
কুষ্টিয়ায় আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ও সাবেক এমপি মাহবুব উল আলম হানিফের বাসার সামনে ঝটিকা মিছিলের ঘটনায় ১০ জন মাটিকাটা শ্রমিককে আটক করে কারাগারে পাঠিয়েছে পুলিশ।
রোববার (১ জুন) বিকেলে শহরের পিটিআই রোডে যুবলীগের ব্যানারে অনুষ্ঠিত হয় এ ঝটিকা মিছিল।
তথ্যসূত্রে জানা যায়, ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগের সাবেক নেতা ও কুষ্টিয়া শহর যুবলীগের আহ্বায়ক সজিবুল ইসলাম সজিব মাস্ক পরে মিছিলে অংশ নেন।
গোয়েন্দা তথ্য বলছে, ওই দিন সকালে ছয় রাস্তার মোড় থেকে মোটরসাইকেলে করে ১০ জন দিনমজুরকে ৬০০ টাকা হাজিরার কথা বলে ভাড়া করে নেয়া হয়। তাদের বলা হয়, তিন ট্রাক বালি ফেলার কাজ করতে হবে।
এক সিসিটিভি ফুটেজে দেখা যায়, দিনমজুরদের হাতে কোদাল-ঝুড়ি নিয়ে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে হানিফের বাসার সামনে মসজিদের গলিতে। পরে যুবলীগের ব্যানারে তাদের দিয়েই স্লোগান তোলা হয়— ‘হটাও ইউনূস, বাঁচাও দেশ’।
ঘটনার সময় পুলিশ গিয়ে শ্রমিকদের মধ্যে ১০ জনকে আটক করে। যদিও মূল আয়োজক সজিবসহ অন্য মুখোশধারীরা পালিয়ে যায়।
ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন কুষ্টিয়া মডেল থানার ওসি মোশাররফ হোসেন। তিনি বলেন, “যাদের আটক করা হয়েছে, তাদের ঘটনাস্থল থেকেই ধরা হয়েছে।”
রোববার (১ জুন) বিকেলে শহরের পিটিআই রোডে যুবলীগের ব্যানারে অনুষ্ঠিত হয় এ ঝটিকা মিছিল।
তথ্যসূত্রে জানা যায়, ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগের সাবেক নেতা ও কুষ্টিয়া শহর যুবলীগের আহ্বায়ক সজিবুল ইসলাম সজিব মাস্ক পরে মিছিলে অংশ নেন।
গোয়েন্দা তথ্য বলছে, ওই দিন সকালে ছয় রাস্তার মোড় থেকে মোটরসাইকেলে করে ১০ জন দিনমজুরকে ৬০০ টাকা হাজিরার কথা বলে ভাড়া করে নেয়া হয়। তাদের বলা হয়, তিন ট্রাক বালি ফেলার কাজ করতে হবে।
এক সিসিটিভি ফুটেজে দেখা যায়, দিনমজুরদের হাতে কোদাল-ঝুড়ি নিয়ে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে হানিফের বাসার সামনে মসজিদের গলিতে। পরে যুবলীগের ব্যানারে তাদের দিয়েই স্লোগান তোলা হয়— ‘হটাও ইউনূস, বাঁচাও দেশ’।
ঘটনার সময় পুলিশ গিয়ে শ্রমিকদের মধ্যে ১০ জনকে আটক করে। যদিও মূল আয়োজক সজিবসহ অন্য মুখোশধারীরা পালিয়ে যায়।
ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন কুষ্টিয়া মডেল থানার ওসি মোশাররফ হোসেন। তিনি বলেন, “যাদের আটক করা হয়েছে, তাদের ঘটনাস্থল থেকেই ধরা হয়েছে।”