
জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের মামলায় তিন বছরের কারাদণ্ড বাতিল চেয়ে তারেক রহমানের স্ত্রী ডা. জুবাইদা রহমানের করা আপিলের প্রথম দিনের শুনানি শেষ হয়েছে।
বৃহস্পতিবার (২২ মে) বিচারপতি মো. খসরুজ্জামানের একক হাইকোর্ট বেঞ্চ পরবর্তী শুনানির জন্য আগামী সোমবার (২৬ মে) দিন ধার্য করেন।
শুনানিকালে জুবাইদা রহমানের আইনজীবী অ্যাডভোকেট এস এম শাহজাহান বলেন, “মামলার কোথাও বলা হয়নি যে, ডা. জুবাইদা রহমান অসাধু উপায়ে সম্পদ অর্জন করেছেন। তার বিরুদ্ধে আনা অভিযোগ ভিত্তিহীন।”
এর আগে গত ১৪ মে হাইকোর্ট তার আপিল শুনানির জন্য গ্রহণ করেন। পাশাপাশি আপিল নিষ্পত্তি না হওয়া পর্যন্ত তাকে জামিন দেন আদালত। সেইসঙ্গে মামলায় দেয়া অর্থদণ্ডাদেশও স্থগিত করা হয়।
উল্লেখ্য, ২০০৭ সালের ২৬ সেপ্টেম্বর রাজধানীর কাফরুল থানায় তারেক রহমান ও জুবাইদা রহমানসহ তিনজনের বিরুদ্ধে সম্পদের তথ্য গোপন এবং জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের অভিযোগে মামলাটি দায়ের করে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।
এই মামলায় ২০২৩ সালের ২ আগস্ট বিচারিক আদালত রায় দেন। রায়ে দুদকের আনা দুই ধারাতেই তারেক রহমানকে ৯ বছর এবং জুবাইদা রহমানকে ৩ বছরের কারাদণ্ড দেন আদালত। একইসঙ্গে তাদের আর্থিক জরিমানাও করা হয়।
বৃহস্পতিবার (২২ মে) বিচারপতি মো. খসরুজ্জামানের একক হাইকোর্ট বেঞ্চ পরবর্তী শুনানির জন্য আগামী সোমবার (২৬ মে) দিন ধার্য করেন।
শুনানিকালে জুবাইদা রহমানের আইনজীবী অ্যাডভোকেট এস এম শাহজাহান বলেন, “মামলার কোথাও বলা হয়নি যে, ডা. জুবাইদা রহমান অসাধু উপায়ে সম্পদ অর্জন করেছেন। তার বিরুদ্ধে আনা অভিযোগ ভিত্তিহীন।”
এর আগে গত ১৪ মে হাইকোর্ট তার আপিল শুনানির জন্য গ্রহণ করেন। পাশাপাশি আপিল নিষ্পত্তি না হওয়া পর্যন্ত তাকে জামিন দেন আদালত। সেইসঙ্গে মামলায় দেয়া অর্থদণ্ডাদেশও স্থগিত করা হয়।
উল্লেখ্য, ২০০৭ সালের ২৬ সেপ্টেম্বর রাজধানীর কাফরুল থানায় তারেক রহমান ও জুবাইদা রহমানসহ তিনজনের বিরুদ্ধে সম্পদের তথ্য গোপন এবং জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের অভিযোগে মামলাটি দায়ের করে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।
এই মামলায় ২০২৩ সালের ২ আগস্ট বিচারিক আদালত রায় দেন। রায়ে দুদকের আনা দুই ধারাতেই তারেক রহমানকে ৯ বছর এবং জুবাইদা রহমানকে ৩ বছরের কারাদণ্ড দেন আদালত। একইসঙ্গে তাদের আর্থিক জরিমানাও করা হয়।