
তুরস্কের প্রেসিডেন্ট রিসেপ তাইয়্যেব এরদোয়ান আবারও ইসরায়েলি আগ্রাসনের বিরুদ্ধে দৃঢ় অবস্থান পুনর্ব্যক্ত করে বলেছেন, ইরানের আত্মরক্ষার অধিকার সম্পূর্ণ বৈধ, ন্যায্য এবং আন্তর্জাতিক আইনে স্বীকৃত।
আজ বুধবার (১৮ জুন) আঙ্কারায় ক্ষমতাসীন একে পার্টির সংসদীয় গ্রুপ বৈঠকে তিনি এ বক্তব্য দেন।
এরদোয়ান বলেন, “ইসরায়েলের দস্যুতা ও রাষ্ট্রীয় সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে আত্মরক্ষা করা ইরানের জন্য স্বাভাবিক, বৈধ এবং আইনসিদ্ধ।”
তিনি ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী নেতানিয়াহুর তুলনা করে বলেন, “নেতানিয়াহু অনেক আগেই হিটলারকে ছাড়িয়ে গেছেন গণহত্যার দিক থেকে। আমরা আশা করি তাদের ভাগ্য যেন এক না হয়।”
তিনি আরো জানান, গাজা, সিরিয়া, লেবানন, ইয়েমেন ও ইরানে যেসব অমানবিক আগ্রাসন চালানো হচ্ছে, তা বন্ধে তুরস্ক সব ধরণের কূটনৈতিক ও মানবিক প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে।
বেসামরিক হতাহতের বিষয়ে তিনি বলেন, “এই হত্যাযজ্ঞের রক্ত শুধু ইসরায়েলের দোষীদের হাতে নয়, বরং যারা নীরব থেকেছে, তাদের হাতেও লেগে আছে।”
আঞ্চলিক উত্তেজনা নিয়ে এরদোয়ান আরও বলেন, “আমরা ইরানে ইসরায়েলের সন্ত্রাসী হামলাগুলো কঠোরভাবে নজরদারি করছি। তুরস্কের প্রতিটি সংস্থা সতর্ক অবস্থানে রয়েছে, যাতে কোনো প্রভাব পড়লে তা মোকাবিলা করা যায়।”
তিনি দেশবাসীকে আশ্বস্ত করে বলেন, “আমাদের সরকার দেশের স্বার্থ, শান্তি, ঐক্য ও নিরাপত্তা রক্ষায় সম্পূর্ণ প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। প্রতিটি নেতিবাচক পরিস্থিতি ও বিপর্যয়ের জন্য আমরা প্রস্তুত।”
এরদোয়ানের এই বক্তব্য মধ্যপ্রাচ্যে চলমান উত্তেজনা ও আন্তর্জাতিক প্রতিক্রিয়ার গুরুত্বপূর্ণ প্রতিফলন।
আজ বুধবার (১৮ জুন) আঙ্কারায় ক্ষমতাসীন একে পার্টির সংসদীয় গ্রুপ বৈঠকে তিনি এ বক্তব্য দেন।
এরদোয়ান বলেন, “ইসরায়েলের দস্যুতা ও রাষ্ট্রীয় সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে আত্মরক্ষা করা ইরানের জন্য স্বাভাবিক, বৈধ এবং আইনসিদ্ধ।”
তিনি ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী নেতানিয়াহুর তুলনা করে বলেন, “নেতানিয়াহু অনেক আগেই হিটলারকে ছাড়িয়ে গেছেন গণহত্যার দিক থেকে। আমরা আশা করি তাদের ভাগ্য যেন এক না হয়।”
তিনি আরো জানান, গাজা, সিরিয়া, লেবানন, ইয়েমেন ও ইরানে যেসব অমানবিক আগ্রাসন চালানো হচ্ছে, তা বন্ধে তুরস্ক সব ধরণের কূটনৈতিক ও মানবিক প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে।
বেসামরিক হতাহতের বিষয়ে তিনি বলেন, “এই হত্যাযজ্ঞের রক্ত শুধু ইসরায়েলের দোষীদের হাতে নয়, বরং যারা নীরব থেকেছে, তাদের হাতেও লেগে আছে।”
আঞ্চলিক উত্তেজনা নিয়ে এরদোয়ান আরও বলেন, “আমরা ইরানে ইসরায়েলের সন্ত্রাসী হামলাগুলো কঠোরভাবে নজরদারি করছি। তুরস্কের প্রতিটি সংস্থা সতর্ক অবস্থানে রয়েছে, যাতে কোনো প্রভাব পড়লে তা মোকাবিলা করা যায়।”
তিনি দেশবাসীকে আশ্বস্ত করে বলেন, “আমাদের সরকার দেশের স্বার্থ, শান্তি, ঐক্য ও নিরাপত্তা রক্ষায় সম্পূর্ণ প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। প্রতিটি নেতিবাচক পরিস্থিতি ও বিপর্যয়ের জন্য আমরা প্রস্তুত।”
এরদোয়ানের এই বক্তব্য মধ্যপ্রাচ্যে চলমান উত্তেজনা ও আন্তর্জাতিক প্রতিক্রিয়ার গুরুত্বপূর্ণ প্রতিফলন।