
প্রিমিয়ার লিগে শিরোপা নিশ্চিত করার পর থেকেই ছন্দপতনে লিভারপুল। শেষ চার ম্যাচে জয়ের মুখ দেখেনি অলরেডরা—দুটি হার ও একটি ড্র নিয়ে তারা মৌসুমের শেষ প্রান্তে এসে পড়েছে অনিশ্চয়তায়। সর্বশেষ ম্যাচে ব্রাইটনের কাছে ৩-২ গোলে হেরে পরিস্থিতি আরও জটিল হয়েছে নতুন ম্যানেজার আর্নে স্লটের জন্য।
এই ম্যাচে বেশ কিছু বিতর্কিত সিদ্ধান্ত ও দুর্বল পারফরম্যান্স প্রশ্ন তুলেছে দলের রক্ষণভাগ ও সংগঠনের উপর। মৌসুমজুড়ে প্রতি মিনিট খেলা অধিনায়ক ভার্জিল ভ্যান ডাইককে বেঞ্চে রাখেন স্লট, যার পরিবর্তে সেন্টার-ব্যাক জুটি হিসেবে ছিলেন কুয়ানসাহ ও কোনাটে। কিন্তু ম্যাচের প্রথম গোলেই সেই জুটির দুর্বলতা প্রকাশ পায়।
ব্রাইটনের মাঠে শুরুটা ছিল আশাব্যঞ্জক। মাত্র ৯ মিনিটেই হার্ভে অ্যালিয়টের গোলে এগিয়ে যায় লিভারপুল। তবে ৩২ মিনিটে ইয়াসিন আয়ারির গোলে সমতায় ফেরে স্বাগতিকরা। প্রথমার্ধেই আবারও লিড নেয় অলরেডরা, এবার গোলদাতা ডমিনিক সাবোসলাই।
দ্বিতীয়ার্ধে লিভারপুলের গতি ও নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে যায়। ৬৯ মিনিটে কাওরু মিতোমার গোলে আবারো সমতা ফেরায় ব্রাইটন। এরপর ৮৫ মিনিটে বদলি খেলোয়াড় জ্যাক হিনশেলউডের হেড লিভারপুলের পরাজয়ের সিলমোহর টেনে দেয়—মাত্র দুই মিনিট মাঠে থেকেও ম্যাচ ঘুরিয়ে দেন তিনি।
এই পরাজয়ে উঠে এসেছে লিভারপুলের একাধিক দুর্বলতা—বিশেষ করে সেট-পিসে অর্গানাইজেশনের অভাব এবং মিডফিল্ড থেকে পর্যাপ্ত ক্রিয়েটিভিটির ঘাটতি। রক্ষণভাগের দুর্বলতা ও কোচিং সিদ্ধান্তে স্পষ্ট যে, নতুন কোচ আর্নে স্লটের জন্য মৌসুমের শেষটা সহজ হচ্ছে না।
এই জয়ে ব্রাইটন প্রিমিয়ার লিগ টেবিলের ৮ নম্বরে উঠে এসেছে, আর লিভারপুলকে আগামী মৌসুমের জন্য দলে রদবদল ও পরিকল্পনা নিয়ে নতুন করে ভাবতে হচ্ছে। স্লটের সামনে এখন বড় চ্যালেঞ্জ—দলকে আবারও গুছিয়ে ফোকাসে ফেরানো, যাতে তারা ভবিষ্যতে শিরোপার লড়াইয়ে আরও ধারালো হতে পারে।
এই ম্যাচে বেশ কিছু বিতর্কিত সিদ্ধান্ত ও দুর্বল পারফরম্যান্স প্রশ্ন তুলেছে দলের রক্ষণভাগ ও সংগঠনের উপর। মৌসুমজুড়ে প্রতি মিনিট খেলা অধিনায়ক ভার্জিল ভ্যান ডাইককে বেঞ্চে রাখেন স্লট, যার পরিবর্তে সেন্টার-ব্যাক জুটি হিসেবে ছিলেন কুয়ানসাহ ও কোনাটে। কিন্তু ম্যাচের প্রথম গোলেই সেই জুটির দুর্বলতা প্রকাশ পায়।
ব্রাইটনের মাঠে শুরুটা ছিল আশাব্যঞ্জক। মাত্র ৯ মিনিটেই হার্ভে অ্যালিয়টের গোলে এগিয়ে যায় লিভারপুল। তবে ৩২ মিনিটে ইয়াসিন আয়ারির গোলে সমতায় ফেরে স্বাগতিকরা। প্রথমার্ধেই আবারও লিড নেয় অলরেডরা, এবার গোলদাতা ডমিনিক সাবোসলাই।
দ্বিতীয়ার্ধে লিভারপুলের গতি ও নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে যায়। ৬৯ মিনিটে কাওরু মিতোমার গোলে আবারো সমতা ফেরায় ব্রাইটন। এরপর ৮৫ মিনিটে বদলি খেলোয়াড় জ্যাক হিনশেলউডের হেড লিভারপুলের পরাজয়ের সিলমোহর টেনে দেয়—মাত্র দুই মিনিট মাঠে থেকেও ম্যাচ ঘুরিয়ে দেন তিনি।
এই পরাজয়ে উঠে এসেছে লিভারপুলের একাধিক দুর্বলতা—বিশেষ করে সেট-পিসে অর্গানাইজেশনের অভাব এবং মিডফিল্ড থেকে পর্যাপ্ত ক্রিয়েটিভিটির ঘাটতি। রক্ষণভাগের দুর্বলতা ও কোচিং সিদ্ধান্তে স্পষ্ট যে, নতুন কোচ আর্নে স্লটের জন্য মৌসুমের শেষটা সহজ হচ্ছে না।
এই জয়ে ব্রাইটন প্রিমিয়ার লিগ টেবিলের ৮ নম্বরে উঠে এসেছে, আর লিভারপুলকে আগামী মৌসুমের জন্য দলে রদবদল ও পরিকল্পনা নিয়ে নতুন করে ভাবতে হচ্ছে। স্লটের সামনে এখন বড় চ্যালেঞ্জ—দলকে আবারও গুছিয়ে ফোকাসে ফেরানো, যাতে তারা ভবিষ্যতে শিরোপার লড়াইয়ে আরও ধারালো হতে পারে।