
সব ধরনের রাজনৈতিক মতাদর্শের ঊর্ধ্বে থেকে পেশাদারিত্বের সঙ্গে কাজ করার আহ্বান জানিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস।
বুধবার (১৭ জুন) এসএসএফ-এর ৩৯তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে আয়োজিত অনুষ্ঠানে এ আহ্বান জানান তিনি।
প্রধান উপদেষ্টা বলেন, এসএসএফ একটি ক্ষুদ্র বাহিনী হলেও এর কাজের গুরুত্ব ও সংবেদনশীলতা অত্যন্ত বেশি। এই বাহিনী তার নেতৃত্বে পরিচালিত হয় এবং রাষ্ট্রপতি ও প্রধান উপদেষ্টার সার্বক্ষণিক নিরাপত্তা নিশ্চিত করে।
গত ১০ মাসে দেশি-বিদেশি নানা গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব সফলভাবে পালনের জন্য তিনি বাহিনীর পেশাদারিত্ব ও আন্তরিকতায় সন্তোষ প্রকাশ করেন।
তিনি বলেন, বঙ্গভবন, বাসস্থান, কার্যালয় ও সব ধরনের গমনাগমনে এসএসএফ নিরাপত্তা দেয় এবং ঢাকার ভেতরে-বাইরে বিভিন্ন অনুষ্ঠানে সুষ্ঠুভাবে দায়িত্ব পালন করে।
সম্প্রতি কক্সবাজার, রোহিঙ্গা ক্যাম্প, চট্টগ্রাম বন্দর ও বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাবর্তনে অন্যান্য বাহিনীর সঙ্গে সমন্বয় করে এসএসএফ নিরাপত্তা নিশ্চিত করেছে।
বিদেশ সফরগুলোতেও দূতাবাস ও সংশ্লিষ্ট বাহিনীর সঙ্গে কাজ করে সফর সফল করেছে। এছাড়া মালয়েশিয়া, পূর্ব তিমুর ও জাতিসংঘ মহাসচিবের সফরের নিরাপত্তাও দক্ষতার সঙ্গে সম্পন্ন করেছে।
ড. ইউনূস বলেন, আধুনিক প্রযুক্তির কারণে নিরাপত্তা হুমকির ধরন বদলাচ্ছে। সীমাবদ্ধতা সত্ত্বেও এসএসএফ নিরাপত্তা নিশ্চিত করছে। তিনি যমুনার সাইবার নিরাপত্তা ব্যবস্থার মতো এই কার্যালয়ের সাইবার নিরাপত্তাও উন্নত করার আহ্বান জানান।
তিনি আরও বলেন, এসএসএফের জন্য নিরাপত্তার স্বার্থে কিছু সীমাবদ্ধতা আরোপ করা হয়, যা জনভোগান্তির কারণ হতে পারে। এই বিষয়ে ভোগান্তি কমাতে নির্দেশ দিয়েছেন তিনি।
বিশেষ করে শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে ভিআইপি ফ্লাইটের জন্য এক ঘণ্টার ফ্লাইট স্থগিতের নিয়ম তুলে দেওয়ার বিষয়ে আশাবাদ ব্যক্ত করেন।
তিনি বলেন, এসএসএফের প্রশিক্ষণ ও সরঞ্জাম আধুনিকায়নের কাজ চলমান। গত ৫ আগস্টের ক্ষয়ক্ষতি দ্রুত কার্যক্ষম করা হয়েছে। শিগগিরই পুরনো রেডিও সিস্টেমের পরিবর্তে ইউএইচএফ সিস্টেম চালু হবে।
ইনডোর ফায়ারিং রেঞ্জের কাজ প্রায় শেষ, যা আগামী মাসে চালু হবে। এর জন্য বিমান বাহিনীকে ধন্যবাদ জানান তিনি।
তিনি আশা প্রকাশ করেন, এসএসএফ অন্যান্য বাহিনী, সংস্থা ও গোয়েন্দাদের সঙ্গে সুসম্পর্ক বজায় রেখে দায়িত্ব পালন করবে।
সেনা, নৌ, বিমান, পুলিশ ও আনসার বাহিনী থেকে চৌকস অফিসার পাঠানোর জন্য বাহিনী প্রধানদের ধন্যবাদ জানান তিনি।
এসএসএফ সদস্যদের উদ্দেশ্যে তিনি বলেন, রাষ্ট্রঘোষিত ভিআইপিদের নিরাপত্তা দিতে পেশাগত দক্ষতার পাশাপাশি চারিত্রিক দৃঢ়তা, শৃঙ্খলা, সততা ও মানবিক গুণাবলীকে গুরুত্ব দিতে হবে।
পরিশেষে, এসএসএফের মহাপরিচালক ও সব সদস্যকে ধন্যবাদ জানিয়ে বলেন, সঠিক দিকনির্দেশনা, নেতৃত্ব ও সদস্যদের আন্তরিকতায় এসএসএফ আরও উন্নত হবে বলে তিনি বিশ্বাস করেন।
