
বহিষ্কারাদেশ বাতিলসহ পাঁচ দফা দাবিতে রাজধানীর নতুন বাজার এলাকায় সড়ক অবরোধ করে আন্দোলনরত ইউনাইটেড ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির (ইউআইইউ) শিক্ষার্থীদের ওপর লাঠিচার্জ করে সরানোর চেষ্টা চালিয়েছে পুলিশ। তবে শিক্ষার্থীরা সড়ক ছেড়ে না গিয়ে বিক্ষোভ চালিয়ে যাচ্ছেন।
আজ শনিবার (২০ জুন) সকাল ৮টা থেকেই শিক্ষার্থীরা নতুনবাজার-গুলশান-বনশ্রী সংযোগ সড়কে অবস্থান নিয়ে বিক্ষোভ শুরু করেন। এতে ওই এলাকার যান চলাচলে বড় ধরনের স্থবিরতা দেখা দেয়।
শিক্ষার্থীরা জানিয়েছেন, তারা বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের অন্যায্য বহিষ্কার আদেশ প্রত্যাহারের দাবি জানাচ্ছেন। তাদের ৫ দফা দাবির মধ্যে রয়েছে:
১. বিশ্ববিদ্যালয়ের বহিষ্কৃত শিক্ষার্থীদের নিঃশর্তভাবে বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার ও ক্ষতিপূরণ প্রদান।
২. বহিষ্কারের সঙ্গে জড়িত ছাত্র, শিক্ষক, কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের তদন্তের মাধ্যমে শাস্তির আওতায় আনা।
৩. বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় ব্যবস্থাপনায় একটি স্বচ্ছ সংস্কার কমিশন গঠন।
৪. শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে অভ্যন্তরীণ গণতান্ত্রিক পরিবেশ নিশ্চিত করা।
৫. বিশ্ববিদ্যালয়ের ওপর আরোপিত ১৫ শতাংশ ভ্যাট সম্পূর্ণভাবে বাতিল করা।
শিক্ষার্থীরা অভিযোগ করেন, শান্তিপূর্ণ কর্মসূচিতে বাধা দেওয়ার চেষ্টা করছে প্রশাসন ও আইনশৃঙ্খলা বাহিনী। তবে দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত তারা আন্দোলন চালিয়ে যাবেন বলে জানিয়েছেন।
আজ শনিবার (২০ জুন) সকাল ৮টা থেকেই শিক্ষার্থীরা নতুনবাজার-গুলশান-বনশ্রী সংযোগ সড়কে অবস্থান নিয়ে বিক্ষোভ শুরু করেন। এতে ওই এলাকার যান চলাচলে বড় ধরনের স্থবিরতা দেখা দেয়।
শিক্ষার্থীরা জানিয়েছেন, তারা বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের অন্যায্য বহিষ্কার আদেশ প্রত্যাহারের দাবি জানাচ্ছেন। তাদের ৫ দফা দাবির মধ্যে রয়েছে:
১. বিশ্ববিদ্যালয়ের বহিষ্কৃত শিক্ষার্থীদের নিঃশর্তভাবে বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার ও ক্ষতিপূরণ প্রদান।
২. বহিষ্কারের সঙ্গে জড়িত ছাত্র, শিক্ষক, কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের তদন্তের মাধ্যমে শাস্তির আওতায় আনা।
৩. বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় ব্যবস্থাপনায় একটি স্বচ্ছ সংস্কার কমিশন গঠন।
৪. শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে অভ্যন্তরীণ গণতান্ত্রিক পরিবেশ নিশ্চিত করা।
৫. বিশ্ববিদ্যালয়ের ওপর আরোপিত ১৫ শতাংশ ভ্যাট সম্পূর্ণভাবে বাতিল করা।
শিক্ষার্থীরা অভিযোগ করেন, শান্তিপূর্ণ কর্মসূচিতে বাধা দেওয়ার চেষ্টা করছে প্রশাসন ও আইনশৃঙ্খলা বাহিনী। তবে দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত তারা আন্দোলন চালিয়ে যাবেন বলে জানিয়েছেন।