
দেশের জনপ্রিয় কনটেন্ট ক্রিয়েটর সাদ্দাম মালকে লিগ্যাল নোটিশ দেয়া হয়েছে। বৃহস্পতিবার (২২ মে) ছাত্র অধিকার পরিষদের কেন্দ্রীয় কমিটির স্বাধীনতা ও মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক সহ-সম্পাদক রবিউল আউয়াল অন্তর নামের এক নেতার পক্ষে পটুয়াখালীর কলাপাড়ার আইনজীবী জেড এম কাওসার এই লিগ্যাল নোটিশ দেন।
জানা যায়, সম্প্রতি সাদ্দাম মাল অভিনীত ‘রেষা রেষি’ নামের একটি নাটকে আপত্তিকর ২ মিনিটের একটি খণ্ডচিত্রের মাধ্যমে তার চরিত্র হননের অপচেষ্টা চালায় বলে অভিযোগ অভিযোগ এনে সাদ্দাম মালকে এই নোটিশ দেয়া হয়েছে। এই নোটিশ সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ভাইরাল হওয়ার পর নোটিশকারী রবিউল আউয়াল অন্তরের পূর্বের বিভিন্ন কর্মকাণ্ডকে সামনে টেনে নোটিশের সমালোচনা করা হচ্ছে।
লিগ্যাল নোটিশে উল্লেখ করা হয়েছে, নোটিশ দাতা দীর্ঘদিন ধরে দুর্নীতিবিরোধী কর্মকাণ্ড ও আন্দোলনে সক্রিয় ভূমিকা পালন করে আসছেন। চলতি বছরের ৬ ফেব্রুয়ারি রজপাড়া এলাকায় দুর্বৃত্তদের হাতে তিনি অপহৃত হন। এই ঘটনা নিয়ে কলাপাড়া থানায় একটি অভিযোগ দায়ের করা হয়, যা বর্তমানে তদন্তাধীন রয়েছে।
নোটিশে আরও উল্লেখ করা হয়েছে, অপহরণের ঘটনার পর কলাপাড়া উপজেলার নির্বাহী কর্মকর্তার কিছু দুর্নীতি সংক্রান্ত বিষয় নিয়ে রবিউল আউয়াল অন্তর একাধিক মানববন্ধন ও সংবাদ সম্মেলনে অংশ নেন। এর প্রেক্ষিতে কুয়াকাটা মাল্টিমিডিয়া ‘রেষা রেষি’ নামক একটি নাটকে ২ মিনিটের একটি খণ্ডচিত্রের মাধ্যমে তার চরিত্র হননের অপচেষ্টা চালায় বলে অভিযোগ করা হয়েছে।লিগ্যাল নোটিশে নাট্যাংশটিকে ‘আপত্তিকর’ উল্লেখ করে বলা হয়, এ কারণে নোটিশ দাতার মানহানিসহ ব্যক্তিগত ও সামাজিকভাবে ক্ষতি হয়েছে। অভিযোগপত্রে ১৫ কার্যদিবসের মধ্যে লিখিত জবাব না পেলে আইনগত ব্যবস্থা নেয়া হবে বলেও জানানো হয়েছে।
এই নোটিশে কুয়াকাটা মাল্টিমিডিয়া নামের একটি ইউটিউব চ্যানেলের কথা উল্লেখ করা হলেও সেটি কুয়াকাটা মাল্টিমিডিয়ায় প্রচারিত হয়নি বলে জানান চ্যানেলটির পরিচালক শুভ কবির। তিনি জানান, সাদ্দাম মাল কুয়াকাটা মাল্টিমিডিয়ার কেউ নয়, এছাড়াও যে নাটকটি ঘিরে অভিযোগ উঠেছে সে নাটকটি আমাদের কুয়াকাটা মাল্টিমিডিয়ায় প্রচার হয়নি। অভিযোগকারী রবিউল আউয়াল অন্তরকে বিষয়টি তারা জানিয়েছেন।
অভিযোগের বিষয়ে জানাতে চাইলে কনটেন্ট ক্রিয়েটর সাদ্দাম মাল জানান, তারা কোনো গোষ্ঠী বা ব্যক্তিকে টার্গেট করে গল্প তৈরি করেন না। নাটকের গল্প থাকে কাল্পনিক, কাউকে হেয়প্রতিপন্ন করার জন্য কাউকে ইস্যু করে কিছু করেন না। তাদের অভিনয়গুলো যদি কারো জীবনের সঙ্গে মিলে যায়, কেউ যদি মনে করে সে অপরাধী তাহলে তারতো ভালো হয়ে যাওয়া উচিত। নাটকে সমাজের নানা অসংগতি তুলে ধরা হয়।তিনি আরও জানান, তাদের গল্পের মাধ্যমে সমাজের স্থিতিশীলতা যাতে বজায় থাকে সে চেষ্টা সবসময়ই করেন এবং সুস্থ বিনোদন দেয়ার চেষ্টা করছেন।
