
রাশিয়ার সঙ্গে চলমান উত্তেজনার মধ্যেই ইউক্রেনকে সাহায্যের জন্য এক লাখ শক্তিশালী ড্রোন সরবরাহ করার ঘোষণা দিয়েছে যুক্তরাজ্য। ব্রিটেনের দাবি, ২০২৬ সালের এপ্রিলের মধ্যে তারা ইউক্রেনের কাছে এসব ড্রোন সরবরাহ করবে। যা আগের প্রতিশ্রুতির তুলনায় দশ গুণ বেশি।
ব্রিটিশ সরকার বলছে, মানববিহীন এই উড়োযানগুলো যুদ্ধের ধরণ বদলে দিয়েছে। আজ বুধবার (৪ জুন) প্রতিবেদন প্রকাশের মাধ্যমে তথ্যটি জানিয়েছে ব্রিটিশ বার্তা সংস্থা রয়টার্স।
প্রতিবেদনে বলা হয়, যুক্তরাজ্যের পক্ষ থেকে ইউক্রেনকে ড্রোন সরবরাহ করার এই ঘোষণা এমন এক সময়ে দেওয়া হলো- যখন দেশটি স্বাধীনভাবে প্রস্তুত করা স্ট্র্যাটেজিক ডিফেন্স রিভিউ বা কৌশলগত প্রতিরক্ষা পর্যালোচনার সুপারিশ গ্রহণ করেছে।
বার্তা সংস্থাটি বলছে, রাশিয়ার সম্ভাব্য হুমকি মোকাবিলায় প্রযুক্তিনির্ভর ও আক্রমণাত্মক ক্ষমতাসম্পন্ন সেনাবাহিনী গড়ে তোলা অত্যন্ত জরুরি।
রয়টার্স আর বলছে, রাশিয়ার আগ্রাসনের বিরুদ্ধে ইউক্রেনের তিন বছরের বেশি সময় ধরে চলা প্রতিরোধ সংগ্রামে ড্রোন যুদ্ধক্ষেত্রে বড় পরিবর্তন এনেছে বলে মনে করছে ব্রিটেন। মূলত সেই অভিজ্ঞতা থেকে শিক্ষা নিয়ে ইউক্রেনকে আরও বেশি সহায়তা দিতে চায় দেশটি।
বিশ্লেষকদের মতে, ব্রিটিশ সরকারের পক্ষ থেকে ঘোষণাটি এমন এক সময় এসেছে- যখন ৫০টি দেশের অংশগ্রহণে অনুষ্ঠিত ইউক্রেন ডিফেন্স কন্টাক্ট গ্রুপের ব্রাসেলস বৈঠকে বসেছে। যেখানে যুক্তরাজ্যের সঙ্গে আয়োজক হিসেবে আছে জার্মানিও।
বৈঠকে ব্রিটিশ প্রতিরক্ষামন্ত্রী জন হিলি জানান, শুধু ড্রোন নয় এ বছর ব্রিটেন ইউক্রেনকে এক লাখ ৪০ হাজার গোলাবারুদ সরবরাহ সম্পন্ন করেছে এবং ২৪৭ মিলিয়ন পাউন্ড ব্যয়ে ইউক্রেনীয় সেনাদের প্রশিক্ষণের পরিকল্পনাও রয়েছে।
ড্রোন সহায়তার এই ৩৫০ মিলিয়ন পাউন্ড মূল্যের প্যাকেজটি ইউক্রেনের জন্য ঘোষিত ৪.৫ বিলিয়ন পাউন্ডের সামরিক সহায়তা পরিকল্পনার অংশ। ইউক্রেনের অন্যতম বড় পশ্চিমা মিত্র হিসেবে ব্রিটেন যুদ্ধের শুরু থেকেই নানা ধরনের সমর্থন দিয়ে আসছে।
ব্রিটিশ সরকার বলছে, মানববিহীন এই উড়োযানগুলো যুদ্ধের ধরণ বদলে দিয়েছে। আজ বুধবার (৪ জুন) প্রতিবেদন প্রকাশের মাধ্যমে তথ্যটি জানিয়েছে ব্রিটিশ বার্তা সংস্থা রয়টার্স।
প্রতিবেদনে বলা হয়, যুক্তরাজ্যের পক্ষ থেকে ইউক্রেনকে ড্রোন সরবরাহ করার এই ঘোষণা এমন এক সময়ে দেওয়া হলো- যখন দেশটি স্বাধীনভাবে প্রস্তুত করা স্ট্র্যাটেজিক ডিফেন্স রিভিউ বা কৌশলগত প্রতিরক্ষা পর্যালোচনার সুপারিশ গ্রহণ করেছে।
বার্তা সংস্থাটি বলছে, রাশিয়ার সম্ভাব্য হুমকি মোকাবিলায় প্রযুক্তিনির্ভর ও আক্রমণাত্মক ক্ষমতাসম্পন্ন সেনাবাহিনী গড়ে তোলা অত্যন্ত জরুরি।
রয়টার্স আর বলছে, রাশিয়ার আগ্রাসনের বিরুদ্ধে ইউক্রেনের তিন বছরের বেশি সময় ধরে চলা প্রতিরোধ সংগ্রামে ড্রোন যুদ্ধক্ষেত্রে বড় পরিবর্তন এনেছে বলে মনে করছে ব্রিটেন। মূলত সেই অভিজ্ঞতা থেকে শিক্ষা নিয়ে ইউক্রেনকে আরও বেশি সহায়তা দিতে চায় দেশটি।
বিশ্লেষকদের মতে, ব্রিটিশ সরকারের পক্ষ থেকে ঘোষণাটি এমন এক সময় এসেছে- যখন ৫০টি দেশের অংশগ্রহণে অনুষ্ঠিত ইউক্রেন ডিফেন্স কন্টাক্ট গ্রুপের ব্রাসেলস বৈঠকে বসেছে। যেখানে যুক্তরাজ্যের সঙ্গে আয়োজক হিসেবে আছে জার্মানিও।
বৈঠকে ব্রিটিশ প্রতিরক্ষামন্ত্রী জন হিলি জানান, শুধু ড্রোন নয় এ বছর ব্রিটেন ইউক্রেনকে এক লাখ ৪০ হাজার গোলাবারুদ সরবরাহ সম্পন্ন করেছে এবং ২৪৭ মিলিয়ন পাউন্ড ব্যয়ে ইউক্রেনীয় সেনাদের প্রশিক্ষণের পরিকল্পনাও রয়েছে।
ড্রোন সহায়তার এই ৩৫০ মিলিয়ন পাউন্ড মূল্যের প্যাকেজটি ইউক্রেনের জন্য ঘোষিত ৪.৫ বিলিয়ন পাউন্ডের সামরিক সহায়তা পরিকল্পনার অংশ। ইউক্রেনের অন্যতম বড় পশ্চিমা মিত্র হিসেবে ব্রিটেন যুদ্ধের শুরু থেকেই নানা ধরনের সমর্থন দিয়ে আসছে।