
জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) উত্তরাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক সারজিস আলম বলেছেন, “আগামী এপ্রিলের নির্বাচন নিয়ে আমাদের কোনো দ্বিমত নেই, তবে তার আগে চাই দৃশ্যমান বিচারিক কার্যক্রম, মৌলিক সংস্কার এবং নির্বাচনকালীন গুরুত্বপূর্ণ প্রতিষ্ঠানগুলোর নিরপেক্ষ ভূমিকা।”
সোমবার (৯ জুন) দুপুরে পঞ্চগড় জেলা শহরের চৌরঙ্গী মোড়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময়কালে এসব কথা বলেন তিনি।
তিনি বলেন, “নির্বাচনের সময় যেন আর কালো টাকার প্রভাব, পেশিশক্তির অপব্যবহার, ভোটকেন্দ্র দখল বা ব্যালট পেপার চুরির মতো অনিয়ম না ঘটে। আমরা এমন একটি নির্বাচন চাই, যেখানে সব দল সমান সুযোগ পাবে। একটা লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড থাকতে হবে।”
সংবাদ সম্মেলনে তিনি আরও বলেন, “আমরা বিগত সময়ের মতো কারো ক্ষমতার অপব্যবহারের শিকার হতে চাই না। নির্বাচনকালীন সরকারকে পেশাদারিত্ব দেখাতে হবে। ভোটকেন্দ্র কিংবা নির্বাচনী এলাকায় যেন কোনো অপ্রীতিকর ঘটনা না ঘটে, তা নিশ্চিত করতে হবে।”
এ সময় তার সঙ্গে ছিলেন এনসিপির দক্ষিণাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক হাসনাত আব্দুল্লাহ, সদর উপজেলা শাখার সমন্বয়ক তানবিরুল বারী নয়নসহ স্থানীয় নেতারা।
পরে চৌরঙ্গী মোড়ে নেতাকর্মী ও সমর্থকদের সঙ্গে ঈদ পরবর্তী শুভেচ্ছা বিনিময় করেন সারজিস আলম।
সোমবার (৯ জুন) দুপুরে পঞ্চগড় জেলা শহরের চৌরঙ্গী মোড়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময়কালে এসব কথা বলেন তিনি।
তিনি বলেন, “নির্বাচনের সময় যেন আর কালো টাকার প্রভাব, পেশিশক্তির অপব্যবহার, ভোটকেন্দ্র দখল বা ব্যালট পেপার চুরির মতো অনিয়ম না ঘটে। আমরা এমন একটি নির্বাচন চাই, যেখানে সব দল সমান সুযোগ পাবে। একটা লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড থাকতে হবে।”
সংবাদ সম্মেলনে তিনি আরও বলেন, “আমরা বিগত সময়ের মতো কারো ক্ষমতার অপব্যবহারের শিকার হতে চাই না। নির্বাচনকালীন সরকারকে পেশাদারিত্ব দেখাতে হবে। ভোটকেন্দ্র কিংবা নির্বাচনী এলাকায় যেন কোনো অপ্রীতিকর ঘটনা না ঘটে, তা নিশ্চিত করতে হবে।”
এ সময় তার সঙ্গে ছিলেন এনসিপির দক্ষিণাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক হাসনাত আব্দুল্লাহ, সদর উপজেলা শাখার সমন্বয়ক তানবিরুল বারী নয়নসহ স্থানীয় নেতারা।
পরে চৌরঙ্গী মোড়ে নেতাকর্মী ও সমর্থকদের সঙ্গে ঈদ পরবর্তী শুভেচ্ছা বিনিময় করেন সারজিস আলম।