
ইসরায়েলের প্রতিরক্ষামন্ত্রী ইসরায়েল কাৎজ বৃহস্পতিবার (১৯ জুন) বীরসেবার সোরোকা মেডিকেল সেন্টারে যান, যা ইরানের মিসাইল হামলায় কিছুটা ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছিল। সেখানে তিনি প্রকাশ্যে ঘোষণা দেন, ইরানের সুপ্রিম নেতা আয়াতুল্লাহ আলী খামেনিকে তারা হত্যা করবে।
ইসরায়েল কাৎজ দাবি করেন, খামেনি এই হাসপাতালে হামলার নির্দেশ দিয়েছেন এবং ইসরায়েলকে ধ্বংস করার ঘোষণা দিয়েছেন। এজন্য তাকে হত্যা করা হবে। তিনি বলেন, “নিজের এজেন্ট দ্বারা খামেনি সবসময় ইসরায়েলকে ধ্বংস করতে চেয়েছেন। এই ব্যক্তি, যিনি আমাদের ওপর হামলা চালাতে ইচ্ছুক, তার বেঁচে থাকা উচিত নয়। খামেনিকে হত্যা করা এই যুদ্ধের অন্যতম অংশ।”
অন্যদিকে, ইরানে হামলার পর ইসরায়েল দেশটির সরকার পতনের চেষ্টা চালাচ্ছে। যুদ্ধাপরাধের অভিযোগে অভিযুক্ত ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী বেঞ্জামিন নেতানিয়াহু ইরানের সাধারণ মানুষকে আহ্বান জানিয়েছেন, তারা রাস্তায় নেমে খামেনির নেতৃত্বাধীন সরকারের পতন ঘটাক।
গত মঙ্গলবার মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প জানান, তারা আয়াতুল্লাহ আলী খামেনির অবস্থান জানেন, তবে এই মুহূর্তে তাকে হত্যার চেষ্টা করবেন না। তবে তিনি বলেন, তাদের ধৈর্য কমে আসছে।
ইসরায়েল কাৎজ দাবি করেন, খামেনি এই হাসপাতালে হামলার নির্দেশ দিয়েছেন এবং ইসরায়েলকে ধ্বংস করার ঘোষণা দিয়েছেন। এজন্য তাকে হত্যা করা হবে। তিনি বলেন, “নিজের এজেন্ট দ্বারা খামেনি সবসময় ইসরায়েলকে ধ্বংস করতে চেয়েছেন। এই ব্যক্তি, যিনি আমাদের ওপর হামলা চালাতে ইচ্ছুক, তার বেঁচে থাকা উচিত নয়। খামেনিকে হত্যা করা এই যুদ্ধের অন্যতম অংশ।”
অন্যদিকে, ইরানে হামলার পর ইসরায়েল দেশটির সরকার পতনের চেষ্টা চালাচ্ছে। যুদ্ধাপরাধের অভিযোগে অভিযুক্ত ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী বেঞ্জামিন নেতানিয়াহু ইরানের সাধারণ মানুষকে আহ্বান জানিয়েছেন, তারা রাস্তায় নেমে খামেনির নেতৃত্বাধীন সরকারের পতন ঘটাক।
গত মঙ্গলবার মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প জানান, তারা আয়াতুল্লাহ আলী খামেনির অবস্থান জানেন, তবে এই মুহূর্তে তাকে হত্যার চেষ্টা করবেন না। তবে তিনি বলেন, তাদের ধৈর্য কমে আসছে।