ভারতের ত্রিপুরা রাজ্যে অবৈধ অনুপ্রবেশের অভিযোগে এক ডজন বাংলাদেশি নাগরিককে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। স্থানীয় সংবাদমাধ্যম দ্য সেন্টিনেলের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, গত ২৪ ঘণ্টায় বিভিন্ন স্থানে অভিযান চালিয়ে ভারতীয় আইনশৃঙ্খলা বাহিনী এই গ্রেপ্তার কার্যক্রম সম্পন্ন করেছে।
গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে ত্রিপুরার জিরানিয়া এবং উদয়পুর রেল স্টেশন এলাকায় অভিযান চালিয়ে জিআরপি পুলিশ ও ভারতীয় সীমান্তরক্ষা বাহিনী (বিএসএফ) ওই বাংলাদেশিদের আটক করে।
জিরানিয়া স্টেশন এলাকা থেকে তৃতীয় লিঙ্গের তিন বাংলাদেশিসহ মোট ছয়জনকে গ্রেপ্তার করা হয়, যাদের মুম্বাই যাওয়ার পরিকল্পনা ছিল বলে জানা গেছে। গোয়েন্দা সূত্রে ত্রিপুরার জিআরপি পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা তাপস দাস বলেন, সীমান্ত পেরিয়ে বাংলাদেশিরা জিরানিয়া স্টেশন থেকে মুম্বাইয়ে যাত্রা শুরুর চেষ্টা করছিলেন।
এছাড়া, উদয়পুর রেল স্টেশন থেকে আরও ছয়জনকে বিএসএফের অভিযানে গ্রেপ্তার করা হয়, এদের মধ্যে তিন শিশু এবং এক ভারতীয় নাগরিক ছিলেন, যিনি বাংলাদেশের নাগরিকদের বেআইনি প্রবেশে সহযোগিতা করেছিলেন বলে অভিযোগ উঠেছে।
পুলিশ জানিয়েছে, তাদের বিরুদ্ধে বৈধ কাগজপত্র ছাড়া ভারত ভ্রমণের অভিযোগ রয়েছে এবং মানবপাচার কিংবা অন্যান্য বেআইনি কার্যকলাপের পরিকল্পনার সম্ভাবনা নিয়েও তদন্ত করা হচ্ছে।
ত্রিপুরা পুলিশ এবং বিএসএফ এখন এই ঘটনার পেছনে মানবপাচার নেটওয়ার্ক বা বেআইনি কর্মকাণ্ডের কোনো যোগসূত্র রয়েছে কি না, তা খতিয়ে দেখছে।
গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে ত্রিপুরার জিরানিয়া এবং উদয়পুর রেল স্টেশন এলাকায় অভিযান চালিয়ে জিআরপি পুলিশ ও ভারতীয় সীমান্তরক্ষা বাহিনী (বিএসএফ) ওই বাংলাদেশিদের আটক করে।
জিরানিয়া স্টেশন এলাকা থেকে তৃতীয় লিঙ্গের তিন বাংলাদেশিসহ মোট ছয়জনকে গ্রেপ্তার করা হয়, যাদের মুম্বাই যাওয়ার পরিকল্পনা ছিল বলে জানা গেছে। গোয়েন্দা সূত্রে ত্রিপুরার জিআরপি পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা তাপস দাস বলেন, সীমান্ত পেরিয়ে বাংলাদেশিরা জিরানিয়া স্টেশন থেকে মুম্বাইয়ে যাত্রা শুরুর চেষ্টা করছিলেন।
এছাড়া, উদয়পুর রেল স্টেশন থেকে আরও ছয়জনকে বিএসএফের অভিযানে গ্রেপ্তার করা হয়, এদের মধ্যে তিন শিশু এবং এক ভারতীয় নাগরিক ছিলেন, যিনি বাংলাদেশের নাগরিকদের বেআইনি প্রবেশে সহযোগিতা করেছিলেন বলে অভিযোগ উঠেছে।
পুলিশ জানিয়েছে, তাদের বিরুদ্ধে বৈধ কাগজপত্র ছাড়া ভারত ভ্রমণের অভিযোগ রয়েছে এবং মানবপাচার কিংবা অন্যান্য বেআইনি কার্যকলাপের পরিকল্পনার সম্ভাবনা নিয়েও তদন্ত করা হচ্ছে।
ত্রিপুরা পুলিশ এবং বিএসএফ এখন এই ঘটনার পেছনে মানবপাচার নেটওয়ার্ক বা বেআইনি কর্মকাণ্ডের কোনো যোগসূত্র রয়েছে কি না, তা খতিয়ে দেখছে।