
নারী নির্যাতন, ধর্ষণ ও পর্নোগ্রাফির অভিযোগে গায়ক মাইনুল আহসান নোবেলকে গ্রেফতার করেছে রাজধানীর ডেমরা থানা পুলিশ। মঙ্গলবার (২০ মে) ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) মিডিয়া অ্যান্ড পাবলিক রিলেশন্স বিভাগ থেকে পাঠানো এক খুদে বার্তায় বিষয়টি নিশ্চিত করা হয়।
পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, সোমবার দিবাগত রাতে রাজধানীর ডেমরার সারুলিয়া এলাকার স্টাফ কোয়ার্টার থেকে অভিযান চালিয়ে নোবেলকে গ্রেফতার করা হয়। এর আগে ওই নারী জাতীয় জরুরি সেবা ৯৯৯-এ কল করে জানান, তাকে আটকে রাখা হয়েছে। কলের পরই সারুলিয়ার আমতলা এলাকায় অভিযান চালিয়ে নারীকে উদ্ধার করে পুলিশ। পরে তিনি রাতেই ডেমরা থানায় মামলা করেন।
মামলার এজাহারে ওই নারী অভিযোগ করেন, গায়ক নোবেল তাকে অপহরণ করে ধর্ষণ করেন, এবং এর পাশাপাশি অশ্লীল ভিডিও ধারণ ও শারীরিক নির্যাতন করেন। অভিযোগ পাওয়ার পর রাত দুইটার দিকে পুলিশ অভিযান চালিয়ে নোবেলকে গ্রেফতার করে।
এর আগে, ২০২৩ সালেও প্রতারণার মামলায় ডিবি পুলিশের হাতে গ্রেফতার হয়েছিলেন নোবেল। ভারতের জনপ্রিয় রিয়েলিটি শো জি বাংলার ‘সা রে গা মা পা’-এর মাধ্যমে পরিচিতি পাওয়া এই গায়ক একাধিক বিতর্কিত ঘটনায় জড়িয়েছেন সাম্প্রতিক বছরগুলোতে।
বর্তমানে গ্রেফতার হওয়া নোবেলের বিরুদ্ধে ধর্ষণ, পর্নোগ্রাফি ও নারী নির্যাতনের ধারায় মামলা প্রক্রিয়াধীন রয়েছে বলে জানিয়েছেন তদন্ত সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা। মামলার তদন্ত চলমান রয়েছে এবং তাকে দ্রুত আদালতে তোলা হবে।
পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, সোমবার দিবাগত রাতে রাজধানীর ডেমরার সারুলিয়া এলাকার স্টাফ কোয়ার্টার থেকে অভিযান চালিয়ে নোবেলকে গ্রেফতার করা হয়। এর আগে ওই নারী জাতীয় জরুরি সেবা ৯৯৯-এ কল করে জানান, তাকে আটকে রাখা হয়েছে। কলের পরই সারুলিয়ার আমতলা এলাকায় অভিযান চালিয়ে নারীকে উদ্ধার করে পুলিশ। পরে তিনি রাতেই ডেমরা থানায় মামলা করেন।
মামলার এজাহারে ওই নারী অভিযোগ করেন, গায়ক নোবেল তাকে অপহরণ করে ধর্ষণ করেন, এবং এর পাশাপাশি অশ্লীল ভিডিও ধারণ ও শারীরিক নির্যাতন করেন। অভিযোগ পাওয়ার পর রাত দুইটার দিকে পুলিশ অভিযান চালিয়ে নোবেলকে গ্রেফতার করে।
এর আগে, ২০২৩ সালেও প্রতারণার মামলায় ডিবি পুলিশের হাতে গ্রেফতার হয়েছিলেন নোবেল। ভারতের জনপ্রিয় রিয়েলিটি শো জি বাংলার ‘সা রে গা মা পা’-এর মাধ্যমে পরিচিতি পাওয়া এই গায়ক একাধিক বিতর্কিত ঘটনায় জড়িয়েছেন সাম্প্রতিক বছরগুলোতে।
বর্তমানে গ্রেফতার হওয়া নোবেলের বিরুদ্ধে ধর্ষণ, পর্নোগ্রাফি ও নারী নির্যাতনের ধারায় মামলা প্রক্রিয়াধীন রয়েছে বলে জানিয়েছেন তদন্ত সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা। মামলার তদন্ত চলমান রয়েছে এবং তাকে দ্রুত আদালতে তোলা হবে।