
কানাডার ম্যানিটোবা ও সাসকাচুয়ান প্রদেশে ভয়াবহ দাবানলে বিপর্যস্ত জনজীবন। দাবানলের ভয়াবহতা বিবেচনায় প্রদেশ দুটিতে জরুরি অবস্থা বহাল রাখার সিদ্ধান্ত নিয়েছে স্থানীয় প্রশাসন। শনিবার (৭ জুন) বার্তাসংস্থা এপি’র এক প্রতিবেদনে উঠে আসে এ তথ্য।
প্রতিবেদনে জানানো হয়, ম্যানিটোবায় দাবানল ছড়িয়ে পড়েছে এক হাজার বর্গমাইলেরও বেশি এলাকায়। রাজ্যটিতে বর্তমানে সক্রিয় রয়েছে ২৭টি দাবানল, যার মধ্যে ৮টি নিয়ন্ত্রণের বাইরে। ইতোমধ্যে প্রায় ১৯ হাজার মানুষ ঘরছাড়া হয়েছেন। অনেকেই আশ্রয় নিয়েছেন নায়াগ্রা ফলস অঞ্চলে।
অপরদিকে, সাসকাচুয়ানে সক্রিয় রয়েছে ২৪টি দাবানল। দাবানলের ভয়াবহতায় ঘর ছেড়েছেন প্রায় ১০ থেকে ১৫ হাজার মানুষ। এতে পুড়ে গেছে হাজার হাজার হেক্টর বনভূমি। ঘন কালো ধোঁয়ার কারণে টরেন্টো, অটোয়া ও মন্ট্রিলসহ আশপাশের অনেক শহরে বায়ুদূষণ আশঙ্কাজনক হারে বেড়েছে।
উল্লেখ্য, গত মাসে শুরু হওয়া দাবানল ধীরে ধীরে কানাডার মধ্য ও পশ্চিমাঞ্চলে ছড়িয়ে পড়ে। ম্যানিটোবা প্রদেশে জরুরি অবস্থা জারি করা হয় গত মাসের শেষ বৃহস্পতিবার। পরিস্থিতির অবনতি হওয়ায় হাজার হাজার মানুষকে নিরাপদ আশ্রয়ে সরিয়ে নেওয়া হয়। একই সঙ্গে, আলবার্টা প্রদেশের কিছু এলাকায় তেল ও গ্যাস উত্তোলন কার্যক্রমও সাময়িকভাবে বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে।
প্রতিবেদনে জানানো হয়, ম্যানিটোবায় দাবানল ছড়িয়ে পড়েছে এক হাজার বর্গমাইলেরও বেশি এলাকায়। রাজ্যটিতে বর্তমানে সক্রিয় রয়েছে ২৭টি দাবানল, যার মধ্যে ৮টি নিয়ন্ত্রণের বাইরে। ইতোমধ্যে প্রায় ১৯ হাজার মানুষ ঘরছাড়া হয়েছেন। অনেকেই আশ্রয় নিয়েছেন নায়াগ্রা ফলস অঞ্চলে।
অপরদিকে, সাসকাচুয়ানে সক্রিয় রয়েছে ২৪টি দাবানল। দাবানলের ভয়াবহতায় ঘর ছেড়েছেন প্রায় ১০ থেকে ১৫ হাজার মানুষ। এতে পুড়ে গেছে হাজার হাজার হেক্টর বনভূমি। ঘন কালো ধোঁয়ার কারণে টরেন্টো, অটোয়া ও মন্ট্রিলসহ আশপাশের অনেক শহরে বায়ুদূষণ আশঙ্কাজনক হারে বেড়েছে।
উল্লেখ্য, গত মাসে শুরু হওয়া দাবানল ধীরে ধীরে কানাডার মধ্য ও পশ্চিমাঞ্চলে ছড়িয়ে পড়ে। ম্যানিটোবা প্রদেশে জরুরি অবস্থা জারি করা হয় গত মাসের শেষ বৃহস্পতিবার। পরিস্থিতির অবনতি হওয়ায় হাজার হাজার মানুষকে নিরাপদ আশ্রয়ে সরিয়ে নেওয়া হয়। একই সঙ্গে, আলবার্টা প্রদেশের কিছু এলাকায় তেল ও গ্যাস উত্তোলন কার্যক্রমও সাময়িকভাবে বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে।