
সরকারি চাকরি সংশোধন অধ্যাদেশ ২০২৫ আজকের (২৬ মে) মধ্যে বাতিল না হলে সচিবালয় অচল করে দেওয়ার ঘোষণা দিয়েছেন কর্মকর্তা-কর্মচারীরা। একইসাথে, কাল থেকে সিএল (ক্যাজুয়াল লিভ) ছুটি নিয়ে দপ্তরে অনুপস্থিত থাকার সিদ্ধান্তও নিয়েছেন তারা।
সোমবার (২৬ মে) সচিবালয়ের কেন্দ্রীয় চত্বরে অবস্থান নিয়ে বাংলাদেশ সচিবালয় কর্মকর্তা-কর্মচারী সংযুক্ত পরিষদের ব্যানারে এ কর্মসূচি পালিত হয়। তিন দিনের আন্দোলনের অংশ হিসেবে আজ সকাল থেকেই শত শত কর্মকর্তা-কর্মচারী অফিসের কাজ ফেলে আন্দোলনে যোগ দেন।
বিক্ষোভে অংশ নেওয়া কর্মীরা মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ ও জন প্রশাসন ভবনের সামনে অবস্থান নেন এবং সচিবালয়ে প্রবেশের প্রধান ফটকগুলো বন্ধ করে দেন। এতে সচিবালয়ের স্বাভাবিক কার্যক্রম প্রায় স্থবির হয়ে পড়ে।
সংযুক্ত পরিষদের নেতারা জানান, অধ্যাদেশটির মাধ্যমে সরকারি চাকরিজীবীদের যেকোনো সময় অব্যাহতির সুযোগ রাখা হয়েছে, যেখানে আপিল বা আত্মপক্ষ সমর্থনের সুযোগ নেই। এটি মৌলিক অধিকার লঙ্ঘনের শামিল বলে উল্লেখ করেন তারা। নেতারা আরও বলেন, “এ ধরনের কালাকানুন দেশে চলতে পারে না। এটি স্বাধীনতা ও নিরাপত্তার পরিপন্থী।”
তারা হুঁশিয়ারি দেন, আজকের মধ্যে অধ্যাদেশ বাতিল না হলে আগামীকাল থেকে সচিবালয়ের বিদ্যুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্ন করার মতো কঠোর কর্মসূচি দেওয়া হবে।
এর আগে, তিন দিন ধরে আন্দোলন চালিয়ে আসছিলেন কর্মকর্তা-কর্মচারীরা। গতকাল সন্ধ্যায় সরকারি চাকরি সংশোধন অধ্যাদেশ গেজেট আকারে প্রকাশিত হলে তাৎক্ষণিকভাবে তা প্রত্যাহারের দাবি জানিয়ে আজকের কর্মসূচিতে নামেন তারা।
আন্দোলনকারীরা জানিয়েছেন, বিতর্কিত এই অধ্যাদেশ প্রত্যাহার না হওয়া পর্যন্ত আন্দোলন চালিয়ে যাওয়া হবে।
সোমবার (২৬ মে) সচিবালয়ের কেন্দ্রীয় চত্বরে অবস্থান নিয়ে বাংলাদেশ সচিবালয় কর্মকর্তা-কর্মচারী সংযুক্ত পরিষদের ব্যানারে এ কর্মসূচি পালিত হয়। তিন দিনের আন্দোলনের অংশ হিসেবে আজ সকাল থেকেই শত শত কর্মকর্তা-কর্মচারী অফিসের কাজ ফেলে আন্দোলনে যোগ দেন।
বিক্ষোভে অংশ নেওয়া কর্মীরা মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ ও জন প্রশাসন ভবনের সামনে অবস্থান নেন এবং সচিবালয়ে প্রবেশের প্রধান ফটকগুলো বন্ধ করে দেন। এতে সচিবালয়ের স্বাভাবিক কার্যক্রম প্রায় স্থবির হয়ে পড়ে।
সংযুক্ত পরিষদের নেতারা জানান, অধ্যাদেশটির মাধ্যমে সরকারি চাকরিজীবীদের যেকোনো সময় অব্যাহতির সুযোগ রাখা হয়েছে, যেখানে আপিল বা আত্মপক্ষ সমর্থনের সুযোগ নেই। এটি মৌলিক অধিকার লঙ্ঘনের শামিল বলে উল্লেখ করেন তারা। নেতারা আরও বলেন, “এ ধরনের কালাকানুন দেশে চলতে পারে না। এটি স্বাধীনতা ও নিরাপত্তার পরিপন্থী।”
তারা হুঁশিয়ারি দেন, আজকের মধ্যে অধ্যাদেশ বাতিল না হলে আগামীকাল থেকে সচিবালয়ের বিদ্যুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্ন করার মতো কঠোর কর্মসূচি দেওয়া হবে।
এর আগে, তিন দিন ধরে আন্দোলন চালিয়ে আসছিলেন কর্মকর্তা-কর্মচারীরা। গতকাল সন্ধ্যায় সরকারি চাকরি সংশোধন অধ্যাদেশ গেজেট আকারে প্রকাশিত হলে তাৎক্ষণিকভাবে তা প্রত্যাহারের দাবি জানিয়ে আজকের কর্মসূচিতে নামেন তারা।
আন্দোলনকারীরা জানিয়েছেন, বিতর্কিত এই অধ্যাদেশ প্রত্যাহার না হওয়া পর্যন্ত আন্দোলন চালিয়ে যাওয়া হবে।