
জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) বিলুপ্ত করে ‘রাজস্ব নীতি বিভাগ’ ও ‘রাজস্ব ব্যবস্থাপনা বিভাগ’ নামে দুটি নতুন বিভাগ প্রতিষ্ঠার বিষয়ে অধ্যাদেশ জারি করা হয়েছে অংশীজনদের সঙ্গে কোনো আলোচনা ছাড়াই—এ অভিযোগ তুলে সংবাদ সম্মেলন করেছে ফেডারেশন অব বাংলাদেশ কাস্টমস ক্লিয়ারিং অ্যান্ড ফরওয়ার্ডিং (সিএন্ডএফ) এজেন্টস অ্যাসোসিয়েশন।
সোমবার (১৯ মে) দুপুরে রাজধানীর সিএন্ডএফ ভবনে আয়োজিত এ সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন সংগঠনটির মহাসচিব এস. এম. সাইফুল আলম।
তিনি বলেন, “অংশীজনদের সঙ্গে আলোচনা না করেই সরকার যে সিদ্ধান্ত নিয়েছে, তাতে দেশের সব বন্দর ও শুল্ক কার্যক্রমে মারাত্মক অচলাবস্থার সৃষ্টি হয়েছে। আমদানি-রপ্তানি বাণিজ্য কার্যত স্থবির হয়ে পড়েছে, যার ফলে সংশ্লিষ্ট স্টেকহোল্ডাররা ব্যাপক আর্থিক ক্ষতির সম্মুখীন হচ্ছেন এবং রাজস্ব ও বৈদেশিক মুদ্রা আহরণে বড় ধরণের ব্যাঘাত ঘটছে।”
তিনি আরও বলেন, “বন্দরে যথাসময়ে পণ্য খালাস না হওয়ায় স্থান সংকট দেখা দিয়েছে, যার ফলে পণ্যজটের সৃষ্টি হয়েছে। এতে জরুরি সেবা ব্যাহত হচ্ছে এবং রপ্তানিমুখী শিল্পের কাঁচামাল সরবরাহে বাধা সৃষ্টি হওয়ায় এসব শিল্প প্রতিষ্ঠান বন্ধ হওয়ার উপক্রম হয়েছে।”
সংগঠনের মহাসচিব আশঙ্কা প্রকাশ করে বলেন, “বর্তমান পরিস্থিতিতে সরকার যেমন হাজার হাজার কোটি টাকার রাজস্ব হারাচ্ছে, তেমনি বাজারে পণ্যের সরবরাহ চেইন ভেঙে পড়ায় দ্রব্যমূল্য ক্রমাগত বাড়ছে। আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রমে যুক্ত বিপুলসংখ্যক শ্রমিক-কর্মচারী কর্মহীন হয়ে পড়ছে, যা দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নকে ব্যাহত করছে।”
সংবাদ সম্মেলনে সংগঠনের সভাপতি মো. মিজানুর রহমানসহ দেশের বিভিন্ন অঞ্চল থেকে আগত সিএন্ডএফ ব্যবসায়ীরা উপস্থিত ছিলেন।
সোমবার (১৯ মে) দুপুরে রাজধানীর সিএন্ডএফ ভবনে আয়োজিত এ সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন সংগঠনটির মহাসচিব এস. এম. সাইফুল আলম।
তিনি বলেন, “অংশীজনদের সঙ্গে আলোচনা না করেই সরকার যে সিদ্ধান্ত নিয়েছে, তাতে দেশের সব বন্দর ও শুল্ক কার্যক্রমে মারাত্মক অচলাবস্থার সৃষ্টি হয়েছে। আমদানি-রপ্তানি বাণিজ্য কার্যত স্থবির হয়ে পড়েছে, যার ফলে সংশ্লিষ্ট স্টেকহোল্ডাররা ব্যাপক আর্থিক ক্ষতির সম্মুখীন হচ্ছেন এবং রাজস্ব ও বৈদেশিক মুদ্রা আহরণে বড় ধরণের ব্যাঘাত ঘটছে।”
তিনি আরও বলেন, “বন্দরে যথাসময়ে পণ্য খালাস না হওয়ায় স্থান সংকট দেখা দিয়েছে, যার ফলে পণ্যজটের সৃষ্টি হয়েছে। এতে জরুরি সেবা ব্যাহত হচ্ছে এবং রপ্তানিমুখী শিল্পের কাঁচামাল সরবরাহে বাধা সৃষ্টি হওয়ায় এসব শিল্প প্রতিষ্ঠান বন্ধ হওয়ার উপক্রম হয়েছে।”
সংগঠনের মহাসচিব আশঙ্কা প্রকাশ করে বলেন, “বর্তমান পরিস্থিতিতে সরকার যেমন হাজার হাজার কোটি টাকার রাজস্ব হারাচ্ছে, তেমনি বাজারে পণ্যের সরবরাহ চেইন ভেঙে পড়ায় দ্রব্যমূল্য ক্রমাগত বাড়ছে। আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রমে যুক্ত বিপুলসংখ্যক শ্রমিক-কর্মচারী কর্মহীন হয়ে পড়ছে, যা দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নকে ব্যাহত করছে।”
সংবাদ সম্মেলনে সংগঠনের সভাপতি মো. মিজানুর রহমানসহ দেশের বিভিন্ন অঞ্চল থেকে আগত সিএন্ডএফ ব্যবসায়ীরা উপস্থিত ছিলেন।