
থাইল্যান্ডের জোট সরকারে অস্থিরতা ছড়িয়ে পড়েছে একটি ফাঁস হওয়া অডিওর কারণে। কম্বোডিয়ার সাবেক প্রধানমন্ত্রী হুন সেন ও থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী পায়েতংতার্ন সিনাওয়াত্রার মধ্যে ১৭ মিনিটের একটি ফোনালাপ সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভাইরাল হওয়ার পর থেকেই বিরোধীরা প্রধানমন্ত্রীর পদত্যাগ দাবি করছেন। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসি এই অডিও ফাঁসের খবর প্রকাশ করেছে।
ফোনালাপে মূলত সীমান্ত বিরোধ নিয়ে আলোচনা হয়, যা মে মাসে থাইল্যান্ড-কম্বোডিয়া সীমান্তে সংঘর্ষের পর উত্তেজনার মধ্যে আরও জটিলতা সৃষ্টি করেছে। ওই সংঘর্ষে একজন কম্বোডিয়ান সৈন্য নিহত হয় এবং দুই দেশের মধ্যে একাধিক নিষেধাজ্ঞা আরোপিত হয়েছে।
অডিওতে সিনাওয়াত্রা উল্লেখ করেন, তিনি একজন সামরিক কমান্ডারকে বরখাস্ত করেছেন বা করতে যাচ্ছেন, যিনি পরিস্থিতিকে ‘শান্ত দেখাতে’ চেয়েছিলেন কিন্তু কিছু ভুল বক্তব্য দিয়েছিলেন। তবে তিনি এই কথোপকথনকে ‘আলোচনার কৌশল’ হিসেবে বর্ণনা করেছেন।
বিরোধীরা এই ফোনালাপকে থাইল্যান্ড সেনাবাহিনীর মর্যাদাহানি হিসেবে দেখছেন এবং প্রধানমন্ত্রীর পদত্যাগ দাবি করছেন। তাদের অভিযোগ, এই কল দেশের নিরাপত্তা ও সার্বভৌমত্বের প্রশ্ন তোলে।
এই সংকটের মধ্যেই সিনাওয়াত্রার দল আজ (বৃহস্পতিবার) জোটের আরও দুটি দলের সঙ্গে জরুরি বৈঠকে বসছে। আলোচনা ফলপ্রসূ না হলে, বিশ্লেষকরা মনে করছেন প্রধানমন্ত্রীর পদত্যাগ আসন্ন।
এদিকে, থাইল্যান্ড থেকে কম্বোডিয়ায় ফল, সবজি, বিদ্যুৎ ও ইন্টারনেট সরবরাহ আপাতত বন্ধ রয়েছে। একই সঙ্গে কম্বোডিয়া থাই টেলিভিশন, নাটক ও চলচ্চিত্র সম্প্রচার নিষিদ্ধ করেছে। এই সমস্যার মূল সূত্র সীমান্ত সংঘর্ষ।
ফোনালাপে মূলত সীমান্ত বিরোধ নিয়ে আলোচনা হয়, যা মে মাসে থাইল্যান্ড-কম্বোডিয়া সীমান্তে সংঘর্ষের পর উত্তেজনার মধ্যে আরও জটিলতা সৃষ্টি করেছে। ওই সংঘর্ষে একজন কম্বোডিয়ান সৈন্য নিহত হয় এবং দুই দেশের মধ্যে একাধিক নিষেধাজ্ঞা আরোপিত হয়েছে।
অডিওতে সিনাওয়াত্রা উল্লেখ করেন, তিনি একজন সামরিক কমান্ডারকে বরখাস্ত করেছেন বা করতে যাচ্ছেন, যিনি পরিস্থিতিকে ‘শান্ত দেখাতে’ চেয়েছিলেন কিন্তু কিছু ভুল বক্তব্য দিয়েছিলেন। তবে তিনি এই কথোপকথনকে ‘আলোচনার কৌশল’ হিসেবে বর্ণনা করেছেন।
বিরোধীরা এই ফোনালাপকে থাইল্যান্ড সেনাবাহিনীর মর্যাদাহানি হিসেবে দেখছেন এবং প্রধানমন্ত্রীর পদত্যাগ দাবি করছেন। তাদের অভিযোগ, এই কল দেশের নিরাপত্তা ও সার্বভৌমত্বের প্রশ্ন তোলে।
এই সংকটের মধ্যেই সিনাওয়াত্রার দল আজ (বৃহস্পতিবার) জোটের আরও দুটি দলের সঙ্গে জরুরি বৈঠকে বসছে। আলোচনা ফলপ্রসূ না হলে, বিশ্লেষকরা মনে করছেন প্রধানমন্ত্রীর পদত্যাগ আসন্ন।
এদিকে, থাইল্যান্ড থেকে কম্বোডিয়ায় ফল, সবজি, বিদ্যুৎ ও ইন্টারনেট সরবরাহ আপাতত বন্ধ রয়েছে। একই সঙ্গে কম্বোডিয়া থাই টেলিভিশন, নাটক ও চলচ্চিত্র সম্প্রচার নিষিদ্ধ করেছে। এই সমস্যার মূল সূত্র সীমান্ত সংঘর্ষ।