
গাজা উপত্যকায় চলমান যুদ্ধ বন্ধ ও জিম্মিদের মুক্তির দাবিতে ফের বিক্ষোভে উত্তাল হয়ে উঠেছে ইসরায়েল। শনিবার (২৪ মে) রাজধানী তেলআবিবের প্রধান সড়কে হাজারো মানুষ জড়ো হন, যাদের মধ্যে ছিলেন জিম্মি হওয়া নাগরিকদের স্বজনরাও।
আন্তর্জাতিক বিভিন্ন গণমাধ্যমের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বিক্ষোভকারীরা প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে স্লোগান দেন এবং অভিযোগ তোলেন যে, তিনি শুধুমাত্র রাজনৈতিক স্বার্থে গাজায় হামলা অব্যাহত রেখেছেন। আন্দোলনকারীরা স্পষ্ট করে জানান, গাজায় যুদ্ধ বন্ধ ছাড়া জিম্মিদের মুক্ত করা সম্ভব নয়।
বিক্ষোভে অংশ নেওয়া অনেকেই তাদের প্রিয়জনদের জীবন নিয়ে চরম উদ্বেগ প্রকাশ করেন। তারা মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের (মূলত জো বাইডেন, তবে সংবাদ সূত্র যদি ট্রাম্প উল্লেখ করে থাকে) প্রতি আহ্বান জানান, যেন তিনি নেতানিয়াহুর ওপর চাপ সৃষ্টি করেন আগ্রাসন বন্ধে।
ইসরায়েলি সূত্র জানিয়েছে, বিভিন্ন যুদ্ধবিরতি ও সমঝোতার পরেও এখনো হামাসের হাতে বন্দী অন্তত ৫৮ জন ইসরায়েলি। ধারণা করা হচ্ছে, এদের প্রায় এক-তৃতীয়াংশ এখনও জীবিত রয়েছেন।
বিক্ষোভকারীদের দাবি, যুদ্ধ বন্ধ ও রাজনৈতিক সমাধান ছাড়া এই সংকটের অবসান সম্ভব নয়। তারা সরকারের প্রতি দ্রুত ও কার্যকর পদক্ষেপ নেওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন।
আন্তর্জাতিক বিভিন্ন গণমাধ্যমের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বিক্ষোভকারীরা প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে স্লোগান দেন এবং অভিযোগ তোলেন যে, তিনি শুধুমাত্র রাজনৈতিক স্বার্থে গাজায় হামলা অব্যাহত রেখেছেন। আন্দোলনকারীরা স্পষ্ট করে জানান, গাজায় যুদ্ধ বন্ধ ছাড়া জিম্মিদের মুক্ত করা সম্ভব নয়।
বিক্ষোভে অংশ নেওয়া অনেকেই তাদের প্রিয়জনদের জীবন নিয়ে চরম উদ্বেগ প্রকাশ করেন। তারা মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের (মূলত জো বাইডেন, তবে সংবাদ সূত্র যদি ট্রাম্প উল্লেখ করে থাকে) প্রতি আহ্বান জানান, যেন তিনি নেতানিয়াহুর ওপর চাপ সৃষ্টি করেন আগ্রাসন বন্ধে।
ইসরায়েলি সূত্র জানিয়েছে, বিভিন্ন যুদ্ধবিরতি ও সমঝোতার পরেও এখনো হামাসের হাতে বন্দী অন্তত ৫৮ জন ইসরায়েলি। ধারণা করা হচ্ছে, এদের প্রায় এক-তৃতীয়াংশ এখনও জীবিত রয়েছেন।
বিক্ষোভকারীদের দাবি, যুদ্ধ বন্ধ ও রাজনৈতিক সমাধান ছাড়া এই সংকটের অবসান সম্ভব নয়। তারা সরকারের প্রতি দ্রুত ও কার্যকর পদক্ষেপ নেওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন।