
ভারতে এয়ার ইন্ডিয়ার বিমানে একের পর এক যান্ত্রিক ত্রুটির ঘটনায় যাত্রী ভোগান্তি চরমে পৌঁছেছে। সর্বশেষ সান ফ্রান্সিসকো থেকে কলকাতা হয়ে মুম্বাইগামী ফ্লাইট এআই১৮০-এর ইঞ্জিনে দেখা দেয় যান্ত্রিক ত্রুটি, যার ফলে সোমবার (১৬ জুন) দিবাগত রাত ১২টা ৪৫ মিনিটে বিমানটি কলকাতা বিমানবন্দরে জরুরি অবতরণ করতে বাধ্য হয়।
বিমানবন্দর সূত্র জানায়, অবতরণের সময় বিমানের বাঁ দিকের ইঞ্জিনে প্রযুক্তিগত ত্রুটি ধরা পড়ে। ফলে নির্ধারিত সময় রাত ২টায় মুম্বাইয়ের উদ্দেশে রওনা দেওয়ার কথা থাকলেও, ত্রুটি মেরামতের জন্য বিমানটিকে বে৭৭ নম্বরে রাখা হয় এবং যাত্রীদের বিমান থেকে নামিয়ে লাউঞ্জে অপেক্ষায় রাখা হয়।
এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে যাত্রীরা ক্ষোভ প্রকাশ করেন, কারণ দীর্ঘক্ষণ অপেক্ষার ফলে অনেকের জরুরি গন্তব্যে পৌঁছাতে বিলম্ব ঘটে এবং তারা ব্যাপক ক্ষতিগ্রস্ত হন বলে অভিযোগ করেন।
এর আগে গুজরাটের আহমেদাবাদ থেকে লন্ডনগামী এআই১৭১ ফ্লাইট বিধ্বস্ত হয়ে ২৪১ জনের প্রাণহানি হয়, যা ভারতের ইতিহাসে অন্যতম ভয়াবহ বিমান দুর্ঘটনা হিসেবে বিবেচিত হচ্ছে।
বিশ্লেষকরা আশঙ্কা করছেন, বারবার এমন প্রযুক্তিগত ত্রুটি ও নিরাপত্তাজনিত ঝুঁকি যদি চলতেই থাকে, তাহলে যাত্রীদের আস্থা হারিয়ে এয়ার ইন্ডিয়ার ব্যবসা চরমভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে। এর পাশাপাশি রক্ষণাবেক্ষণ ও নিরাপত্তা ব্যবস্থার জরুরি সংস্কার প্রয়োজন বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা।
বিমানবন্দর সূত্র জানায়, অবতরণের সময় বিমানের বাঁ দিকের ইঞ্জিনে প্রযুক্তিগত ত্রুটি ধরা পড়ে। ফলে নির্ধারিত সময় রাত ২টায় মুম্বাইয়ের উদ্দেশে রওনা দেওয়ার কথা থাকলেও, ত্রুটি মেরামতের জন্য বিমানটিকে বে৭৭ নম্বরে রাখা হয় এবং যাত্রীদের বিমান থেকে নামিয়ে লাউঞ্জে অপেক্ষায় রাখা হয়।
এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে যাত্রীরা ক্ষোভ প্রকাশ করেন, কারণ দীর্ঘক্ষণ অপেক্ষার ফলে অনেকের জরুরি গন্তব্যে পৌঁছাতে বিলম্ব ঘটে এবং তারা ব্যাপক ক্ষতিগ্রস্ত হন বলে অভিযোগ করেন।
এর আগে গুজরাটের আহমেদাবাদ থেকে লন্ডনগামী এআই১৭১ ফ্লাইট বিধ্বস্ত হয়ে ২৪১ জনের প্রাণহানি হয়, যা ভারতের ইতিহাসে অন্যতম ভয়াবহ বিমান দুর্ঘটনা হিসেবে বিবেচিত হচ্ছে।
বিশ্লেষকরা আশঙ্কা করছেন, বারবার এমন প্রযুক্তিগত ত্রুটি ও নিরাপত্তাজনিত ঝুঁকি যদি চলতেই থাকে, তাহলে যাত্রীদের আস্থা হারিয়ে এয়ার ইন্ডিয়ার ব্যবসা চরমভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে। এর পাশাপাশি রক্ষণাবেক্ষণ ও নিরাপত্তা ব্যবস্থার জরুরি সংস্কার প্রয়োজন বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা।