
রাজধানীর নিউ মার্কেট এলাকার চাঁদনী চক মার্কেটে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) এক ছাত্রীকে হেনস্তা ও অশালীন মন্তব্যের প্রতিবাদ করায় বিশ্ববিদ্যালয়ের দুই শিক্ষার্থী ব্যবসায়ীদের হাতে মারধরের শিকার হয়েছেন। ঘটনার পর পুলিশ এখন পর্যন্ত তিনজনকে গ্রেপ্তার করেছে।
মঙ্গলবার (২৭ মে) বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন ঢাবির জনসংযোগ দপ্তরের উপপরিচালক ফররুখ মাহমুদ।
জানা গেছে, সোমবার (২৬ মে) রাত সাড়ে ৮টার দিকে ঢাবির শিক্ষার্থী শাহেদুল ইসলাম, আয়াজুর রহমান এবং এক নারী সহপাঠী চাঁদনী চক মার্কেটে কাপড় কিনতে যান। দামাদামির একপর্যায়ে দোকানদার ওই ছাত্রীকে উদ্দেশ করে কটূক্তি করেন। প্রতিবাদ জানালে ব্যবসায়ীরা ক্ষিপ্ত হয়ে শাহেদুল ও আয়াজুরকে মারধর করে। একপর্যায়ে আশপাশের দোকানের লোকজনও জড়ো হয়ে তাদের ওপর হামলা চালায়।
শাহেদুল ইসলামকে একটি কক্ষে আটকে রেখে প্রায় ৪০ মিনিট ধরে শারীরিক ও মানসিক নির্যাতন করা হয়। এ সময় তাকে হত্যার হুমকিও দেওয়া হয়। পরে আহত শিক্ষার্থীরা ঢাবির শহীদ বুদ্ধিজীবী ডা. মোহাম্মদ মোর্তজা মেডিকেল সেন্টার ও ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসা নেন।
ঘটনার খবর ছড়িয়ে পড়লে ঢাবির শিক্ষার্থীরা নিউ মার্কেট থানার সামনে বিক্ষোভ শুরু করেন। সেখানে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর সহযোগী অধ্যাপক সাইফুদ্দীন আহমদ, শহীদ সার্জেন্ট জহুরুল হক হলের প্রাধ্যক্ষ অধ্যাপক ড. মো. ফারুক শাহসহ প্রক্টরিয়াল টিমের সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।
এ ঘটনায় পাঁচজনের নাম উল্লেখসহ আরও অজ্ঞাতনামা ৫০ জন ব্যবসায়ীকে আসামি করে মামলা দায়ের করা হয়েছে। পুলিশ ইতোমধ্যে তিনজনকে গ্রেপ্তার করেছে এবং বাকি অভিযুক্তদের গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে বলে জানিয়েছে নিউ মার্কেট থানা পুলিশ।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন ঘটনার তীব্র নিন্দা জানিয়ে দোষীদের দ্রুত বিচারের আওতায় আনার দাবি জানিয়েছে। একইসঙ্গে ভবিষ্যতে শিক্ষার্থীদের ওপর এমন হামলার পুনরাবৃত্তি হলে কঠোর পদক্ষেপ নেওয়ার হুঁশিয়ারি দিয়েছে প্রশাসন। মঙ্গলবার আহতদের দেখতে মেডিকেল সেন্টারে যান ঢাবি উপাচার্য অধ্যাপক ড. নিয়াজ আহমদ খান।
মঙ্গলবার (২৭ মে) বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন ঢাবির জনসংযোগ দপ্তরের উপপরিচালক ফররুখ মাহমুদ।
জানা গেছে, সোমবার (২৬ মে) রাত সাড়ে ৮টার দিকে ঢাবির শিক্ষার্থী শাহেদুল ইসলাম, আয়াজুর রহমান এবং এক নারী সহপাঠী চাঁদনী চক মার্কেটে কাপড় কিনতে যান। দামাদামির একপর্যায়ে দোকানদার ওই ছাত্রীকে উদ্দেশ করে কটূক্তি করেন। প্রতিবাদ জানালে ব্যবসায়ীরা ক্ষিপ্ত হয়ে শাহেদুল ও আয়াজুরকে মারধর করে। একপর্যায়ে আশপাশের দোকানের লোকজনও জড়ো হয়ে তাদের ওপর হামলা চালায়।
শাহেদুল ইসলামকে একটি কক্ষে আটকে রেখে প্রায় ৪০ মিনিট ধরে শারীরিক ও মানসিক নির্যাতন করা হয়। এ সময় তাকে হত্যার হুমকিও দেওয়া হয়। পরে আহত শিক্ষার্থীরা ঢাবির শহীদ বুদ্ধিজীবী ডা. মোহাম্মদ মোর্তজা মেডিকেল সেন্টার ও ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসা নেন।
ঘটনার খবর ছড়িয়ে পড়লে ঢাবির শিক্ষার্থীরা নিউ মার্কেট থানার সামনে বিক্ষোভ শুরু করেন। সেখানে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর সহযোগী অধ্যাপক সাইফুদ্দীন আহমদ, শহীদ সার্জেন্ট জহুরুল হক হলের প্রাধ্যক্ষ অধ্যাপক ড. মো. ফারুক শাহসহ প্রক্টরিয়াল টিমের সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।
এ ঘটনায় পাঁচজনের নাম উল্লেখসহ আরও অজ্ঞাতনামা ৫০ জন ব্যবসায়ীকে আসামি করে মামলা দায়ের করা হয়েছে। পুলিশ ইতোমধ্যে তিনজনকে গ্রেপ্তার করেছে এবং বাকি অভিযুক্তদের গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে বলে জানিয়েছে নিউ মার্কেট থানা পুলিশ।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন ঘটনার তীব্র নিন্দা জানিয়ে দোষীদের দ্রুত বিচারের আওতায় আনার দাবি জানিয়েছে। একইসঙ্গে ভবিষ্যতে শিক্ষার্থীদের ওপর এমন হামলার পুনরাবৃত্তি হলে কঠোর পদক্ষেপ নেওয়ার হুঁশিয়ারি দিয়েছে প্রশাসন। মঙ্গলবার আহতদের দেখতে মেডিকেল সেন্টারে যান ঢাবি উপাচার্য অধ্যাপক ড. নিয়াজ আহমদ খান।