ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা উপদেষ্টা নিয়োগে ছাত্র-জনতার অংশীদারিত্বহীন সিদ্ধান্তের বিরোধিতা করে বিক্ষোভ ও মানববন্ধন করেছে। শিক্ষার্থীরা অভিযোগ করছেন, শহীদদের রক্তের প্রতি অসম্মান দেখিয়ে ফ্যাসিবাদী দোসরদের উপদেষ্টা হিসেবে নিয়োগ দেওয়া হচ্ছে।
সোমবার বিকেলে রাজু ভাস্কর্যের সামনে থেকে এই কর্মসূচি শুরু হয়। আন্দোলনকারীরা অভিযোগ করেন যে কিছু ব্যক্তির ফেসবুক পোস্টই উপদেষ্টা নিয়োগের ভিত্তি হয়ে উঠেছে এবং তারা বুঝতে চান, কীভাবে এই ধরনের প্রক্রিয়ায় উপদেষ্টা নির্বাচন সম্ভব হলো।
আন্দোলনকারীরা দাবি করেছেন যে, ভারতের সাথে ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক রয়েছে এমন ব্যক্তিরা বঙ্গভবনে ডাকা পাচ্ছেন, যা তাদের মতে জনগণের প্রতি বেঈমানী।
উত্তরবঙ্গ থেকে কাউকে উপদেষ্টা না করায় আঞ্চলিক বৈষম্যের অভিযোগও করেন তারা। ফারুকীসহ অন্যান্য বিতর্কিত ব্যক্তিদের উপদেষ্টা হিসেবে নিয়োগের কারণ স্পষ্ট করার দাবি জানান তারা।
এছাড়া ফ্যাসিবাদবিরোধী বিপ্লবী ছাত্র জনতা ২৪ ঘণ্টার মধ্যে উপদেষ্টা পরিষদ থেকে শেখ বশির উদ্দিনকে অপসারণের দাবি জানিয়েছে।
জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে মানববন্ধনে তারা বলেছেন, সাম্প্রতিক আন্দোলনে নিহত শহীদদের রক্ত এখনও শুকায়নি, আহতরা এখনও চিকিৎসা নিচ্ছেন, এ অবস্থায় তাদের বিপক্ষে থাকা একজন আসামীকে উপদেষ্টা করা শহীদদের সঙ্গে বেঈমানীর শামিল। তারা সতর্ক করে বলেছেন, সময়মতো বিতর্কিত ব্যক্তিকে অপসারণ না করা হলে কঠোর আন্দোলনের পথে যাবেন।
সোমবার বিকেলে রাজু ভাস্কর্যের সামনে থেকে এই কর্মসূচি শুরু হয়। আন্দোলনকারীরা অভিযোগ করেন যে কিছু ব্যক্তির ফেসবুক পোস্টই উপদেষ্টা নিয়োগের ভিত্তি হয়ে উঠেছে এবং তারা বুঝতে চান, কীভাবে এই ধরনের প্রক্রিয়ায় উপদেষ্টা নির্বাচন সম্ভব হলো।
আন্দোলনকারীরা দাবি করেছেন যে, ভারতের সাথে ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক রয়েছে এমন ব্যক্তিরা বঙ্গভবনে ডাকা পাচ্ছেন, যা তাদের মতে জনগণের প্রতি বেঈমানী।
উত্তরবঙ্গ থেকে কাউকে উপদেষ্টা না করায় আঞ্চলিক বৈষম্যের অভিযোগও করেন তারা। ফারুকীসহ অন্যান্য বিতর্কিত ব্যক্তিদের উপদেষ্টা হিসেবে নিয়োগের কারণ স্পষ্ট করার দাবি জানান তারা।
এছাড়া ফ্যাসিবাদবিরোধী বিপ্লবী ছাত্র জনতা ২৪ ঘণ্টার মধ্যে উপদেষ্টা পরিষদ থেকে শেখ বশির উদ্দিনকে অপসারণের দাবি জানিয়েছে।
জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে মানববন্ধনে তারা বলেছেন, সাম্প্রতিক আন্দোলনে নিহত শহীদদের রক্ত এখনও শুকায়নি, আহতরা এখনও চিকিৎসা নিচ্ছেন, এ অবস্থায় তাদের বিপক্ষে থাকা একজন আসামীকে উপদেষ্টা করা শহীদদের সঙ্গে বেঈমানীর শামিল। তারা সতর্ক করে বলেছেন, সময়মতো বিতর্কিত ব্যক্তিকে অপসারণ না করা হলে কঠোর আন্দোলনের পথে যাবেন।