
সেই ২০০২ সালের পর থেকে বিশ্বকাপের ট্রফি অধরাই রয়ে গেছে ব্রাজিলের। পাঁচবারের বিশ্বচ্যাম্পিয়নদের খেলা এখন আর আগের মতো চোখ জুড়ানো সাম্বা নাচ নয়, বরং বড় মঞ্চে ব্যর্থতার ধারাবাহিকতায় হতাশ ভক্তরাও। এমন সময়ে ব্রাজিলিয়ান ফুটবল কনফেডারেশন (সিবিএফ) বড় সিদ্ধান্ত নিয়েছে—দায়িত্ব দিয়েছে ক্লাব ফুটবলের ইতিহাসের অন্যতম সফল কোচ কার্লো আনচেলত্তিকে।
ইতালিয়ান এই কোচের নিয়োগ নিয়ে আলোচনার শেষ নেই। এবার সেই তালিকায় নাম লেখালেন ব্রাজিলের ২০০২ সালের বিশ্বকাপজয়ী দলের প্রাণভোমরা, কিংবদন্তি রোনালদিনহো।
সম্প্রতি স্প্যানিশ ক্রীড়ামাধ্যম মার্কা-কে দেওয়া এক বিশেষ সাক্ষাৎকারে অকপটে নিজের মত জানান তিনি। কথা বলেন বর্তমান ফুটবল, বার্সেলোনা, ভিনিসিয়ুস জুনিয়র, লামিনে ইয়ামাল এবং আনচেলত্তির সেলেসাও অধ্যায় নিয়েও।
সাক্ষাৎকারে রোনালদিনহোর কাছে জানতে চাওয়া হয়, আনচেলত্তিকে ব্রাজিলের কোচ হিসেবে কেমন লাগছে? উত্তরে সাবেক এই উইঙ্গার বলেন,
“খুবই পছন্দ। আমরা একসঙ্গে কাজ করেছি, ভালোভাবে জানি তাকে। ব্রাজিল ফুটবল ফেডারেশনের (সিবিএফ) দারুণ সিদ্ধান্ত এটা। আমি আশাবাদী, ও বিশ্বকাপ এনে দিতে পারবে।”
আনচেলত্তিকে নিয়ে আলোচনা চলছিল বেশ কিছু দিন ধরেই। যদিও রিয়াল মাদ্রিদের সঙ্গে ২০২৬ সালের জুন পর্যন্ত চুক্তি থাকায় সব জল্পনা ঝিমিয়ে পড়েছিল। শেষ পর্যন্ত চলতি মাসের ১২ তারিখ আনুষ্ঠানিক ঘোষণা দেয় সিবিএফ—ইতিহাসে প্রথমবারের মতো একজন বিদেশি কোচ হিসেবে ব্রাজিলের দায়িত্ব নিচ্ছেন কার্লো আনচেলত্তি।
আগামী ২৬ মে আনচেলত্তির আনুষ্ঠানিক পথচলা শুরু হবে ব্রাজিলের ডাগআউটে। তার আগে ৬ জুন ইকুয়েডর এবং ১১ জুন প্যারাগুয়ের বিপক্ষে প্রীতি ম্যাচ খেলবে সেলেসাওরা। এরপর সেপ্টেম্বরে চিলি ও বলিভিয়ার মুখোমুখি হবে ব্রাজিল।
ছয় নম্বর বিশ্বকাপ জয়ের লক্ষ্যে আনচেলত্তির সামনে সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ এখন দল গোছানো। তবে সাবেকদের এমন আস্থা ও প্রশংসা তার পথচলাকে নিঃসন্দেহে কিছুটা সহজ করে তুলবে।
ইতালিয়ান এই কোচের নিয়োগ নিয়ে আলোচনার শেষ নেই। এবার সেই তালিকায় নাম লেখালেন ব্রাজিলের ২০০২ সালের বিশ্বকাপজয়ী দলের প্রাণভোমরা, কিংবদন্তি রোনালদিনহো।
সম্প্রতি স্প্যানিশ ক্রীড়ামাধ্যম মার্কা-কে দেওয়া এক বিশেষ সাক্ষাৎকারে অকপটে নিজের মত জানান তিনি। কথা বলেন বর্তমান ফুটবল, বার্সেলোনা, ভিনিসিয়ুস জুনিয়র, লামিনে ইয়ামাল এবং আনচেলত্তির সেলেসাও অধ্যায় নিয়েও।
সাক্ষাৎকারে রোনালদিনহোর কাছে জানতে চাওয়া হয়, আনচেলত্তিকে ব্রাজিলের কোচ হিসেবে কেমন লাগছে? উত্তরে সাবেক এই উইঙ্গার বলেন,
“খুবই পছন্দ। আমরা একসঙ্গে কাজ করেছি, ভালোভাবে জানি তাকে। ব্রাজিল ফুটবল ফেডারেশনের (সিবিএফ) দারুণ সিদ্ধান্ত এটা। আমি আশাবাদী, ও বিশ্বকাপ এনে দিতে পারবে।”
আনচেলত্তিকে নিয়ে আলোচনা চলছিল বেশ কিছু দিন ধরেই। যদিও রিয়াল মাদ্রিদের সঙ্গে ২০২৬ সালের জুন পর্যন্ত চুক্তি থাকায় সব জল্পনা ঝিমিয়ে পড়েছিল। শেষ পর্যন্ত চলতি মাসের ১২ তারিখ আনুষ্ঠানিক ঘোষণা দেয় সিবিএফ—ইতিহাসে প্রথমবারের মতো একজন বিদেশি কোচ হিসেবে ব্রাজিলের দায়িত্ব নিচ্ছেন কার্লো আনচেলত্তি।
আগামী ২৬ মে আনচেলত্তির আনুষ্ঠানিক পথচলা শুরু হবে ব্রাজিলের ডাগআউটে। তার আগে ৬ জুন ইকুয়েডর এবং ১১ জুন প্যারাগুয়ের বিপক্ষে প্রীতি ম্যাচ খেলবে সেলেসাওরা। এরপর সেপ্টেম্বরে চিলি ও বলিভিয়ার মুখোমুখি হবে ব্রাজিল।
ছয় নম্বর বিশ্বকাপ জয়ের লক্ষ্যে আনচেলত্তির সামনে সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ এখন দল গোছানো। তবে সাবেকদের এমন আস্থা ও প্রশংসা তার পথচলাকে নিঃসন্দেহে কিছুটা সহজ করে তুলবে।