কম খরচে কৃষকের শাক সবজি পরিবহণের জন্য চালু হয়েছে সবজি স্পেশাল ট্রেন। পঞ্চগড় থেকে আজ বৃহস্পতিবার (২৪ অক্টোবর) এই ট্রেনটি যাত্রা শুরু করেছে। তবে মিলছে না ব্যবসায়ীদের সাড়া। তাদের দাবি, মূল ভাড়া কম থাকলেও কুলি ও অন্যান্য পরিবহণ খরচ মিলে সড়ক পথের চেয়ে ট্রেনে খরচ পড়ছে বেশি।তাই প্রথম দিনে ট্রেনটি ছেড়েছে শূন্য লাগেজ ভ্যান নিয়েই।
পঞ্চগড় রেলস্টেশন থেকে চালু হওয়া সবজি স্পেশাল ট্রেনটি আজ বৃহস্পতিবার সকাল ৭টায় শীতাতপসহ ৫টি লাগেজ ভ্যান নিয়ে সকাল ৭টায় ঢাকার উদ্দেশে ছেড়ে যায়। প্রতি বৃহস্পতিবার চলছে এই স্পেশাল ট্রেন। তবে ব্যবসায়ীদের তেমন আগ্রহ না থাকায় প্রথম দিনেই শূন্য লাগেজ ভ্যান নিয়েই ছুটতে হয় ট্রেনটিকে।পঞ্চগড় থেকে ঢাকা কৃষি পণ্য পরিবহণের জন্য ভাড়া নির্ধারণ করা হয়েছে ১ টাকা ৫৬ পয়সা। তবে কৃষক ও ব্যবসায়ীদের দাবি প্রতি কেজি পণ্য ট্রেনে পরিবহণ করতে এই ভাড়ার পাশাপাশি কুলি খরচ, ফসলের মাঠ থেকে স্টেশন ও স্টেশন থেকে মোকামের আলাদা পরিবহণ খরচ পড়ে যাচ্ছে কেজি প্রতি ৩ টাকার বেশি। অথচ সড়ক পথে ট্রাকে মালামাল পরিবহণ করতে তাদের খরচ হয় কেজি প্রতি দুই থেকে আড়াই টাকা। অন্যদিকে ট্রেনের সময় সকালে হওয়ায় বাজারজাত নিয়েও রয়েছে নানা শঙ্কা।
তাই বিকেল কিংবা রাতে ট্রেনটি যাত্রা শুরু করলে দিনের কৃষি পণ্য তুলে রাতভর পরিবহণ করে সকালে মোকামে পৌঁছনো যায়। এ ছাড়া ট্রেনের শিডিউল বিপর্যয়সহ নানা কারণে সময় মতো মালামাল পৌঁছতে না পারলে ন্যায্য দাম পাওয়া নিয়েও শঙ্কা করছেন কৃষক ও ব্যবসায়ীরা।
রেলস্টেশনের কুলি জালাল উদ্দিন বলেন, ‘সবজি ট্রেনটি আজ খালি লাগেজ ভ্যান নিয়েই চলে গেছে। সময় না বনায় মানুষ পণ্য পরিবহণের জন্য আনছেন না।’পঞ্চগড় কাঁচামাল ব্যবসায়ী আব্দুল জলিল বলেন, ‘ট্রেনের মূল ভাড়া কম।
তবে ফসলের মাঠ থেকে স্টেশন এবং স্টেশন থেকে মোকাম আলাদা যানবাহনে পরিবহন করতে বাড়তি খরচ রয়েছে। এ ছাড়া ট্রেনে মালামাল তোলা নামাতে কুলিদের অনেক টাকা দিতে হয়। কুলিরা যে যার ইচ্ছে মতো টাকা নেয়। এতে দেখা যাচ্ছে সড়ক পথে পঞ্চগড় থেকে ঢাকার বাজারে পণ্য পাঠাতে খরচ হয় প্রতি কেজির মালের জন্য দুই থেকে আড়াই টাকা। অন্যদিকে ট্রেনে সব মিলিয়ে খরচ পড়ে যাচ্ছে তিন টাকারও বেশি। তার সাথে ভোগান্তিও আছে। তাই কেউ ট্রেনে পণ্য পাঠাতে আগ্রহ দেখাচ্ছে না।’
পঞ্চগড় রেলস্টেশনের মাস্টার মাসুদ পারভেজ বলেন, ‘আমরা কৃষক ও ব্যবসায়ীদের সঙ্গে মতবিনিময় করেছি। ট্রেনটি প্রতি বৃহস্পতিবার সকাল ৭টায় পঞ্চগড় ছেড়ে যাবে। শীতাতপসহ ৫টি লাগেজ ভ্যান রয়েছে। প্রতি কেজি মালামাল ঢাকায় পরিবহণ করতে ভাড়া নির্ধারণ করা হয়েছে ১ টাকা ৫৬ পয়সা। ট্রেনটি যাত্রাপথে বিভিন্ন স্টেশনে থামবে। তবে কৃষক ও ব্যবসায়ীরা বলছেন ট্রেনের তুলনায় তারা কম খরচে সড়ক পথে পণ্য পরিবহণ করতে পারছেন। এই কারণে আগ্রহ কম। তবে আমরা তাদের উদ্বুদ্ধ করার চেষ্টা করছি।’
