
ইসরায়েল-ইরান যুদ্ধ পরিস্থিতি নিয়ে জরুরি বৈঠকে বসেছেন আরব দেশগুলোর পররাষ্ট্রমন্ত্রীরা। স্থানীয় সময় শুক্রবার (২০ জুন) তুরস্কের ইস্তাম্বুলে এই বৈঠক অনুষ্ঠিত হয় বলে জানিয়েছে তুরস্কের রাষ্ট্রীয় সংবাদ সংস্থা আনাদোলু এজেন্সি।
বৈঠকটি অনুষ্ঠিত হয়েছে ইসলামিক সহযোগিতা সংস্থা (ওআইসি)-এর শীর্ষ সম্মেলনের ঠিক আগের রাতে। জানা গেছে, আসন্ন এই সম্মেলনেও ইসরায়েল-ইরান চলমান সংঘাত একটি গুরুত্বপূর্ণ আলোচ্য বিষয় হিসেবে রাখা হয়েছে।
উল্লেখ্য, গত ১৩ জুন ইসরায়েল ভোররাতে ইরানে হামলা চালায়—যার পেছনে যুক্তি ছিল, তেহরান পরমাণু অস্ত্র উন্নয়নের প্রান্তে পৌঁছে গেছে। জবাবে ইরানও পাল্টা হামলা চালায়। ফলে দীর্ঘদিনের এই বৈরী সম্পর্ক সরাসরি যুদ্ধের রূপ নেয়, যা গোটা অঞ্চলের জন্য উদ্বেগজনক।
এই প্রেক্ষাপটে আরব দেশগুলোর শীর্ষ কূটনীতিকরা আলোচনায় বসেছেন পরিস্থিতি মূল্যায়ন এবং যৌথ কূটনৈতিক অবস্থান নির্ধারণের লক্ষ্যে।
তুরস্কের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের বরাতে জানা গেছে, প্রায় ৪০ জন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ও শীর্ষ কূটনীতিক ওআইসি’র সপ্তাহান্তের সম্মেলনে যোগ দিচ্ছেন। সেখানে ইরান-ইসরায়েল সংকট নিয়ে একটি বিশেষ সেশন আয়োজনের পরিকল্পনাও রয়েছে।
এদিকে, একই দিনে জেনেভায় ব্রিটেন, ফ্রান্স ও জার্মানির পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের সঙ্গে বৈঠক করেছেন ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী আব্বাস আরাঘচি। জানা গেছে, তিনিও ইস্তাম্বুলে ওআইসি সম্মেলনে উপস্থিত থাকবেন এবং সেখানে বক্তব্য রাখবেন।
এর আগে এক বিবৃতিতে আরাঘচি বলেছিলেন, “ইসরায়েলের আগ্রাসন বন্ধ হলেই কেবল তেহরান আবার কূটনৈতিক সমাধানের বিষয়টি বিবেচনায় আনবে।”
বৈঠক শেষে আরব লিগের পক্ষ থেকে একটি যৌথ বিবৃতি জারির কথা ছিল। শনিবার (২১ জুন) ও রোববার (২২ জুন) অনুষ্ঠিতব্য ওআইসি’র পররাষ্ট্রমন্ত্রী পরিষদের ৫১তম সেশনে অংশ নিতে ইতোমধ্যে তুরস্কে অবস্থান করছেন শীর্ষ কূটনীতিকরা। সম্মেলনের আয়োজক হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন তুর্কি পররাষ্ট্রমন্ত্রী হাকান ফিদান।
বৈঠকটি অনুষ্ঠিত হয়েছে ইসলামিক সহযোগিতা সংস্থা (ওআইসি)-এর শীর্ষ সম্মেলনের ঠিক আগের রাতে। জানা গেছে, আসন্ন এই সম্মেলনেও ইসরায়েল-ইরান চলমান সংঘাত একটি গুরুত্বপূর্ণ আলোচ্য বিষয় হিসেবে রাখা হয়েছে।
উল্লেখ্য, গত ১৩ জুন ইসরায়েল ভোররাতে ইরানে হামলা চালায়—যার পেছনে যুক্তি ছিল, তেহরান পরমাণু অস্ত্র উন্নয়নের প্রান্তে পৌঁছে গেছে। জবাবে ইরানও পাল্টা হামলা চালায়। ফলে দীর্ঘদিনের এই বৈরী সম্পর্ক সরাসরি যুদ্ধের রূপ নেয়, যা গোটা অঞ্চলের জন্য উদ্বেগজনক।
এই প্রেক্ষাপটে আরব দেশগুলোর শীর্ষ কূটনীতিকরা আলোচনায় বসেছেন পরিস্থিতি মূল্যায়ন এবং যৌথ কূটনৈতিক অবস্থান নির্ধারণের লক্ষ্যে।
তুরস্কের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের বরাতে জানা গেছে, প্রায় ৪০ জন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ও শীর্ষ কূটনীতিক ওআইসি’র সপ্তাহান্তের সম্মেলনে যোগ দিচ্ছেন। সেখানে ইরান-ইসরায়েল সংকট নিয়ে একটি বিশেষ সেশন আয়োজনের পরিকল্পনাও রয়েছে।
এদিকে, একই দিনে জেনেভায় ব্রিটেন, ফ্রান্স ও জার্মানির পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের সঙ্গে বৈঠক করেছেন ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী আব্বাস আরাঘচি। জানা গেছে, তিনিও ইস্তাম্বুলে ওআইসি সম্মেলনে উপস্থিত থাকবেন এবং সেখানে বক্তব্য রাখবেন।
এর আগে এক বিবৃতিতে আরাঘচি বলেছিলেন, “ইসরায়েলের আগ্রাসন বন্ধ হলেই কেবল তেহরান আবার কূটনৈতিক সমাধানের বিষয়টি বিবেচনায় আনবে।”
বৈঠক শেষে আরব লিগের পক্ষ থেকে একটি যৌথ বিবৃতি জারির কথা ছিল। শনিবার (২১ জুন) ও রোববার (২২ জুন) অনুষ্ঠিতব্য ওআইসি’র পররাষ্ট্রমন্ত্রী পরিষদের ৫১তম সেশনে অংশ নিতে ইতোমধ্যে তুরস্কে অবস্থান করছেন শীর্ষ কূটনীতিকরা। সম্মেলনের আয়োজক হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন তুর্কি পররাষ্ট্রমন্ত্রী হাকান ফিদান।