
নির্বাচন নিয়ে সরকারের কাছে সুনির্দিষ্ট রোডম্যাপ চাইল গণতন্ত্র মঞ্চ। ডিসেম্বর না জুলাই—নির্বাচন কবে হবে, তা স্পষ্ট না থাকায় রাজনৈতিক দলগুলোর প্রস্তুতি নিয়ে তৈরি হয়েছে অনিশ্চয়তা। এ পরিস্থিতিতে দ্রুত নির্বাচনের সময়সূচি ও রোডম্যাপ প্রকাশের আহ্বান জানিয়েছে পাঁচ দলীয় এই জোট।
রোববার (২৫ মে) দুপুরে রাজধানীর তোপখানায় এক সংবাদ সম্মেলনে গণতন্ত্র মঞ্চ এই দাবি তোলে। সমসাময়িক রাজনৈতিক পরিস্থিতি নিয়ে আয়োজিত এ সংবাদ সম্মেলনে জোটের নেতারা সরকারের নানা উদ্যোগ ও দৃষ্টিভঙ্গির সমালোচনা করেন।
গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়কারী জোনায়েদ সাকি বলেন, “জাতীয় রাজনৈতিক কাউন্সিল গঠনের কথা বলা হলেও সরকার তা করেনি। এর ফলে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে সরকারের দূরত্ব ক্রমেই বাড়ছে।” একইসঙ্গে তিনি বলেন, “গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় পৌঁছাতে হলে জাতীয় পর্যায়ে ন্যূনতম ঐক্য গড়ে তোলা জরুরি।”
এ সময় বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হক বলেন, “সরকারকে তার দলনিরপেক্ষ চরিত্র ধরে রাখতে হবে।” তিনি আরও বলেন, “মানবিক করিডর কিংবা চট্টগ্রাম বন্দর—এসব স্পর্শকাতর ইস্যুতে সরকারের একক সিদ্ধান্ত নেয়া ঠিক নয়। প্রয়োজনে জাতীয় ঐক্যের ভিত্তিতে আলোচনা করে সিদ্ধান্ত নিতে হবে।”
এছাড়াও উপদেষ্টা পরিষদ পুনর্গঠনের দাবি তোলেন তিনি। চলতি বছরের মধ্যেই দায়িত্বশীল মহল ও ঘটনার বিচার কার্যক্রম দৃশ্যমান হওয়ারও আহ্বান জানান।
চলমান রাজনৈতিক অনিশ্চয়তার প্রেক্ষাপটে গণতন্ত্র মঞ্চের এই বক্তব্য সামনে এলো এমন সময়ে, যখন বিভিন্ন রাজনৈতিক দল ভোটের প্রস্তুতি শুরু করলেও সরকার থেকে এখনো নির্বাচনের আনুষ্ঠানিক সূচি জানানো হয়নি।
রোববার (২৫ মে) দুপুরে রাজধানীর তোপখানায় এক সংবাদ সম্মেলনে গণতন্ত্র মঞ্চ এই দাবি তোলে। সমসাময়িক রাজনৈতিক পরিস্থিতি নিয়ে আয়োজিত এ সংবাদ সম্মেলনে জোটের নেতারা সরকারের নানা উদ্যোগ ও দৃষ্টিভঙ্গির সমালোচনা করেন।
গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়কারী জোনায়েদ সাকি বলেন, “জাতীয় রাজনৈতিক কাউন্সিল গঠনের কথা বলা হলেও সরকার তা করেনি। এর ফলে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে সরকারের দূরত্ব ক্রমেই বাড়ছে।” একইসঙ্গে তিনি বলেন, “গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় পৌঁছাতে হলে জাতীয় পর্যায়ে ন্যূনতম ঐক্য গড়ে তোলা জরুরি।”
এ সময় বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হক বলেন, “সরকারকে তার দলনিরপেক্ষ চরিত্র ধরে রাখতে হবে।” তিনি আরও বলেন, “মানবিক করিডর কিংবা চট্টগ্রাম বন্দর—এসব স্পর্শকাতর ইস্যুতে সরকারের একক সিদ্ধান্ত নেয়া ঠিক নয়। প্রয়োজনে জাতীয় ঐক্যের ভিত্তিতে আলোচনা করে সিদ্ধান্ত নিতে হবে।”
এছাড়াও উপদেষ্টা পরিষদ পুনর্গঠনের দাবি তোলেন তিনি। চলতি বছরের মধ্যেই দায়িত্বশীল মহল ও ঘটনার বিচার কার্যক্রম দৃশ্যমান হওয়ারও আহ্বান জানান।
চলমান রাজনৈতিক অনিশ্চয়তার প্রেক্ষাপটে গণতন্ত্র মঞ্চের এই বক্তব্য সামনে এলো এমন সময়ে, যখন বিভিন্ন রাজনৈতিক দল ভোটের প্রস্তুতি শুরু করলেও সরকার থেকে এখনো নির্বাচনের আনুষ্ঠানিক সূচি জানানো হয়নি।