
যুক্তরাষ্ট্রের ৪৭তম প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ইউরোপীয় ইউনিয়ন (ইইউ) থেকে আমদানিকৃত সব পণ্যে ৫০ শতাংশ শুল্ক আরোপের হুমকি দিয়েছেন। পাশাপাশি, যুক্তরাষ্ট্রে আইফোন উৎপাদন না করলে অ্যাপল পণ্যে ২৫ শতাংশ শুল্ক দিতে হবে বলেও জানিয়েছেন তিনি। শুক্রবার (২৩ মে) সোশ্যাল মিডিয়ায় এক পোস্টে এই ঘোষণা দেন ট্রাম্প। এক প্রতিবেদনে কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল জাজিরা এ তথ্য জানায়।
প্রতিবেদনে বলা হয়, ইইউ’র সাথে বাণিজ্য আলোচনায় অগ্রগতি না হওয়ায় ক্ষুব্ধ ট্রাম্প। ইইউ চায় পারস্পরিক শুল্ক শূন্যে নামিয়ে আনা, কিন্তু ট্রাম্প চান অধিকাংশ আমদানিতে অন্তত ১০ শতাংশ শুল্ক বজায় রাখতে।
অন্যদিকে, চীনের ওপর আরোপিত শুল্ক ৩০ শতাংশে নামিয়ে আনা হয়েছে, যদিও দেশটিকে যুক্তরাষ্ট্রের প্রধান প্রতিদ্বন্দ্বী হিসেবে দেখা হয়। এ নিয়ে উঠেছে প্রশ্ন।
অর্থনীতিবিদ মার্সেল ফ্র্যাটশার বলেছেন, ‘ট্রাম্পের এই হুমকি যুক্তি-বিরোধী। ইইউ’র ওপর চীনের চেয়ে বেশি শুল্ক দেয়ার অর্থ হলো বাণিজ্য নীতিতে অসামঞ্জস্য।’
বিশেষজ্ঞদের মতে, ট্রাম্পের এই হুমকি বাস্তবায়ন হলে ইইউ, চীন ও অন্যান্য দেশের সাথে একত্রে তার বাণিজ্য নীতির বিরুদ্ধে অবস্থান নেওয়া হতে পারে। এতে ইইউ’র সাথে যুক্তরাষ্ট্রের বাণিজ্য সম্পর্কে টানাপোড়েন আরও বাড়বে, এবং গ্লোবাল মার্কেটে পণ্যের দাম বেড়ে যাওয়ার আশঙ্কাও রয়েছে।
প্রতিবেদনে আরও জানানো হয়, ট্রাম্প প্রশাসন ইতিমধ্যে চীনের সাথে বাণিজ্য আলোচনা চালিয়ে যাচ্ছে, কিন্তু ইইউ’র ক্ষেত্রে হঠাৎ করেই কঠোর অবস্থান নিয়েছে। ইইউর সব পণ্যে ৫০% শুল্ক আগামী মাস থেকে কার্যকর হতে পারে।
প্রতিবেদনে বলা হয়, ইইউ’র সাথে বাণিজ্য আলোচনায় অগ্রগতি না হওয়ায় ক্ষুব্ধ ট্রাম্প। ইইউ চায় পারস্পরিক শুল্ক শূন্যে নামিয়ে আনা, কিন্তু ট্রাম্প চান অধিকাংশ আমদানিতে অন্তত ১০ শতাংশ শুল্ক বজায় রাখতে।
অন্যদিকে, চীনের ওপর আরোপিত শুল্ক ৩০ শতাংশে নামিয়ে আনা হয়েছে, যদিও দেশটিকে যুক্তরাষ্ট্রের প্রধান প্রতিদ্বন্দ্বী হিসেবে দেখা হয়। এ নিয়ে উঠেছে প্রশ্ন।
অর্থনীতিবিদ মার্সেল ফ্র্যাটশার বলেছেন, ‘ট্রাম্পের এই হুমকি যুক্তি-বিরোধী। ইইউ’র ওপর চীনের চেয়ে বেশি শুল্ক দেয়ার অর্থ হলো বাণিজ্য নীতিতে অসামঞ্জস্য।’
বিশেষজ্ঞদের মতে, ট্রাম্পের এই হুমকি বাস্তবায়ন হলে ইইউ, চীন ও অন্যান্য দেশের সাথে একত্রে তার বাণিজ্য নীতির বিরুদ্ধে অবস্থান নেওয়া হতে পারে। এতে ইইউ’র সাথে যুক্তরাষ্ট্রের বাণিজ্য সম্পর্কে টানাপোড়েন আরও বাড়বে, এবং গ্লোবাল মার্কেটে পণ্যের দাম বেড়ে যাওয়ার আশঙ্কাও রয়েছে।
প্রতিবেদনে আরও জানানো হয়, ট্রাম্প প্রশাসন ইতিমধ্যে চীনের সাথে বাণিজ্য আলোচনা চালিয়ে যাচ্ছে, কিন্তু ইইউ’র ক্ষেত্রে হঠাৎ করেই কঠোর অবস্থান নিয়েছে। ইইউর সব পণ্যে ৫০% শুল্ক আগামী মাস থেকে কার্যকর হতে পারে।