
সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এবং সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামালকে খুঁজে পায়নি আইনশৃঙ্খলা বাহিনী। তাই তাদের বিরুদ্ধে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ দিয়েছেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল।
সোমবার (১৬ জুন) ‘জুলাই গণহত্যা’ মামলায় নির্ধারিত শুনানির দিনে তাদের আদালতে হাজির হওয়ার কথা থাকলেও, দুজনই অনুপস্থিত ছিলেন। একমাত্র সাবেক আইজিপি চৌধুরী আব্দুল্লাহ আল মামুনকে এদিন ট্রাইব্যুনালে হাজির করে পুলিশ।
চিফ প্রসিকিউটর মোহাম্মদ তাজুল ইসলাম আদালতকে জানান, পুলিশ প্রতিবেদন অনুযায়ী, শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান খান কামালের বাসায় অভিযান চালালেও তাদের পাওয়া যায়নি। ধারণা করা হচ্ছে, তারা গ্রেফতার এড়াতে ভারতে পালিয়ে থাকতে পারেন।
এ পর্যায়ে ট্রাইব্যুনাল পলাতক দুই আসামির বিরুদ্ধে দুইটি জাতীয় দৈনিকে বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ দেন এবং আগামী ২৪ জুন পরবর্তী শুনানির দিন ধার্য করেন।
উল্লেখ্য, ১ জুন শেখ হাসিনা, আসাদুজ্জামান খান কামাল ও চৌধুরী আব্দুল্লাহ আল মামুনের বিরুদ্ধে অভিযোগ আমলে নেয় ট্রাইব্যুনাল। অভিযোগপত্রে বলা হয়েছে, ১৬ জুলাই থেকে ৫ আগস্ট পর্যন্ত সারাদেশে ১৪শ' ছাত্র-জনতাকে হত্যার মূল দায় শেখ হাসিনার। তার নির্দেশ, উসকানি ও প্ররোচণায়ই এসব হত্যাকাণ্ড সংঘটিত হয়—যাতে অংশ নেয় আইনশৃঙ্খলা বাহিনী, আওয়ামী লীগ, ছাত্রলীগ ও যুবলীগ।
প্রসিকিউশন দাবি করেছে, শেখ হাসিনার নির্দেশেই আন্দোলন দমনে ব্যবহৃত হয় মরণঘাতি অস্ত্র।
সোমবার (১৬ জুন) ‘জুলাই গণহত্যা’ মামলায় নির্ধারিত শুনানির দিনে তাদের আদালতে হাজির হওয়ার কথা থাকলেও, দুজনই অনুপস্থিত ছিলেন। একমাত্র সাবেক আইজিপি চৌধুরী আব্দুল্লাহ আল মামুনকে এদিন ট্রাইব্যুনালে হাজির করে পুলিশ।
চিফ প্রসিকিউটর মোহাম্মদ তাজুল ইসলাম আদালতকে জানান, পুলিশ প্রতিবেদন অনুযায়ী, শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান খান কামালের বাসায় অভিযান চালালেও তাদের পাওয়া যায়নি। ধারণা করা হচ্ছে, তারা গ্রেফতার এড়াতে ভারতে পালিয়ে থাকতে পারেন।
এ পর্যায়ে ট্রাইব্যুনাল পলাতক দুই আসামির বিরুদ্ধে দুইটি জাতীয় দৈনিকে বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ দেন এবং আগামী ২৪ জুন পরবর্তী শুনানির দিন ধার্য করেন।
উল্লেখ্য, ১ জুন শেখ হাসিনা, আসাদুজ্জামান খান কামাল ও চৌধুরী আব্দুল্লাহ আল মামুনের বিরুদ্ধে অভিযোগ আমলে নেয় ট্রাইব্যুনাল। অভিযোগপত্রে বলা হয়েছে, ১৬ জুলাই থেকে ৫ আগস্ট পর্যন্ত সারাদেশে ১৪শ' ছাত্র-জনতাকে হত্যার মূল দায় শেখ হাসিনার। তার নির্দেশ, উসকানি ও প্ররোচণায়ই এসব হত্যাকাণ্ড সংঘটিত হয়—যাতে অংশ নেয় আইনশৃঙ্খলা বাহিনী, আওয়ামী লীগ, ছাত্রলীগ ও যুবলীগ।
প্রসিকিউশন দাবি করেছে, শেখ হাসিনার নির্দেশেই আন্দোলন দমনে ব্যবহৃত হয় মরণঘাতি অস্ত্র।