
গাজার মানবিক বিপর্যয় নিয়ে কড়া ভাষায় উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী কিয়ার স্টারমার। বলেছেন, “গাজার মানুষকে অনাহারে থাকতে দিতে পারি না।” একই সঙ্গে গাজায় চলমান মানবিক বিপর্যয়কে “সহ্য করা যায় না” বলেও মন্তব্য করেন তিনি।
মঙ্গলবার (২০ মে) ব্রিটিশ পার্লামেন্টে ইউরোপীয় ইউনিয়নের সঙ্গে পুনর্গঠন চুক্তি নিয়ে বক্তব্য দিতে গিয়ে গাজার পরিস্থিতি নিয়ে স্পষ্ট অবস্থান নেন স্টারমার।
তিনি বলেন, “নিরীহ শিশুদের ওপর বারবার বোমাবর্ষণ চলছে। এই দুর্ভোগ একেবারেই অসহনীয়। গাজায় বর্তমানে যেসব মানবিক বিপর্যয় ঘটছে, তা আর সহ্য করার মতো নয়।”
প্রধানমন্ত্রী স্টারমার আরও বলেন, “ইসরায়েলের সাম্প্রতিক ঘোষণায় বলা হয়েছে, তারা সীমিত পরিমাণ ত্রাণ ঢুকতে দেবে। কিন্তু সেই সহায়তার পরিমাণ সম্পূর্ণরূপে অপর্যাপ্ত—এটা কোনোভাবেই মেনে নেওয়া যায় না।”
উল্লেখ্য, ২০২৩ সালের অক্টোবর থেকে ফিলিস্তিনের অবরুদ্ধ গাজা ভূখণ্ডে ইসরায়েল চালিয়ে যাচ্ছে ভয়াবহ সামরিক অভিযান। এখন পর্যন্ত প্রাণ হারিয়েছেন অন্তত ৫৩ হাজার ৫৭৩ জন ফিলিস্তিনি। অবরোধের কারণে গাজায় দেখা দিয়েছে তীব্র খাদ্যসংকট, সৃষ্টি হয়েছে চরম মানবিক বিপর্যয়।
এমন প্রেক্ষাপটে জাতিসংঘসহ আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সংগঠনগুলো গাজায় দুর্ভিক্ষ, চিকিৎসা সংকট ও মানবাধিকার লঙ্ঘনের বিষয়ে বারবার সতর্ক করে আসছে।
মঙ্গলবার (২০ মে) ব্রিটিশ পার্লামেন্টে ইউরোপীয় ইউনিয়নের সঙ্গে পুনর্গঠন চুক্তি নিয়ে বক্তব্য দিতে গিয়ে গাজার পরিস্থিতি নিয়ে স্পষ্ট অবস্থান নেন স্টারমার।
তিনি বলেন, “নিরীহ শিশুদের ওপর বারবার বোমাবর্ষণ চলছে। এই দুর্ভোগ একেবারেই অসহনীয়। গাজায় বর্তমানে যেসব মানবিক বিপর্যয় ঘটছে, তা আর সহ্য করার মতো নয়।”
প্রধানমন্ত্রী স্টারমার আরও বলেন, “ইসরায়েলের সাম্প্রতিক ঘোষণায় বলা হয়েছে, তারা সীমিত পরিমাণ ত্রাণ ঢুকতে দেবে। কিন্তু সেই সহায়তার পরিমাণ সম্পূর্ণরূপে অপর্যাপ্ত—এটা কোনোভাবেই মেনে নেওয়া যায় না।”
উল্লেখ্য, ২০২৩ সালের অক্টোবর থেকে ফিলিস্তিনের অবরুদ্ধ গাজা ভূখণ্ডে ইসরায়েল চালিয়ে যাচ্ছে ভয়াবহ সামরিক অভিযান। এখন পর্যন্ত প্রাণ হারিয়েছেন অন্তত ৫৩ হাজার ৫৭৩ জন ফিলিস্তিনি। অবরোধের কারণে গাজায় দেখা দিয়েছে তীব্র খাদ্যসংকট, সৃষ্টি হয়েছে চরম মানবিক বিপর্যয়।
এমন প্রেক্ষাপটে জাতিসংঘসহ আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সংগঠনগুলো গাজায় দুর্ভিক্ষ, চিকিৎসা সংকট ও মানবাধিকার লঙ্ঘনের বিষয়ে বারবার সতর্ক করে আসছে।