
রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে প্রথম ধাপের আলোচনায় অনেক বিষয়েই ঐকমত্য তৈরি হয়েছে বলে জানিয়েছেন জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সহ-সভাপতি ড. আলী রীয়াজ। তবে যেসব বিষয়ে ঐকমত্য সৃষ্টি হবে না, সেগুলোও জনসম্মুখে প্রকাশ করা হবে বলে জানান তিনি।রোববার (২৫ মে) সকালে রাজধানীর কৃষিবিদ ইনস্টিটিউশনে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে সুশীল সমাজের আলোচনায় সূচনা বক্তব্যে ড. আলী রীয়াজ এসব কথা।তিনি বলেন, প্রথম ধাপের আলোচনায় অনেক বিষয়েই ঐকমত্য তৈরি হয়েছে। এছাড়া যেসব বিষয়ে ঐকমত্য সৃষ্টি করা যাবে না, সেসব বিষয়ও জনসম্মুখে প্রকাশ করা হবে।
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সহ-সভাপতি বলেন, মানুষের ত্যাগের প্রতি দায় ও দায়িত্বের জায়গা থেকে কাজ করে যাচ্ছি। গণ-অভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে অমিত সম্ভাবনাকে কাজে লাগিয়ে কমিশনের চূড়ান্ত লক্ষ্য জাতীয় সনদ তৈরি করা। একইসঙ্গে এই চ্যালেঞ্জও অত্যন্ত কঠোর। এই সুযোগটি কাজে লাগাতে হবে। শুধু রাজনৈতিক দল নয়, নাগরিক সমাজের অংশগ্রহণ ব্যতীত সংস্কার কার্যক্রম অগ্রতির সুযোগ নেই।
ড. আলী রীয়াজ বলেন, প্রথম পর্যায়ে ৩৩টি রাজনৈতিক দলের সঙ্গে আলোচনা হয়েছে কমিশনের। প্রতিটি আলাদা রাজনৈতিক দলের সঙ্গে কথা বলেছি। সেখানে কিছু কথায় একমত হয়েছে, কিছুতে হয়নি। সব বিষয়ে ঐকমত্য হওয়া সম্ভব নয় এটা জানি। যেসব বিষয়ে ঐকমত্য সৃষ্টি হবে না, সেসব বিষয়েও জানানো হবে। ঐকমত্যে পৌঁছাতে না পারা বিষয়ে দ্বিতীয় পর্যায়ে আরও বিস্তর আলোচনা হবে।
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সহ-সভাপতি বলেন, মানুষের ত্যাগের প্রতি দায় ও দায়িত্বের জায়গা থেকে কাজ করে যাচ্ছি। গণ-অভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে অমিত সম্ভাবনাকে কাজে লাগিয়ে কমিশনের চূড়ান্ত লক্ষ্য জাতীয় সনদ তৈরি করা। একইসঙ্গে এই চ্যালেঞ্জও অত্যন্ত কঠোর। এই সুযোগটি কাজে লাগাতে হবে। শুধু রাজনৈতিক দল নয়, নাগরিক সমাজের অংশগ্রহণ ব্যতীত সংস্কার কার্যক্রম অগ্রতির সুযোগ নেই।
ড. আলী রীয়াজ বলেন, প্রথম পর্যায়ে ৩৩টি রাজনৈতিক দলের সঙ্গে আলোচনা হয়েছে কমিশনের। প্রতিটি আলাদা রাজনৈতিক দলের সঙ্গে কথা বলেছি। সেখানে কিছু কথায় একমত হয়েছে, কিছুতে হয়নি। সব বিষয়ে ঐকমত্য হওয়া সম্ভব নয় এটা জানি। যেসব বিষয়ে ঐকমত্য সৃষ্টি হবে না, সেসব বিষয়েও জানানো হবে। ঐকমত্যে পৌঁছাতে না পারা বিষয়ে দ্বিতীয় পর্যায়ে আরও বিস্তর আলোচনা হবে।