
সিলেট ও রংপুরে টানা বৃষ্টিতে জনজীবন বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে। সোমবার (২০ মে) সকাল থেকে থেমে থেমে ভারী বর্ষণে এসব জেলার বিভিন্ন এলাকায় জলাবদ্ধতা সৃষ্টি হয়েছে। বাড়ছে নদ-নদীর পানি। এতে চরম ভোগান্তিতে পড়েছেন সাধারণ মানুষ, বিশেষ করে নিম্নাঞ্চলের বাসিন্দারা।
সিলেটে সকাল ৬টা থেকে ৯টা পর্যন্ত মাত্র ৩ ঘণ্টায় রেকর্ড করা হয়েছে ১০০ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত। এতে করে শহরের মেডিকেল রোড, কাজলশাহ, বাগবাড়ি, নতুন বাজার, মেজরটিলা ও বালুচরসহ বিভিন্ন এলাকায় রাস্তাঘাট তলিয়ে গেছে। অনেক বাড়িঘরের ভেতরেও পানি ঢুকে পড়েছে, ফলে দুর্ভোগে পড়েছেন এলাকাবাসী।
অন্যদিকে রংপুরেও পরিস্থিতি একই রকম। শহরের কামারপাড়া, দেওডোবা, খলিফা পাড়া ও মূলাটোল এলাকাসহ বিভিন্ন স্থানে দেখা দিয়েছে জলাবদ্ধতা। বৃষ্টির কারণে বেশ কিছু শিক্ষা প্রতিষ্ঠানেও পানি উঠে পাঠদান ব্যাহত হচ্ছে। বিশেষ করে শহরের শ্যামাসুন্দরী খাল ভরাট হয়ে যাওয়ায় পানি নিষ্কাশনে বিঘ্ন ঘটছে বলে অভিযোগ স্থানীয়দের।
এদিকে তিস্তা, ধরলা ও দুধকুমারসহ উত্তরাঞ্চলের নদ-নদীগুলোর পানিও বাড়তে শুরু করেছে। এতে চরাঞ্চল ও নিচু এলাকার ফসলি জমি তলিয়ে গেছে। বাদাম, ভুট্টা ও বোরো ধান ঘরে তোলা নিয়ে দুশ্চিন্তায় পড়েছেন কৃষকরা।
আবহাওয়া অধিদফতর বলছে, মৌসুমি বায়ুর প্রভাবে বৃষ্টিপাত আরও কয়েকদিন অব্যাহত থাকতে পারে।
সিলেটে সকাল ৬টা থেকে ৯টা পর্যন্ত মাত্র ৩ ঘণ্টায় রেকর্ড করা হয়েছে ১০০ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত। এতে করে শহরের মেডিকেল রোড, কাজলশাহ, বাগবাড়ি, নতুন বাজার, মেজরটিলা ও বালুচরসহ বিভিন্ন এলাকায় রাস্তাঘাট তলিয়ে গেছে। অনেক বাড়িঘরের ভেতরেও পানি ঢুকে পড়েছে, ফলে দুর্ভোগে পড়েছেন এলাকাবাসী।
অন্যদিকে রংপুরেও পরিস্থিতি একই রকম। শহরের কামারপাড়া, দেওডোবা, খলিফা পাড়া ও মূলাটোল এলাকাসহ বিভিন্ন স্থানে দেখা দিয়েছে জলাবদ্ধতা। বৃষ্টির কারণে বেশ কিছু শিক্ষা প্রতিষ্ঠানেও পানি উঠে পাঠদান ব্যাহত হচ্ছে। বিশেষ করে শহরের শ্যামাসুন্দরী খাল ভরাট হয়ে যাওয়ায় পানি নিষ্কাশনে বিঘ্ন ঘটছে বলে অভিযোগ স্থানীয়দের।
এদিকে তিস্তা, ধরলা ও দুধকুমারসহ উত্তরাঞ্চলের নদ-নদীগুলোর পানিও বাড়তে শুরু করেছে। এতে চরাঞ্চল ও নিচু এলাকার ফসলি জমি তলিয়ে গেছে। বাদাম, ভুট্টা ও বোরো ধান ঘরে তোলা নিয়ে দুশ্চিন্তায় পড়েছেন কৃষকরা।
আবহাওয়া অধিদফতর বলছে, মৌসুমি বায়ুর প্রভাবে বৃষ্টিপাত আরও কয়েকদিন অব্যাহত থাকতে পারে।