ভারতীয় নাগরিক আদনান মুহাম্মদ কর্মসূত্রে তুরস্কে থাকেন। বিয়ে করবেন বলে দেশে আসার জন্য বসের কাছে ছুটির আবেদন করেছিলেন তিনি। কিন্তু তুরস্ক থেকে ভারতে এসে বিয়ে করার জন্য যতদিন ছুটির দরকার, তা দিতে অপারগতা জানান কোম্পানির বস। বাধ্য হয়ে ভিডিওকলেই বিয়ের কাজ সম্পন্ন করেন যুবক।সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, আদনান মুহাম্মদ ছত্তিসগড়ের বিলাসপুরের বাসিন্দা। তিনি বিয়ের জন্য ভারতে আসার পরিকল্পনা করেছিলেন। তার স্ত্রী হিমাচল প্রদেশের মান্ডিতে থাকেন। কিন্তু তুরস্কে কোম্পানির বস আদনানকে ছুটি দেননি।
জানা গেছে, কনের অসুস্থ দাদা মৃত্যুরে আগে নাতনির বিয়ে দেখতে চেয়েছেন। বৃদ্ধের কথায় বিকল্প পথ ভাবেন দুজনেই। এরপর ঠিক করা হয় দেশে ফিরতে দেরি হতে পারে। সেকারণেই শেষ পর্যন্ত দুই পরিবারের সম্মতিতে ভিডিওকলের মাধ্যমে মান্ডিতে কনের সঙ্গে বিবাহ সম্পন্ন হয়।
ভারতীয় সংবাদ সংস্থা পিটিআই জানিয়েছে, গত সোমবার (৪ নভেম্বর) বরযাত্রী নিয়ে বিলাসপুর থেকে মান্ডিতে যান আদনানের পরিবারের সদস্যরা। সেখানেই কনেপক্ষের উপস্থিতিতে ভিডিওকলে আদনানের সঙ্গে বিয়ের কার্যক্রম সম্পন্ন হয়।কনের চাচা আকরাম মোহাম্মদ বলেন, উন্নত প্রযুক্তির কারণেই অনলাইনে এই বিয়ে সম্ভব হয়েছে।
ভিডিওকলের মাধ্যমে বিয়ের ঘটনা এটাই প্রথম নয়। গত বছরের জুলাইয়ে সিমলার এক যুবকের বিয়ে ছিল কুলুর তরুণীর সঙ্গে। কিন্তু ওই সময় হিমাচল প্রদেশে প্রবল ধসের হঠাৎ ধস ও আকস্মিক বন্যায় যোগাযোগ ব্যবস্থা একেবারে ভেঙে পড়ে। ফলে বাধ্য হয়ে ভার্চুয়ালিই বিয়ে করেন তারা।
জানা গেছে, কনের অসুস্থ দাদা মৃত্যুরে আগে নাতনির বিয়ে দেখতে চেয়েছেন। বৃদ্ধের কথায় বিকল্প পথ ভাবেন দুজনেই। এরপর ঠিক করা হয় দেশে ফিরতে দেরি হতে পারে। সেকারণেই শেষ পর্যন্ত দুই পরিবারের সম্মতিতে ভিডিওকলের মাধ্যমে মান্ডিতে কনের সঙ্গে বিবাহ সম্পন্ন হয়।
ভারতীয় সংবাদ সংস্থা পিটিআই জানিয়েছে, গত সোমবার (৪ নভেম্বর) বরযাত্রী নিয়ে বিলাসপুর থেকে মান্ডিতে যান আদনানের পরিবারের সদস্যরা। সেখানেই কনেপক্ষের উপস্থিতিতে ভিডিওকলে আদনানের সঙ্গে বিয়ের কার্যক্রম সম্পন্ন হয়।কনের চাচা আকরাম মোহাম্মদ বলেন, উন্নত প্রযুক্তির কারণেই অনলাইনে এই বিয়ে সম্ভব হয়েছে।
ভিডিওকলের মাধ্যমে বিয়ের ঘটনা এটাই প্রথম নয়। গত বছরের জুলাইয়ে সিমলার এক যুবকের বিয়ে ছিল কুলুর তরুণীর সঙ্গে। কিন্তু ওই সময় হিমাচল প্রদেশে প্রবল ধসের হঠাৎ ধস ও আকস্মিক বন্যায় যোগাযোগ ব্যবস্থা একেবারে ভেঙে পড়ে। ফলে বাধ্য হয়ে ভার্চুয়ালিই বিয়ে করেন তারা।