পঞ্চগড় রেলস্টেশন থেকে চালু হওয়া সবজি স্পেশাল ট্রেনটি আজ বৃহস্পতিবার সকাল ৭টায় শীতাতপসহ ৫টি লাগেজ ভ্যান নিয়ে সকাল ৭টায় ঢাকার উদ্দেশে ছেড়ে যায়। প্রতি বৃহস্পতিবার চলছে এই স্পেশাল ট্রেন। তবে ব্যবসায়ীদের তেমন আগ্রহ না থাকায় প্রথম দিনেই শূন্য লাগেজ ভ্যান নিয়েই ছুটতে হয় ট্রেনটিকে।পঞ্চগড় থেকে ঢাকা কৃষি পণ্য পরিবহণের জন্য ভাড়া নির্ধারণ করা হয়েছে ১ টাকা ৫৬ পয়সা। তবে কৃষক ও ব্যবসায়ীদের দাবি প্রতি কেজি পণ্য ট্রেনে পরিবহণ করতে এই ভাড়ার পাশাপাশি কুলি খরচ, ফসলের মাঠ থেকে স্টেশন ও স্টেশন থেকে মোকামের আলাদা পরিবহণ খরচ পড়ে যাচ্ছে কেজি প্রতি ৩ টাকার বেশি। অথচ সড়ক পথে ট্রাকে মালামাল পরিবহণ করতে তাদের খরচ হয় কেজি প্রতি দুই থেকে আড়াই টাকা। অন্যদিকে ট্রেনের সময় সকালে হওয়ায় বাজারজাত নিয়েও রয়েছে নানা শঙ্কা।
তাই বিকেল কিংবা রাতে ট্রেনটি যাত্রা শুরু করলে দিনের কৃষি পণ্য তুলে রাতভর পরিবহণ করে সকালে মোকামে পৌঁছনো যায়। এ ছাড়া ট্রেনের শিডিউল বিপর্যয়সহ নানা কারণে সময় মতো মালামাল পৌঁছতে না পারলে ন্যায্য দাম পাওয়া নিয়েও শঙ্কা করছেন কৃষক ও ব্যবসায়ীরা।
রেলস্টেশনের কুলি জালাল উদ্দিন বলেন, ‘সবজি ট্রেনটি আজ খালি লাগেজ ভ্যান নিয়েই চলে গেছে। সময় না বনায় মানুষ পণ্য পরিবহণের জন্য আনছেন না।’পঞ্চগড় কাঁচামাল ব্যবসায়ী আব্দুল জলিল বলেন, ‘ট্রেনের মূল ভাড়া কম।
তবে ফসলের মাঠ থেকে স্টেশন এবং স্টেশন থেকে মোকাম আলাদা যানবাহনে পরিবহন করতে বাড়তি খরচ রয়েছে। এ ছাড়া ট্রেনে মালামাল তোলা নামাতে কুলিদের অনেক টাকা দিতে হয়। কুলিরা যে যার ইচ্ছে মতো টাকা নেয়। এতে দেখা যাচ্ছে সড়ক পথে পঞ্চগড় থেকে ঢাকার বাজারে পণ্য পাঠাতে খরচ হয় প্রতি কেজির মালের জন্য দুই থেকে আড়াই টাকা। অন্যদিকে ট্রেনে সব মিলিয়ে খরচ পড়ে যাচ্ছে তিন টাকারও বেশি। তার সাথে ভোগান্তিও আছে। তাই কেউ ট্রেনে পণ্য পাঠাতে আগ্রহ দেখাচ্ছে না।’
পঞ্চগড় রেলস্টেশনের মাস্টার মাসুদ পারভেজ বলেন, ‘আমরা কৃষক ও ব্যবসায়ীদের সঙ্গে মতবিনিময় করেছি। ট্রেনটি প্রতি বৃহস্পতিবার সকাল ৭টায় পঞ্চগড় ছেড়ে যাবে। শীতাতপসহ ৫টি লাগেজ ভ্যান রয়েছে। প্রতি কেজি মালামাল ঢাকায় পরিবহণ করতে ভাড়া নির্ধারণ করা হয়েছে ১ টাকা ৫৬ পয়সা। ট্রেনটি যাত্রাপথে বিভিন্ন স্টেশনে থামবে। তবে কৃষক ও ব্যবসায়ীরা বলছেন ট্রেনের তুলনায় তারা কম খরচে সড়ক পথে পণ্য পরিবহণ করতে পারছেন। এই কারণে আগ্রহ কম। তবে আমরা তাদের উদ্বুদ্ধ করার চেষ্টা করছি।’