
সরকারি চাকরি (সংশোধন) অধ্যাদেশকে ‘কালো আইন’ উল্লেখ করে এর বাতিলের দাবিতে আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত করেছেন সচিবালয়ের আন্দোলনরত কর্মচারীরা। দাবি আদায়ে আগামীকাল বৃহস্পতিবার (১৯ জুন) নতুন করে বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশের কর্মসূচি ঘোষণা করা হয়েছে।
বুধবার (১৮ জুন) সচিবালয়ের কর্মরত সরকারি কর্মচারীরা দুপুর সাড়ে ১১টার দিকে সচিবালয়ের ৬ নম্বর ভবন চত্বরে বিক্ষোভ মিছিল বের করেন। মিছিলটি ভবনের বিভিন্ন ফ্লোর প্রদক্ষিণ শেষে নিচে এসে সংক্ষিপ্ত সমাবেশে পরিণত হয়।
সমাবেশে বক্তারা হুঁশিয়ারি দিয়ে বলেন, সরকার যদি আজ, ১৮ জুনের মধ্যে সংশোধিত অধ্যাদেশ বাতিল না করে, তবে আগামী রোববার (২২ জুন) থেকে সারাদেশে লাগাতার ও কঠোর আন্দোলন শুরু হবে। সেই আন্দোলনে দেশের সব স্তরের সরকারি কর্মচারীদের সম্পৃক্ত করা হবে বলেও ঘোষণা দেন তারা।
সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারী ঐক্য ফোরামের কো-চেয়ারম্যান মো. নুরুল ইসলাম সমাবেশে বক্তব্য দিয়ে আগামী দিনের কর্মসূচির রূপরেখা তুলে ধরেন। তিনি বলেন, “আমাদের ন্যায্য দাবি মানা না হলে ২২ জুন থেকে আমরা আরও কঠোর কর্মসূচিতে যাবো এবং দেশের সব সরকারি কর্মচারীকে এতে সম্পৃক্ত করবো।”
নুরুল ইসলামের ঘোষণার ভিত্তিতে আগামীকাল বৃহস্পতিবার সচিবালয়ের ৪ নম্বর ভবনের সামনে পুনরায় বিক্ষোভ ও সমাবেশ অনুষ্ঠিত হবে বলে জানানো হয়েছে।
বুধবার (১৮ জুন) সচিবালয়ের কর্মরত সরকারি কর্মচারীরা দুপুর সাড়ে ১১টার দিকে সচিবালয়ের ৬ নম্বর ভবন চত্বরে বিক্ষোভ মিছিল বের করেন। মিছিলটি ভবনের বিভিন্ন ফ্লোর প্রদক্ষিণ শেষে নিচে এসে সংক্ষিপ্ত সমাবেশে পরিণত হয়।
সমাবেশে বক্তারা হুঁশিয়ারি দিয়ে বলেন, সরকার যদি আজ, ১৮ জুনের মধ্যে সংশোধিত অধ্যাদেশ বাতিল না করে, তবে আগামী রোববার (২২ জুন) থেকে সারাদেশে লাগাতার ও কঠোর আন্দোলন শুরু হবে। সেই আন্দোলনে দেশের সব স্তরের সরকারি কর্মচারীদের সম্পৃক্ত করা হবে বলেও ঘোষণা দেন তারা।
সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারী ঐক্য ফোরামের কো-চেয়ারম্যান মো. নুরুল ইসলাম সমাবেশে বক্তব্য দিয়ে আগামী দিনের কর্মসূচির রূপরেখা তুলে ধরেন। তিনি বলেন, “আমাদের ন্যায্য দাবি মানা না হলে ২২ জুন থেকে আমরা আরও কঠোর কর্মসূচিতে যাবো এবং দেশের সব সরকারি কর্মচারীকে এতে সম্পৃক্ত করবো।”
নুরুল ইসলামের ঘোষণার ভিত্তিতে আগামীকাল বৃহস্পতিবার সচিবালয়ের ৪ নম্বর ভবনের সামনে পুনরায় বিক্ষোভ ও সমাবেশ অনুষ্ঠিত হবে বলে জানানো হয়েছে।