
ভারতে ফের বাড়ছে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা। দেশটির কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের তথ্য অনুযায়ী, বর্তমানে সক্রিয় রোগীর সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৬ হাজার ১৩৩ জনে।
বাংলাদেশের প্রতিবেশী রাজ্য পশ্চিমবঙ্গেও সংক্রমণ ঊর্ধ্বমুখী। সেখানে বর্তমানে ৬৯৩ জন করোনা রোগী শনাক্ত হয়েছেন।
তবে আশার কথা, আক্রান্তদের অনেকেই সুস্থ হয়ে উঠছেন এবং হাসপাতাল থেকে ছাড়াও পাচ্ছেন।
গত ২৪ ঘণ্টায় পশ্চিমবঙ্গে করোনায় কারও মৃত্যুর খবর পাওয়া যায়নি।
পশ্চিমবঙ্গের স্বাস্থ্য দপ্তর জানায়, যেসব রোগী আক্রান্ত হয়েছেন, তাদের অনেকেই ইনফ্লুয়েঞ্জার মতো উপসর্গ এবং শ্বাসকষ্টজনিত সমস্যায় ভুগছিলেন।
এ বিষয়ে চিকিৎসক এসএন পোদ্দার বলেন, সংক্রমণ যেমন বাড়ছে, তেমনি সুস্থতার হারও বাড়ছে। তবে স্বাস্থ্যসচেতনতা এখন জরুরি। জনবহুল এলাকায় মাস্ক ব্যবহার, ঘরে ফিরে হাত ধোয়া ও পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা মেনে চলার পরামর্শ দেন তিনি।
শ্বাসকষ্ট, সর্দি-কাশি বা জ্বর দেখা দিলে দেরি না করে চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে বলেন তিনি। আতঙ্ক নয়, সচেতনতা প্রয়োজন বলেও উল্লেখ করেন এই চিকিৎসক।
বাংলাদেশের প্রতিবেশী রাজ্য পশ্চিমবঙ্গেও সংক্রমণ ঊর্ধ্বমুখী। সেখানে বর্তমানে ৬৯৩ জন করোনা রোগী শনাক্ত হয়েছেন।
তবে আশার কথা, আক্রান্তদের অনেকেই সুস্থ হয়ে উঠছেন এবং হাসপাতাল থেকে ছাড়াও পাচ্ছেন।
গত ২৪ ঘণ্টায় পশ্চিমবঙ্গে করোনায় কারও মৃত্যুর খবর পাওয়া যায়নি।
পশ্চিমবঙ্গের স্বাস্থ্য দপ্তর জানায়, যেসব রোগী আক্রান্ত হয়েছেন, তাদের অনেকেই ইনফ্লুয়েঞ্জার মতো উপসর্গ এবং শ্বাসকষ্টজনিত সমস্যায় ভুগছিলেন।
এ বিষয়ে চিকিৎসক এসএন পোদ্দার বলেন, সংক্রমণ যেমন বাড়ছে, তেমনি সুস্থতার হারও বাড়ছে। তবে স্বাস্থ্যসচেতনতা এখন জরুরি। জনবহুল এলাকায় মাস্ক ব্যবহার, ঘরে ফিরে হাত ধোয়া ও পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা মেনে চলার পরামর্শ দেন তিনি।
শ্বাসকষ্ট, সর্দি-কাশি বা জ্বর দেখা দিলে দেরি না করে চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে বলেন তিনি। আতঙ্ক নয়, সচেতনতা প্রয়োজন বলেও উল্লেখ করেন এই চিকিৎসক।