এ বিষয়ে অভিযোগকারী ছাত্র অধিকারের নেতা রবিউল আউয়াল অন্তরকে ফোন দিলে নম্বরটি বন্ধ পাওয়া যায়।
জানা যায়, সম্প্রতি সাদ্দাম মাল অভিনীত ‘রেষা রেষি’ নামের একটি নাটকে আপত্তিকর ২ মিনিটের একটি খণ্ডচিত্রের মাধ্যমে তার চরিত্র হননের অপচেষ্টা চালায় বলে অভিযোগ অভিযোগ এনে সাদ্দাম মালকে এই নোটিশ দেয়া হয়েছে। এই নোটিশ সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ভাইরাল হওয়ার পর নোটিশকারী রবিউল আউয়াল অন্তরের পূর্বের বিভিন্ন কর্মকাণ্ডকে সামনে টেনে নোটিশের সমালোচনা করা হচ্ছে।
লিগ্যাল নোটিশে উল্লেখ করা হয়েছে, নোটিশ দাতা দীর্ঘদিন ধরে দুর্নীতিবিরোধী কর্মকাণ্ড ও আন্দোলনে সক্রিয় ভূমিকা পালন করে আসছেন। চলতি বছরের ৬ ফেব্রুয়ারি রজপাড়া এলাকায় দুর্বৃত্তদের হাতে তিনি অপহৃত হন। এই ঘটনা নিয়ে কলাপাড়া থানায় একটি অভিযোগ দায়ের করা হয়, যা বর্তমানে তদন্তাধীন রয়েছে।
নোটিশে আরও উল্লেখ করা হয়েছে, অপহরণের ঘটনার পর কলাপাড়া উপজেলার নির্বাহী কর্মকর্তার কিছু দুর্নীতি সংক্রান্ত বিষয় নিয়ে রবিউল আউয়াল অন্তর একাধিক মানববন্ধন ও সংবাদ সম্মেলনে অংশ নেন। এর প্রেক্ষিতে কুয়াকাটা মাল্টিমিডিয়া ‘রেষা রেষি’ নামক একটি নাটকে ২ মিনিটের একটি খণ্ডচিত্রের মাধ্যমে তার চরিত্র হননের অপচেষ্টা চালায় বলে অভিযোগ করা হয়েছে।লিগ্যাল নোটিশে নাট্যাংশটিকে ‘আপত্তিকর’ উল্লেখ করে বলা হয়, এ কারণে নোটিশ দাতার মানহানিসহ ব্যক্তিগত ও সামাজিকভাবে ক্ষতি হয়েছে। অভিযোগপত্রে ১৫ কার্যদিবসের মধ্যে লিখিত জবাব না পেলে আইনগত ব্যবস্থা নেয়া হবে বলেও জানানো হয়েছে।
এই নোটিশে কুয়াকাটা মাল্টিমিডিয়া নামের একটি ইউটিউব চ্যানেলের কথা উল্লেখ করা হলেও সেটি কুয়াকাটা মাল্টিমিডিয়ায় প্রচারিত হয়নি বলে জানান চ্যানেলটির পরিচালক শুভ কবির। তিনি জানান, সাদ্দাম মাল কুয়াকাটা মাল্টিমিডিয়ার কেউ নয়, এছাড়াও যে নাটকটি ঘিরে অভিযোগ উঠেছে সে নাটকটি আমাদের কুয়াকাটা মাল্টিমিডিয়ায় প্রচার হয়নি। অভিযোগকারী রবিউল আউয়াল অন্তরকে বিষয়টি তারা জানিয়েছেন।
অভিযোগের বিষয়ে জানাতে চাইলে কনটেন্ট ক্রিয়েটর সাদ্দাম মাল জানান, তারা কোনো গোষ্ঠী বা ব্যক্তিকে টার্গেট করে গল্প তৈরি করেন না। নাটকের গল্প থাকে কাল্পনিক, কাউকে হেয়প্রতিপন্ন করার জন্য কাউকে ইস্যু করে কিছু করেন না। তাদের অভিনয়গুলো যদি কারো জীবনের সঙ্গে মিলে যায়, কেউ যদি মনে করে সে অপরাধী তাহলে তারতো ভালো হয়ে যাওয়া উচিত। নাটকে সমাজের নানা অসংগতি তুলে ধরা হয়।তিনি আরও জানান, তাদের গল্পের মাধ্যমে সমাজের স্থিতিশীলতা যাতে বজায় থাকে সে চেষ্টা সবসময়ই করেন এবং সুস্থ বিনোদন দেয়ার চেষ্টা করছেন।
এ বিষয়ে অভিযোগকারী ছাত্র অধিকারের নেতা রবিউল আউয়াল অন্তরকে ফোন দিলে নম্বরটি বন্ধ পাওয়া যায়।