
‘সরকারি চাকরি (সংশোধন) অধ্যাদেশ, ২০২৫’-এর বিতর্কিত ধারা বাতিলের দাবিতে ধারাবাহিক কর্মসূচির অংশ হিসেবে সচিবালয় কর্মকর্তা-কর্মচারী ঐক্য ফোরাম ঘোষণা করেছে নতুন কর্মসূচি। প্রতিদিন এক ঘণ্টা কর্মবিরতির পাশাপাশি আগামী রোববার ও সোমবার (১ ও ২ জুন) অন্তর্বর্তী সরকারের পাঁচ উপদেষ্টাকে স্মারকলিপি দেওয়ার ঘোষণা দিয়েছেন তারা।
সেই সঙ্গে সারাদেশের সরকারি অফিসগুলোতেও একই কর্মসূচি পালিত হবে। দফতরপ্রধান, বিভাগীয় কমিশনার ও জেলা প্রশাসকদের কাছেও কর্মচারীরা স্মারকলিপি জমা দেবেন বলে জানিয়েছেন সংগঠনের নেতারা।
বৃহস্পতিবার (২৯ মে) সকালে পূর্বঘোষিত কর্মসূচি অনুযায়ী সকাল ১০টা থেকে সচিবালয়ের বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগের কর্মচারীরা নিজ নিজ দফতরে ও জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের লাইব্রেরি কক্ষে এক ঘণ্টার কর্মবিরতিতে অংশ নেন। বৈরি আবহাওয়ার কারণে যারা আসতে পারেননি, তারা নিজ নিজ কার্যালয়েই কর্মবিরতি পালন করেন।
এ সময় সংগঠনের পক্ষ থেকে জানানো হয়, দাবি পূরণ না হওয়া পর্যন্ত সচিবালয়ে প্রতিদিন এক ঘণ্টা করে কর্মবিরতি চলবে। তবে ৩১ মে’র পর থেকে কর্মসূচি আরও কঠোর হতে পারে বলেও হুঁশিয়ারি দেন নেতারা।
উল্লেখ্য, গত ২২ মে উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকে ‘সরকারি চাকরি আইন, ২০১৮’ সংশোধনের প্রস্তাব পাস হয়। এরপর থেকেই এই নতুন অধ্যাদেশের বিরোধিতা করে লাগাতার আন্দোলনে নেমেছেন সরকারি কর্মচারীরা। এর ফলে গত ছয় দিন ধরে সচিবালয়ের স্বাভাবিক কার্যক্রম প্রায় অচল হয়ে পড়ে।
সেই সঙ্গে সারাদেশের সরকারি অফিসগুলোতেও একই কর্মসূচি পালিত হবে। দফতরপ্রধান, বিভাগীয় কমিশনার ও জেলা প্রশাসকদের কাছেও কর্মচারীরা স্মারকলিপি জমা দেবেন বলে জানিয়েছেন সংগঠনের নেতারা।
বৃহস্পতিবার (২৯ মে) সকালে পূর্বঘোষিত কর্মসূচি অনুযায়ী সকাল ১০টা থেকে সচিবালয়ের বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগের কর্মচারীরা নিজ নিজ দফতরে ও জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের লাইব্রেরি কক্ষে এক ঘণ্টার কর্মবিরতিতে অংশ নেন। বৈরি আবহাওয়ার কারণে যারা আসতে পারেননি, তারা নিজ নিজ কার্যালয়েই কর্মবিরতি পালন করেন।
এ সময় সংগঠনের পক্ষ থেকে জানানো হয়, দাবি পূরণ না হওয়া পর্যন্ত সচিবালয়ে প্রতিদিন এক ঘণ্টা করে কর্মবিরতি চলবে। তবে ৩১ মে’র পর থেকে কর্মসূচি আরও কঠোর হতে পারে বলেও হুঁশিয়ারি দেন নেতারা।
উল্লেখ্য, গত ২২ মে উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকে ‘সরকারি চাকরি আইন, ২০১৮’ সংশোধনের প্রস্তাব পাস হয়। এরপর থেকেই এই নতুন অধ্যাদেশের বিরোধিতা করে লাগাতার আন্দোলনে নেমেছেন সরকারি কর্মচারীরা। এর ফলে গত ছয় দিন ধরে সচিবালয়ের স্বাভাবিক কার্যক্রম প্রায় অচল হয়ে পড়ে।