জনগণের আস্থাভাজন সরকার না হলে ঠুস করে অন্তর্বর্তী সরকারের গদি লড়ে যাবে বলে মন্তব্য করেছেন গণ অধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক নুর। তিনি বলেছেন, “আপনারা এক-এগারোর পথে হাঁটবেন না। ওয়ান-ইলেভেনের সরকার যেভাবে লেজেগোবরে পাকিয়ে ফেলেছিল, আপনারা তা করবেন না।”শনিবার (৯ নভেম্বর) সন্ধ্যায় নেত্রকোনা মোক্তারপাড়া মাঠে তারুণ্যের সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। সমাবেশের আয়োজন করে বাংলাদেশ ছাত্র, যুব ও পেশাজীবী অধিকার পরিষদ।এখনো চাঁদাবাজি চলছে, চাঁদাবাজি বন্ধ হয় নাই উল্লেখ করে নুরুল হক নুর বলেন, “শুধু চাঁদাবাজির হাতবদল হয়েছে। নৌপথ, সড়কপথ ধরে সব জায়গায় চাঁদাবাজি, দখলবাজি চলছে। এসব কঠোরভাবে বন্ধ করতে হবে। প্রয়োজন হলে সেনাবাহিনী নামিয়ে চাঁদাবাজি বন্ধ করে দিতে হবে।”
দ্রব্যমূল্যের বিষয়ে তিনি বলেন, “দ্রব্যমূল্য অস্বাভাবিকভাবে বেড়ে যাচ্ছে। মানুষের ক্রয়ক্ষমতার বাইরে চলে যাচ্ছে। তাই জনগণ যদি খেপে যায়, তবে গদি নড়বড়ে করে দেবে।”আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীদের উদ্দেশে নুরুল হক বলেন, “গণঅভ্যুত্থান পরবর্তী বাংলাদেশে ফ্যাসিবাদের কোনো জায়গা নেই। আওয়ামী লীগের দোসর যারা ছিলেন, তাদের কোনো জায়গা হবে না। আওয়ামী লীগের যারা আছেন, তাদের দুধ দিয়ে গোসল করে পরিশুদ্ধ হতে হবে। কারণ, গণঅভ্যুত্থানে যারা শহীদ ও আহত হয়েছেন, তাদের পরিবারের আহাজারি এখনো থামেনি।”
তারুণ্যের এই সমাবেশে সভাপতিত্ব করেন গণঅধিকার পরিষদের জ্যেষ্ঠ যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক হাসান আল মামুন। নুরুল হক ছাড়াও বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য দেন গণঅধিকার পরিষদের সাধারণ সম্পাদক রাশেদ খান।
দ্রব্যমূল্যের বিষয়ে তিনি বলেন, “দ্রব্যমূল্য অস্বাভাবিকভাবে বেড়ে যাচ্ছে। মানুষের ক্রয়ক্ষমতার বাইরে চলে যাচ্ছে। তাই জনগণ যদি খেপে যায়, তবে গদি নড়বড়ে করে দেবে।”আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীদের উদ্দেশে নুরুল হক বলেন, “গণঅভ্যুত্থান পরবর্তী বাংলাদেশে ফ্যাসিবাদের কোনো জায়গা নেই। আওয়ামী লীগের দোসর যারা ছিলেন, তাদের কোনো জায়গা হবে না। আওয়ামী লীগের যারা আছেন, তাদের দুধ দিয়ে গোসল করে পরিশুদ্ধ হতে হবে। কারণ, গণঅভ্যুত্থানে যারা শহীদ ও আহত হয়েছেন, তাদের পরিবারের আহাজারি এখনো থামেনি।”
তারুণ্যের এই সমাবেশে সভাপতিত্ব করেন গণঅধিকার পরিষদের জ্যেষ্ঠ যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক হাসান আল মামুন। নুরুল হক ছাড়াও বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য দেন গণঅধিকার পরিষদের সাধারণ সম্পাদক রাশেদ খান।