
যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প হুঁশিয়ারি দিয়েছেন, ইলন মাস্ক যদি ডেমোক্র্যাটদের সহায়তা করেন, তাহলে তাকে গুরুতর পরিণতি ভোগ করতে হবে। মাস্কের সঙ্গে সব ধরনের সম্পর্ক ছিন্ন করার ঘোষণাও দিয়েছেন তিনি।
শনিবার (৭ জুন) এনবিসিকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে ট্রাম্প বলেন, “আমি তার সঙ্গে আর কথা বলতে চাই না। আমি এখন অন্য অনেক বিষয়ে ব্যস্ত।”
২০২৪ সালের জুলাইয়ে প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের প্রচারণা শুরু হলে মাস্ককে ট্রাম্পের ঘনিষ্ঠ হিসেবে দেখা যায়। সে সময় তার নির্বাচনী প্রচারে অংশগ্রহণ করেন এবং ওয়াশিংটন পোস্টের প্রতিবেদন অনুযায়ী, ট্রাম্পের প্রচারণা তহবিলে কমপক্ষে ২৮ কোটি ৮০ লাখ ডলার অনুদান দেন মাস্ক।
নির্বাচনে জয়ী হয়ে ট্রাম্প ‘ডিপার্টমেন্ট অব গভর্নমেন্ট এফিশিয়েন্সি (ডজ)’ নামে একটি দপ্তর গঠন করেন এবং মাস্ককে প্রধান হিসেবে নিয়োগ দেন।
তবে, সম্প্রতি কর মওকুফ ও প্রতিরক্ষা খাতে ব্যয় বৃদ্ধি সংক্রান্ত একটি বিলে মতানৈক্য তৈরি হলে মাস্ক মে মাসের শেষ দিকে পদত্যাগ করেন। এরপর থেকেই ট্রাম্পের বিরুদ্ধে প্রকাশ্যে অবস্থান নেন তিনি।
মাস্ক অভিযোগ করেন, তার আর্থিক সহায়তা ছাড়া ট্রাম্প প্রেসিডেন্ট হতে পারতেন না। একইসঙ্গে, ট্রাম্পের অতীত সম্পর্ক নিয়ে প্রশ্ন তোলেন এবং বিতর্কিত ব্যক্তি জেফ্রি এপস্টেইনের সঙ্গে ট্রাম্পের সংশ্লিষ্টতার দাবি করেন।
এ ঘটনার পর থেকে যুক্তরাষ্ট্রের রাজনৈতিক অঙ্গনে ট্রাম্প-মাস্ক সম্পর্ক নিয়ে নতুন করে আলোচনা শুরু হয়েছে।
শনিবার (৭ জুন) এনবিসিকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে ট্রাম্প বলেন, “আমি তার সঙ্গে আর কথা বলতে চাই না। আমি এখন অন্য অনেক বিষয়ে ব্যস্ত।”
২০২৪ সালের জুলাইয়ে প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের প্রচারণা শুরু হলে মাস্ককে ট্রাম্পের ঘনিষ্ঠ হিসেবে দেখা যায়। সে সময় তার নির্বাচনী প্রচারে অংশগ্রহণ করেন এবং ওয়াশিংটন পোস্টের প্রতিবেদন অনুযায়ী, ট্রাম্পের প্রচারণা তহবিলে কমপক্ষে ২৮ কোটি ৮০ লাখ ডলার অনুদান দেন মাস্ক।
নির্বাচনে জয়ী হয়ে ট্রাম্প ‘ডিপার্টমেন্ট অব গভর্নমেন্ট এফিশিয়েন্সি (ডজ)’ নামে একটি দপ্তর গঠন করেন এবং মাস্ককে প্রধান হিসেবে নিয়োগ দেন।
তবে, সম্প্রতি কর মওকুফ ও প্রতিরক্ষা খাতে ব্যয় বৃদ্ধি সংক্রান্ত একটি বিলে মতানৈক্য তৈরি হলে মাস্ক মে মাসের শেষ দিকে পদত্যাগ করেন। এরপর থেকেই ট্রাম্পের বিরুদ্ধে প্রকাশ্যে অবস্থান নেন তিনি।
মাস্ক অভিযোগ করেন, তার আর্থিক সহায়তা ছাড়া ট্রাম্প প্রেসিডেন্ট হতে পারতেন না। একইসঙ্গে, ট্রাম্পের অতীত সম্পর্ক নিয়ে প্রশ্ন তোলেন এবং বিতর্কিত ব্যক্তি জেফ্রি এপস্টেইনের সঙ্গে ট্রাম্পের সংশ্লিষ্টতার দাবি করেন।
এ ঘটনার পর থেকে যুক্তরাষ্ট্রের রাজনৈতিক অঙ্গনে ট্রাম্প-মাস্ক সম্পর্ক নিয়ে নতুন করে আলোচনা শুরু হয়েছে।