বুধবার (১৭ জুন) এসএসএফ-এর ৩৯তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে আয়োজিত অনুষ্ঠানে এ আহ্বান জানান তিনি।
প্রধান উপদেষ্টা বলেন, এসএসএফ একটি ক্ষুদ্র বাহিনী হলেও এর কাজের গুরুত্ব ও সংবেদনশীলতা অত্যন্ত বেশি। এই বাহিনী তার নেতৃত্বে পরিচালিত হয় এবং রাষ্ট্রপতি ও প্রধান উপদেষ্টার সার্বক্ষণিক নিরাপত্তা নিশ্চিত করে।
গত ১০ মাসে দেশি-বিদেশি নানা গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব সফলভাবে পালনের জন্য তিনি বাহিনীর পেশাদারিত্ব ও আন্তরিকতায় সন্তোষ প্রকাশ করেন।
তিনি বলেন, বঙ্গভবন, বাসস্থান, কার্যালয় ও সব ধরনের গমনাগমনে এসএসএফ নিরাপত্তা দেয় এবং ঢাকার ভেতরে-বাইরে বিভিন্ন অনুষ্ঠানে সুষ্ঠুভাবে দায়িত্ব পালন করে।
সম্প্রতি কক্সবাজার, রোহিঙ্গা ক্যাম্প, চট্টগ্রাম বন্দর ও বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাবর্তনে অন্যান্য বাহিনীর সঙ্গে সমন্বয় করে এসএসএফ নিরাপত্তা নিশ্চিত করেছে।
বিদেশ সফরগুলোতেও দূতাবাস ও সংশ্লিষ্ট বাহিনীর সঙ্গে কাজ করে সফর সফল করেছে। এছাড়া মালয়েশিয়া, পূর্ব তিমুর ও জাতিসংঘ মহাসচিবের সফরের নিরাপত্তাও দক্ষতার সঙ্গে সম্পন্ন করেছে।
ড. ইউনূস বলেন, আধুনিক প্রযুক্তির কারণে নিরাপত্তা হুমকির ধরন বদলাচ্ছে। সীমাবদ্ধতা সত্ত্বেও এসএসএফ নিরাপত্তা নিশ্চিত করছে। তিনি যমুনার সাইবার নিরাপত্তা ব্যবস্থার মতো এই কার্যালয়ের সাইবার নিরাপত্তাও উন্নত করার আহ্বান জানান।
তিনি আরও বলেন, এসএসএফের জন্য নিরাপত্তার স্বার্থে কিছু সীমাবদ্ধতা আরোপ করা হয়, যা জনভোগান্তির কারণ হতে পারে। এই বিষয়ে ভোগান্তি কমাতে নির্দেশ দিয়েছেন তিনি।
বিশেষ করে শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে ভিআইপি ফ্লাইটের জন্য এক ঘণ্টার ফ্লাইট স্থগিতের নিয়ম তুলে দেওয়ার বিষয়ে আশাবাদ ব্যক্ত করেন।
তিনি বলেন, এসএসএফের প্রশিক্ষণ ও সরঞ্জাম আধুনিকায়নের কাজ চলমান। গত ৫ আগস্টের ক্ষয়ক্ষতি দ্রুত কার্যক্ষম করা হয়েছে। শিগগিরই পুরনো রেডিও সিস্টেমের পরিবর্তে ইউএইচএফ সিস্টেম চালু হবে।
ইনডোর ফায়ারিং রেঞ্জের কাজ প্রায় শেষ, যা আগামী মাসে চালু হবে। এর জন্য বিমান বাহিনীকে ধন্যবাদ জানান তিনি।
তিনি আশা প্রকাশ করেন, এসএসএফ অন্যান্য বাহিনী, সংস্থা ও গোয়েন্দাদের সঙ্গে সুসম্পর্ক বজায় রেখে দায়িত্ব পালন করবে।
সেনা, নৌ, বিমান, পুলিশ ও আনসার বাহিনী থেকে চৌকস অফিসার পাঠানোর জন্য বাহিনী প্রধানদের ধন্যবাদ জানান তিনি।
এসএসএফ সদস্যদের উদ্দেশ্যে তিনি বলেন, রাষ্ট্রঘোষিত ভিআইপিদের নিরাপত্তা দিতে পেশাগত দক্ষতার পাশাপাশি চারিত্রিক দৃঢ়তা, শৃঙ্খলা, সততা ও মানবিক গুণাবলীকে গুরুত্ব দিতে হবে।
পরিশেষে, এসএসএফের মহাপরিচালক ও সব সদস্যকে ধন্যবাদ জানিয়ে বলেন, সঠিক দিকনির্দেশনা, নেতৃত্ব ও সদস্যদের আন্তরিকতায় এসএসএফ আরও উন্নত হবে বলে তিনি বিশ্বাস করেন।