিষয়টি নিয়ে ক্ষোভ প্রকাশ করেন। কিয়োডো নিউজ প্রথম প্রতিবেদন প্রকাশ করলে পরে এনএইচকে সহ অন্যান্য সংবাদমাধ্যমেও তা উঠে আসে।
একজন এক্স ব্যবহারকারী লিখেছেন, “আপনার সময় শেষ, দ্রুত পদত্যাগ করুন।”
অন্য একজন মন্তব্য করেন, “যে দেশের মানুষ চাল কিনে খেতে হিমশিম খাচ্ছে, তার কৃষিমন্ত্রী যদি চাল উপহারে পান বলে উল্লাস করেন, তাহলে সেটা দায়িত্বজ্ঞানহীন নয়?”
সোমবার (১৯ মে) সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে ইটো বলেন, “আমি কথাটা হয়তো ভুলভাবে বলেছি। জনগণকে খুশি করার জন্য একটু বাড়িয়ে বলেছিলাম। আমার মন্তব্যের জন্য আমি দুঃখিত।”
এনএইচকে’র প্রচারিত ভিডিও ফুটেজে দেখা যায়, ইটো আরও বলেছিলেন, “আমার কাছে এত চাল জমে গেছে যে চাইলে বিক্রিও করতে পারি।”
তবে বিতর্ক তৈরি হওয়ার পরদিন সাংবাদিকদের প্রশ্নের মুখে পড়ে তিনি জানান, “আমার স্ত্রী ফোন করে বকাঝকা করেছেন। আমি বুঝতে পেরেছি, আমার এমন মন্তব্য করা একদমই উচিত হয়নি। আমি আন্তরিকভাবে ক্ষমাপ্রার্থী।”
চালের মতো স্পর্শকাতর ইস্যুতে দায়িত্বশীল পদে থাকা একজন মন্ত্রীর এমন মন্তব্য অনেকেই ‘বিচ্ছিন্নতা’র নিদর্শন বলেও মনে করছেন।
স্থানীয় সময় রোববার (১৮ মে) এক রাজনৈতিক ফান্ডরেইজিং অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখতে গিয়ে ইটো বলেন, “আমাকে কখনো চাল কিনতে হয়নি। সমর্থকদের দেওয়া উপহারেই চালের সংস্থান হয়ে যায়।”
এই বক্তব্য প্রকাশ্যে আসতেই শুরু হয় সমালোচনার ঝড়। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে অনেকেই বিষয়টি নিয়ে ক্ষোভ প্রকাশ করেন। কিয়োডো নিউজ প্রথম প্রতিবেদন প্রকাশ করলে পরে এনএইচকে সহ অন্যান্য সংবাদমাধ্যমেও তা উঠে আসে।
একজন এক্স ব্যবহারকারী লিখেছেন, “আপনার সময় শেষ, দ্রুত পদত্যাগ করুন।”
অন্য একজন মন্তব্য করেন, “যে দেশের মানুষ চাল কিনে খেতে হিমশিম খাচ্ছে, তার কৃষিমন্ত্রী যদি চাল উপহারে পান বলে উল্লাস করেন, তাহলে সেটা দায়িত্বজ্ঞানহীন নয়?”
সোমবার (১৯ মে) সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে ইটো বলেন, “আমি কথাটা হয়তো ভুলভাবে বলেছি। জনগণকে খুশি করার জন্য একটু বাড়িয়ে বলেছিলাম। আমার মন্তব্যের জন্য আমি দুঃখিত।”
এনএইচকে’র প্রচারিত ভিডিও ফুটেজে দেখা যায়, ইটো আরও বলেছিলেন, “আমার কাছে এত চাল জমে গেছে যে চাইলে বিক্রিও করতে পারি।”
তবে বিতর্ক তৈরি হওয়ার পরদিন সাংবাদিকদের প্রশ্নের মুখে পড়ে তিনি জানান, “আমার স্ত্রী ফোন করে বকাঝকা করেছেন। আমি বুঝতে পেরেছি, আমার এমন মন্তব্য করা একদমই উচিত হয়নি। আমি আন্তরিকভাবে ক্ষমাপ্রার্থী।”
চালের মতো স্পর্শকাতর ইস্যুতে দায়িত্বশীল পদে থাকা একজন মন্ত্রীর এমন মন্তব্য অনেকেই ‘বিচ্ছিন্নতা’র নিদর্শন বলেও মনে করছেন।